প্রতিনিধি, ঢাবি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে ছয় দফা দাবি তুলে ধরেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক মাদ্রাসা-প্রেক্ষিত সংগঠন ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি মিল্লাতিয়ান অ্যাসোসিয়েশন’।
সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে টিএসসি রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনটি এসব দাবি জানায়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ এবং সদস্যসচিব হোসাইন আহমাদ জুবায়ের। কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মিল্লাতিয়ান পটভূমির শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাসরুল্লাহ নাঈম, নাহিদুল ইসলাম, শেরশাহ আলী খান, মুজাহিদুল ইসলাম, সগীর ইবনে ইসমাইল, সালমান সাইফ সিদ্দিকী প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ১৭ জুলাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুল হক হলসংলগ্ন একটি পুকুর থেকে আল কোরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ফরেনসিক প্রতিবেদনে জানা যায়, সাজিদকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে এবং পরে লাশ পানিতে ফেলা হয়। এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিরবতা ও গাফিলতি জনমনে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
তারা বলেন, ১৬ জুলাই রাত ৩টার দিকে সাজিদকে হত্যা করা হয় এবং ১৭ জুলাই বিকেল ৬টায় তার লাশ উদ্ধার হয়। লাশে গলা ও কপালে আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট থাকলেও প্রশাসন এটিকে দুর্ঘটনা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছে। এছাড়া যেখানে লাশ পাওয়া গেছে, সেই স্থানে ছিল না কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা বা পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা—যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চরম অবহেলার প্রমাণ।
মানববন্ধনে বক্তারা আরো জানান, এ ঘটনার বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একাত্ম থাকবে।
তাদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো-
১. পিবিআই, সিআইডি অথবা বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটির মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রকৃত হত্যাকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
৩. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গাফিলতির তদন্ত করে দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
৪. সাজিদের পরিবারকে নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা দিতে হবে।
৫. বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা, পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা এবং আলোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
৬. আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে এবং রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনসহ সকল শিক্ষার্থীর মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
এসময় সাজিদ হত্যার ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে আন্দোলন আরও বিস্তৃত হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে ছয় দফা দাবি তুলে ধরেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক মাদ্রাসা-প্রেক্ষিত সংগঠন ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি মিল্লাতিয়ান অ্যাসোসিয়েশন’।
সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে টিএসসি রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধনে সংগঠনটি এসব দাবি জানায়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মিনহাজ এবং সদস্যসচিব হোসাইন আহমাদ জুবায়ের। কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মিল্লাতিয়ান পটভূমির শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাসরুল্লাহ নাঈম, নাহিদুল ইসলাম, শেরশাহ আলী খান, মুজাহিদুল ইসলাম, সগীর ইবনে ইসমাইল, সালমান সাইফ সিদ্দিকী প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ১৭ জুলাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আজিজুল হক হলসংলগ্ন একটি পুকুর থেকে আল কোরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাজিদ আবদুল্লাহর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ফরেনসিক প্রতিবেদনে জানা যায়, সাজিদকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে এবং পরে লাশ পানিতে ফেলা হয়। এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিরবতা ও গাফিলতি জনমনে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
তারা বলেন, ১৬ জুলাই রাত ৩টার দিকে সাজিদকে হত্যা করা হয় এবং ১৭ জুলাই বিকেল ৬টায় তার লাশ উদ্ধার হয়। লাশে গলা ও কপালে আঘাতের চিহ্ন স্পষ্ট থাকলেও প্রশাসন এটিকে দুর্ঘটনা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করেছে। এছাড়া যেখানে লাশ পাওয়া গেছে, সেই স্থানে ছিল না কোনো সিসিটিভি ক্যামেরা বা পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা—যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চরম অবহেলার প্রমাণ।
মানববন্ধনে বক্তারা আরো জানান, এ ঘটনার বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা একাত্ম থাকবে।
তাদের ছয় দফা দাবিগুলো হলো-
১. পিবিআই, সিআইডি অথবা বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটির মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্ত নিশ্চিত করতে হবে।
২. প্রকৃত হত্যাকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
৩. বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গাফিলতির তদন্ত করে দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
৪. সাজিদের পরিবারকে নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা দিতে হবে।
৫. বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা, পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা এবং আলোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
৬. আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের হয়রানি বন্ধ করতে হবে এবং রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনসহ সকল শিক্ষার্থীর মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
এসময় সাজিদ হত্যার ঘটনায় দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে আন্দোলন আরও বিস্তৃত হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে