
প্রতিনিধি, রাবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আসন্ন ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফর্মে কান দৃশ্যমান না হলে তা প্রত্যাখ্যান, ভর্তি পরীক্ষার হল ও বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের ভাইভা বোর্ডে নিকাব খুলতে বাধ্য করা এবং পর্দা নিয়ে কটাক্ষের প্রতিবাদসহ ৫ দফা দাবি আদায়ে মৌন মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধশতাধিক নারী শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তাপসী রাবেয়া হল গেইট থেকে মৌন মিছিল শুরু হয়ে প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা বলেন, ভর্তি পরীক্ষায় কান দৃশ্যমান না হলে আবেদন ফর্ম প্রত্যাখ্যানের সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করতে হবে এবং পরীক্ষার হলে নিকাব খুলতে বাধ্য করা যাবে না, হিজাব-নিকাব পরিহিত কোনো শিক্ষার্থীকে প্রেজেন্টেশন ও ভাইভা বোর্ডে নিকাব খুলতে বাধ্য করা যাবে না, বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে (যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরিচয় শনাক্তকরণ এবং এই পদ্ধতি চালু না হওয়া পর্যন্ত মহিলা শিক্ষিকা বা কর্মচারীর মাধ্যমে পর্দানশীন ছাত্রীদের পরিচয় শনাক্তকরণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
দাবিতে নারী শিক্ষার্থীরা আরো জানান, প্রতিটি বিল্ডিংয়ে মেয়েদের নামাজ রুমের ব্যবস্থা করতে হবে এবং কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়াতে মেয়েদের জন্য আলাদা কর্নারের ব্যবস্থা করতে হবে, দ্রুততম সময়ে সকল ডিপার্টমেন্টে হিজাব-নিকাব পরিধানকারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তা করা বন্ধের নোটিশ প্রদান করতে হবে এবং হিজাব-নিকাব পরিধানে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় বিধিতে ধারা যুক্ত করতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষার হলে ঢোকানোর আগে মহিলা কর্মচারী দ্বারা ভালোভাবে সার্চ করা হয় তাহলে তো আর কানে ডিভাইস নেওয়ার সুযোগ থাকে না। এজন্য পরীক্ষার হলে কান বের করে রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই। আর যদি এমন হয় তাহলে পরীক্ষার হলে মহিলা শিক্ষিকা থাকুক। বিশ্ববিদ্যালয়ে তো ক্লাসরুমের অভাব নেই। আমাদের জন্য আলাদা রুম রাখুক। আমরা সেখানে মুখ খুলে পরীক্ষা দেব। আমরা কেন পুরুষ মানুষের সামনে হিজাব খুলব?
আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ধর্ম পালন করার অধিকার সংবিধান আমাদেরকে দিয়েছে। মুসলিম হিসেবে হিজাব আমাদের অধিকার। এখন তথ্য প্রযুক্তির যুগ এসব সমস্যাকে নানাভাবে সমাধান করা যায়। তাহলে কেন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা হয়? আমরা তো ভুল কিছু করছি না। আমরা ধর্মীয় নিয়মনীতি মানার অধিকার চাচ্ছি।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, আমাদের কাছে তারা স্মারকলিপি দিয়েছে। এটা একটি সেনসেটিভ বিষয়। আমরা এটি নিয়ে বসব।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আসন্ন ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফর্মে কান দৃশ্যমান না হলে তা প্রত্যাখ্যান, ভর্তি পরীক্ষার হল ও বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের ভাইভা বোর্ডে নিকাব খুলতে বাধ্য করা এবং পর্দা নিয়ে কটাক্ষের প্রতিবাদসহ ৫ দফা দাবি আদায়ে মৌন মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধশতাধিক নারী শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তাপসী রাবেয়া হল গেইট থেকে মৌন মিছিল শুরু হয়ে প্রশাসনিক ভবনে এসে শেষ হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন তারা।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা বলেন, ভর্তি পরীক্ষায় কান দৃশ্যমান না হলে আবেদন ফর্ম প্রত্যাখ্যানের সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করতে হবে এবং পরীক্ষার হলে নিকাব খুলতে বাধ্য করা যাবে না, হিজাব-নিকাব পরিহিত কোনো শিক্ষার্থীকে প্রেজেন্টেশন ও ভাইভা বোর্ডে নিকাব খুলতে বাধ্য করা যাবে না, বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে (যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরিচয় শনাক্তকরণ এবং এই পদ্ধতি চালু না হওয়া পর্যন্ত মহিলা শিক্ষিকা বা কর্মচারীর মাধ্যমে পর্দানশীন ছাত্রীদের পরিচয় শনাক্তকরণের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
