ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি প্রতিরোধের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো- জীবনধারা পরিবর্তন।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখা
রক্তে শর্করার মাত্রা যতটা সম্ভব স্বাভাবিকের কাছাকাছি রাখতে পারলে স্নায়ুর ক্ষতি প্রতিরোধ করা সম্ভব। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়াবেটিসের ওষুধ সেবন করতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
চর্বি এবং কোলেস্টেরল কম এমন খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম
নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ বা হাঁটাহাঁটির অভ্যাস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
ধূমপান ত্যাগ করতে হবে
ধূমপান ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথির ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ধূমপান ছেড়ে দিলে অনেকাংশেই এই ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
রিহেব-ফিজিও চিকিৎসা অত্যন্ত কার্যকর সে ক্ষেত্রে এভিডেন্স বেইজড চিকিৎসা প্রটোকল প্রয়োগ করতে হবে। এন্ট্রি অক্সিডেন্ট, সাপ্লিমেন্ট, ভিটামিনস চিকিৎসকের পরামর্শে নেওয়া যেতে পারে।
লেখক: বাতব্যথা প্যারালাইসিস ও রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ, ডিপিআরসি
শ্যামলী, ঢাকা

