• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> ফিচার
> ক্যাম্পাস

নিয়মিত হয়েও ‘বহিরাগত’ তকমা আড়াই হাজার শিক্ষার্থীর

লিমন ইসলাম, জবি
প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১: ৪৯
logo
নিয়মিত হয়েও ‘বহিরাগত’ তকমা আড়াই হাজার শিক্ষার্থীর

লিমন ইসলাম, জবি

প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১: ৪৯

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে নিয়মিত হয়েও ‘বহিরাগত’ তকমা পাচ্ছেন আড়াই হাজারের বেশি জবি ছাত্রছাত্রী। নির্বাচন কমিশন গঠনের দুদিনের মাথায় আচরণবিধি প্রকাশের পর বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। এতে বলা হয়েছে, যাদের বৈধ পরিচয়পত্র রয়েছে এবং এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়নি, তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অভ্যন্তরীণ’ হিসেবে বিবেচিত হবেন।

কিন্তু বাস্তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনায় অনেক নিয়মিত শিক্ষার্থীই এখন সেই বৈধ পরিচয়পত্র থেকে বঞ্চিত। যে কারণে তারা আচরণবিধি অনুযায়ী ‘বহিরাগত’ হিসেবে গণ্য হওয়াসহ ভোটাধিকার থেকেও বঞ্চিত হওয়ার শঙ্কায় পড়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সূত্র জানায়, বর্তমানে প্রায় আড়াই হাজারের বেশি নিয়মিত শিক্ষার্থী। স্নাতক শেষ করে তারা নিয়মিতভাবে মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হয়েছেন, ক্লাস করছেন, পরীক্ষা দিচ্ছেন, তবুও অনেক শিক্ষার্থীকেই নতুন পরিচয়পত্র দেওয়া হয়নি।

এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আইডি কার্ডের কপি পাওয়া গেলেও তার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২৪ এর ডিসেম্বরে। অর্থাৎ বর্তমানে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত অধিকাংশ শিক্ষার্থীর অনলাইন আইডি কার্ডেরও মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২৪ এ । তাদের অধিকাংশই মাস্টার্স কোর্স শুরু হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারিতে। ফলে একাডেমিকভাবে তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী হলেও প্রশাসনিক নথিতে তাদের পরিচয়পত্র এখন মেয়াদোত্তীর্ণ।

নির্বাচন আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষার্থী বহিরাগত হিসেবে পরিগণিত হলে, তারা নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে পারবেন না। সে অনুযায়ী ভোটার তালিকায় নাম থাকবে কি না, তা নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আবার নাম থাকলেও নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে প্রবেশ না করতে পারলে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

মাস্টার্সের শিক্ষার্থী রুবাইয়া জান্নাত বলেন, আমাদের ক্লাস, পরীক্ষা, সবকিছুই চলছে। কিন্তু আইডি কার্ড না থাকার কারণে আচরণবিধি অনুযায়ী আমি এখন বহিরাগত হয়ে যাচ্ছি। এতে নির্বাচনের সময় ভোট দিতে পারব কি না, সেই আশঙ্কায় আছি।

শিক্ষার্থীরা জানান, এই সমস্যা নতুন নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ে আইডি কার্ড বিতরণ প্রক্রিয়া অনিয়মিত। কেউ ভর্তি হওয়ার পর কার্ড পেতে সময় লাগে কয়েক মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত। আবার কার্ড হারিয়ে গেলে নতুন করে পেতেও দীর্ঘদিন ঘুরতে হয় প্রশাসনের দপ্তরে। এই অব্যবস্থাপনার কারণে তারা শুধু নির্বাচনের সময় নয়, বরং নিয়মিত নানা কাজে সমস্যায় পড়ছেন।

এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন যে, আইডি কার্ড বিতরণে দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিলতা রয়েছে।

তবে শিক্ষার্থীদের আশঙ্কা, যদি আচরণবিধি হুবহু অনুসরণ করা হয়, তাহলে বৈধ আইডি না থাকা অবস্থায় তারা নির্বাচনের দিনে ভোট দিতে পারবেন না। ফলে একদিকে তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী, অন্যদিকে প্রশাসনিক ত্রুটিতে ‘বহিরাগত’ তকমা পেতে পারেন। যা তাদের জন্য চরম অবমাননাকর।

অন্যদিকে, শিক্ষকরাও মনে করছেন, এই পরিস্থিতি আচরণবিধির কোনো ত্রুটি নয়, বরং প্রশাসনের দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনার ফল। একজন শিক্ষক বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইডি কার্ড ইস্যু নিয়ে বছরের পর বছর সমস্যার কথা শোনা যাচ্ছে। এখন সেই পুরোনো সমস্যাই নির্বাচনের সময় বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি স্পষ্টতই প্রশাসনিক ব্যর্থতা।

জকসুর নির্বাচন কমিশনার ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আনিসুর রহমান আমার দেশকে বলেন, এটা আমাদের খসড়া আচরণবিধি। আজ (রোববার) সবাইকে নিয়ে বৈঠকে বসব। আচরণবিধিতে ভাষাগত ত্রুটি ও অন্যান্য বিষয় আমরা অনেকগুলো বিষয় শুনেছি, সেগুলো সমাধান করা হবে। চূড়ান্তভাবে আগামী সোম অথবা মঙ্গলবারের মধ্যে সংশোধন করে প্রকাশ করা হবে।

জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, এটা নিঃসন্দেহে একটি বড় সমস্যা। তবে বিভাগ থেকে যাদের ছাত্রত্ব রয়েছে, তারা কোনোভাবেই বহিরাগত হতে পারে না। প্রয়োজন হলে তাদের জন্য আইডি কার্ডের মেয়াদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে নিয়মিত হয়েও ‘বহিরাগত’ তকমা পাচ্ছেন আড়াই হাজারের বেশি জবি ছাত্রছাত্রী। নির্বাচন কমিশন গঠনের দুদিনের মাথায় আচরণবিধি প্রকাশের পর বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। এতে বলা হয়েছে, যাদের বৈধ পরিচয়পত্র রয়েছে এবং এর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়নি, তারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অভ্যন্তরীণ’ হিসেবে বিবেচিত হবেন।

কিন্তু বাস্তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনায় অনেক নিয়মিত শিক্ষার্থীই এখন সেই বৈধ পরিচয়পত্র থেকে বঞ্চিত। যে কারণে তারা আচরণবিধি অনুযায়ী ‘বহিরাগত’ হিসেবে গণ্য হওয়াসহ ভোটাধিকার থেকেও বঞ্চিত হওয়ার শঙ্কায় পড়েছেন।

বিজ্ঞাপন

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সূত্র জানায়, বর্তমানে প্রায় আড়াই হাজারের বেশি নিয়মিত শিক্ষার্থী। স্নাতক শেষ করে তারা নিয়মিতভাবে মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হয়েছেন, ক্লাস করছেন, পরীক্ষা দিচ্ছেন, তবুও অনেক শিক্ষার্থীকেই নতুন পরিচয়পত্র দেওয়া হয়নি।

এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আইডি কার্ডের কপি পাওয়া গেলেও তার মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২৪ এর ডিসেম্বরে। অর্থাৎ বর্তমানে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত অধিকাংশ শিক্ষার্থীর অনলাইন আইডি কার্ডেরও মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০২৪ এ । তাদের অধিকাংশই মাস্টার্স কোর্স শুরু হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারিতে। ফলে একাডেমিকভাবে তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী হলেও প্রশাসনিক নথিতে তাদের পরিচয়পত্র এখন মেয়াদোত্তীর্ণ।

নির্বাচন আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী এসব শিক্ষার্থী বহিরাগত হিসেবে পরিগণিত হলে, তারা নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে পারবেন না। সে অনুযায়ী ভোটার তালিকায় নাম থাকবে কি না, তা নিয়েও শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আবার নাম থাকলেও নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে প্রবেশ না করতে পারলে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

মাস্টার্সের শিক্ষার্থী রুবাইয়া জান্নাত বলেন, আমাদের ক্লাস, পরীক্ষা, সবকিছুই চলছে। কিন্তু আইডি কার্ড না থাকার কারণে আচরণবিধি অনুযায়ী আমি এখন বহিরাগত হয়ে যাচ্ছি। এতে নির্বাচনের সময় ভোট দিতে পারব কি না, সেই আশঙ্কায় আছি।

শিক্ষার্থীরা জানান, এই সমস্যা নতুন নয়। দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ে আইডি কার্ড বিতরণ প্রক্রিয়া অনিয়মিত। কেউ ভর্তি হওয়ার পর কার্ড পেতে সময় লাগে কয়েক মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত। আবার কার্ড হারিয়ে গেলে নতুন করে পেতেও দীর্ঘদিন ঘুরতে হয় প্রশাসনের দপ্তরে। এই অব্যবস্থাপনার কারণে তারা শুধু নির্বাচনের সময় নয়, বরং নিয়মিত নানা কাজে সমস্যায় পড়ছেন।

এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন যে, আইডি কার্ড বিতরণে দীর্ঘদিন ধরে নানা জটিলতা রয়েছে।

তবে শিক্ষার্থীদের আশঙ্কা, যদি আচরণবিধি হুবহু অনুসরণ করা হয়, তাহলে বৈধ আইডি না থাকা অবস্থায় তারা নির্বাচনের দিনে ভোট দিতে পারবেন না। ফলে একদিকে তারা নিয়মিত শিক্ষার্থী, অন্যদিকে প্রশাসনিক ত্রুটিতে ‘বহিরাগত’ তকমা পেতে পারেন। যা তাদের জন্য চরম অবমাননাকর।

অন্যদিকে, শিক্ষকরাও মনে করছেন, এই পরিস্থিতি আচরণবিধির কোনো ত্রুটি নয়, বরং প্রশাসনের দীর্ঘদিনের অব্যবস্থাপনার ফল। একজন শিক্ষক বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইডি কার্ড ইস্যু নিয়ে বছরের পর বছর সমস্যার কথা শোনা যাচ্ছে। এখন সেই পুরোনো সমস্যাই নির্বাচনের সময় বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি স্পষ্টতই প্রশাসনিক ব্যর্থতা।

জকসুর নির্বাচন কমিশনার ও ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আনিসুর রহমান আমার দেশকে বলেন, এটা আমাদের খসড়া আচরণবিধি। আজ (রোববার) সবাইকে নিয়ে বৈঠকে বসব। আচরণবিধিতে ভাষাগত ত্রুটি ও অন্যান্য বিষয় আমরা অনেকগুলো বিষয় শুনেছি, সেগুলো সমাধান করা হবে। চূড়ান্তভাবে আগামী সোম অথবা মঙ্গলবারের মধ্যে সংশোধন করে প্রকাশ করা হবে।

জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, এটা নিঃসন্দেহে একটি বড় সমস্যা। তবে বিভাগ থেকে যাদের ছাত্রত্ব রয়েছে, তারা কোনোভাবেই বহিরাগত হতে পারে না। প্রয়োজন হলে তাদের জন্য আইডি কার্ডের মেয়াদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

আমার দেশজকসু
সর্বশেষ
১

মিরপুরে ‘মুক্তি তোরণ’ উদ্বোধন করলেন ডিএনসিসি প্রশাসক

২

মার্কেন্টাইল ব্যাংকে ‘ঝুঁকি সম্মেলন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৩

বিকল্প শক্তি গড়ে তুলতে বাম দলগুলোর ‘জাতীয় কনভেনশন’

৪

ভারতের দালাল প্রার্থীদের ভোট দেবেন না: মাহমুদুর রহমান

৫

২৬ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

ডেঙ্গুতে আরো ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৯২

সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৯২ জন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩১ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৮৩ হাজার ৮৫৮ জনে দাঁড়িয়েছে।

৩৭ মিনিট আগে

রাবিতে একই মঞ্চে ডাকসু, চাকসু ও রাকসুর ভিপিরা

নবীনবরণ অনুষ্ঠানজুড়ে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নির্বাচিত ভিপিরা অতীত ছাত্ররাজনীতির ইতিহাস, রাবির আন্দোলন-সংগ্রামের স্মৃতি এবং সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন। নেতারা নবীন শিক্ষার্থীদের সামনে সংগঠনগুলোর আদর্শ, নীতি, ত্যাগ-তিতিক্ষা ও ভবিষ্যৎ ভূমিকার কথা উল্লেখ করে সৎ, ন

৩৮ মিনিট আগে

চোখ রাঙাচ্ছে শীতকালীন রোগ, এখনই নিতে হবে প্রস্তুতি

কমছে তাপমাত্রা, প্রকৃতিতে বিরাজ করছে শীতের আমেজ। একদিকে যেমন শীতের আগমন ঘটছে, আরেকদিকে তেমনি শঙ্কা বাড়ছে শীতকালীন রোগ নিয়ে। এরই মধ্যে হাসপাতালগুলোতে শীতকালীন রোগ নিয়ে ভিড় করছেন রোগীরা। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে শীতকালীন নানা রোগের প্রকোপ বেড়েছে।

১ ঘণ্টা আগে

শতবর্ষী স্টিমারে চড়বেন কীভাবে, খরচ কত

প্যাডেল স্টিমার ‘পি এস মাহসুদ’ প্রায় তিন বছর পর আবারো জলে ভাসলো। ঢাকা–বরিশাল নৌপথে চলার জন্য শতবর্ষী এই স্টিমারটি সংস্কার করা হয়েছে। শনিবার পি এস মাহসুদের চলাচল আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন।

২ ঘণ্টা আগে
ডেঙ্গুতে আরো ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৯২

ডেঙ্গুতে আরো ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৯২

রাবিতে একই মঞ্চে ডাকসু, চাকসু ও রাকসুর ভিপিরা

রাবিতে একই মঞ্চে ডাকসু, চাকসু ও রাকসুর ভিপিরা

চোখ রাঙাচ্ছে শীতকালীন রোগ, এখনই নিতে হবে প্রস্তুতি

চোখ রাঙাচ্ছে শীতকালীন রোগ, এখনই নিতে হবে প্রস্তুতি

শতবর্ষী স্টিমারে চড়বেন কীভাবে, খরচ কত

শতবর্ষী স্টিমারে চড়বেন কীভাবে, খরচ কত