দাবিতে নারী শিক্ষার্থীরা আরো জানান, প্রতিটি বিল্ডিংয়ে মেয়েদের নামাজ রুমের ব্যবস্থা করতে হবে এবং কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়াতে মেয়েদের জন্য আলাদা কর্নারের ব্যবস্থা করতে হবে, দ্রুততম সময়ে সকল ডিপার্টমেন্টে হিজাব-নিকাব পরিধানকারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তা করা বন্ধের নোটিশ প্রদান করতে হবে এবং হিজাব-নিকাব পরিধানে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় বিধিতে ধারা যুক্ত করতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী বলেন, পরীক্ষার হলে ঢোকানোর আগে মহিলা কর্মচারী দ্বারা ভালোভাবে সার্চ করা হয় তাহলে তো আর কানে ডিভাইস নেওয়ার সুযোগ থাকে না। এজন্য পরীক্ষার হলে কান বের করে রাখার কোনো যৌক্তিকতা নেই। আর যদি এমন হয় তাহলে পরীক্ষার হলে মহিলা শিক্ষিকা থাকুক। বিশ্ববিদ্যালয়ে তো ক্লাসরুমের অভাব নেই। আমাদের জন্য আলাদা রুম রাখুক। আমরা সেখানে মুখ খুলে পরীক্ষা দেব। আমরা কেন পুরুষ মানুষের সামনে হিজাব খুলব?
আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ধর্ম পালন করার অধিকার সংবিধান আমাদেরকে দিয়েছে। মুসলিম হিসেবে হিজাব আমাদের অধিকার। এখন তথ্য প্রযুক্তির যুগ এসব সমস্যাকে নানাভাবে সমাধান করা যায়। তাহলে কেন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা হয়? আমরা তো ভুল কিছু করছি না। আমরা ধর্মীয় নিয়মনীতি মানার অধিকার চাচ্ছি।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, আমাদের কাছে তারা স্মারকলিপি দিয়েছে। এটা একটি সেনসেটিভ বিষয়। আমরা এটি নিয়ে বসব।

আঞ্চলিক উচ্চশিক্ষা সম্প্রসারণে বিজ্ঞান–প্রযুক্তি ও মানবিক বিভাগের সমন্বয়ে প্রায় একই সময় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দুটি প্রযুক্তিসহ ছয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এগুলো হলো—জগন্নাথ, বেগম রোকেয়া, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, কুমিল্লা, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (বাকসু) দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে অকার্যকর অবস্থায় আছে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার আদায় ও প্রশাসনের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং নেতৃত্ব বিকাশের এই গণতান্ত্রিক প্ল্যাটফর্ম পুনরায় চালুর দাবিতে এবার সরব হয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা।
২ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ইমুকে ঘিরে এখন হলে তৈরি হয়েছে এক ধরনের ‘ডিবেটিং সিন্ডিকেট’—যারা নামেমাত্র বিতর্ক ক্লাব চালালেও মূলত সেই সংগঠনকেই ব্যবহার করছে ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে। এই চক্রের মাধ্যমে ইমু নিজের প্রভাব ধরে রেখেছেন, আর সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যরা তাঁর হয়ে কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে হল ডিবেটিং ক্লাবের
১৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) পঞ্চগড়ের অধ্যয়নরত ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন ঢাকা ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন অব পঞ্চগড় (ডিইউসেপ)-এর ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ৬৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে