
জুবাইর আল হাদী

প্রাচীন যুগেই মানুষ জেনে গিয়েছিল চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ। একটা গ্রহকে কেন্দ্র করে এর চারপাশে যেসব বস্তু ঘোরে, সেগুলোই হলো ওই গ্রহের উপগ্রহ। চাঁদ তেমনি পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ। প্রতিটি উপগ্রহের একটা বহির্মুখী গতিশক্তি থাকে। যেমন : চাঁদের একটা বহির্মুখী গতিশক্তি আছে। এই গতিশক্তির কারণে সে পৃথিবী থেকে দূর মহাকাশে ছুটে যেতে চায়। কিন্তু পৃথিবীর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বল চাঁদকে সেটা করতে দেয় না। বরং এই মহাকর্ষ বল চাঁদকে পৃথিবীর বুকে টেনে আনতে চায়। চাঁদের গতিশক্তিজনিত বহির্মুখী বল আর পৃথিবীর মহাকর্ষ বল সমান। তাই এ দুই বল কেউ কাউকে হারাতে পারে না। সে জন্য চাঁদও পৃথিবীর বুকে নেমে আসে না, অন্যদিকে চাঁদের গতিশক্তিজনিত বলও একে দূর মহাকাশে ঠেলে দিতে পারে না। এ দুই বলের টানাটানিতে চাঁদ শেষ পর্যন্ত কোনো দিকেই না গিয়ে পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। এটাই হলো প্রতিটি গ্রহ-উপগ্রহের কক্ষপথে ঘোরার রহস্য।
চাঁদ তো প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়েছে। এখন যদি কৃত্রিম কোনো বস্তুকে আমরা পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন করি। প্রথমে সেগুলো একটা গতিশক্তি দিতে হবে। রকেটের মাধ্যমে কৃত্রিম উপগ্রহে সেই গতিশক্তি দেওয়া সম্ভব। তারপর সেই বস্তুটাকে এমন একটা গতিশক্তি দিতে হবে, যেন তার গতিশক্তিজনিত বল পৃথিবীর মহাকর্ষ বলের সমান হয়। এ জন্য প্রয়োজন একটি কক্ষপথ। আর সেই কক্ষপথেই ওই বস্তুটা স্থাপন করলে সেটা উপগ্রহের মতো আচরণ করবে। এ জন্যই সেটাকে কৃত্রিম উপগ্রহ বলে। মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে কিছু ইলেকট্রনিকস যন্ত্র তৈরি করে পৃথিবীর চারদিকে ছড়িয়ে দিয়েছে। সেগুলো আসলে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট। পৃথিবী থেকে উৎক্ষেপিত হয়। এটি পৃথিবী অথবা অন্য কোনো গ্রহের চারদিকে প্রদক্ষিণ করে পৃথিবীর বাইরে অর্থাৎ মহাকাশ থেকেই নানা তথ্য সরবরাহ করে থাকে পৃথিবীতে।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের নাম চাঁদ সারাক্ষণই পৃথিবীকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। মানব তৈরি স্যাটেলাইটও মহাশূন্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। তবে সেটা নির্দিষ্ট কক্ষপথ ধরেই। আজ পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে হাজারো কৃত্রিম উপগ্রহ, প্রতিনিয়ত পাঠাচ্ছে তথ্য, ছবি ও সংকেত। আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্ক থেকে শুরু করে আবহাওয়া পূর্বাভাস, টিভি সম্প্রচার, এমনকি গুগল ম্যাপ। কখন শুরু হয়েছিল এই যাত্রা? চলুন জেনে আসি।
স্যাটেলাইট আবিষ্কারের ইতিহাস মূলত ঠান্ডা যুদ্ধের প্রতিযোগিতা থেকে শুরু। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে মহাকাশ দখলের প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর, সোভিয়েত ইউনিয়ন উৎক্ষেপণ করে পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘স্পুতনিক-১’ (Sputnik-1)। এই স্যাটেলাইটের ডিজিটাল করেছিলেন সার্গেই করলেভ। মাত্র ৫৮ সেন্টিমিটার ব্যাসের গোলাকৃতি সেই ধাতব স্যাটেলাইটটির ওজন ছিল ৮৩ দশমিক ৬ কিলোগ্রাম। এটি পুরো পৃথিবী প্রায় ৯৬ মিনিটে একবার প্রদক্ষিণ করতে। এটিই ছিল বিশ্বের সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক ও বৈজ্ঞানিক ও তথ্যপ্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রথম পদক্ষেপ।
যদিও স্পুতনিক কোনো ক্যামেরা বা সেন্সর বহন করছিল না—এটি শুধু ‘বীপ-বীপ’ শব্দে রেডিও সংকেত পাঠাত। দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহটির নাম ছিলে স্পুতনিক-২। সেটিও একই বছরের ২ নভেম্বরে উৎক্ষেপণ করা হয়।
এরপর যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করে নিজস্ব স্যাটেলাইট কর্মসূচি। ১৯৫৮ সালের ৩১ জানুয়ারি, তারা মহাকাশে পাঠায় এক্সপ্লোরার-১ (Explorer-1)।
এক্সপ্লোরার-১ সাফল্যের সঙ্গে আবিষ্কার করে পৃথিবীর চৌম্বক বলয়ের বাইরে উচ্চতরঙ্গ বিকিরণ এলাকা, যা পরে পরিচিত হয় ভ্যান অ্যালেন রেডিয়েশন বেল্ট নামে। এর মাধ্যমেই শুরু হয় মহাকাশযুগের প্রকৃত সূচনা।
প্রথমদিকে স্যাটেলাইটগুলো ছিল পরীক্ষামূলক। কক্ষপথে ঘুরে ডেটা পাঠানোই ছিল উদ্দেশ্য।
কিন্তু ষাটের দশকে এসে যুক্তরাষ্ট্রের NASA ও যুক্তরাজ্যের Telstar প্রোগ্রাম শুরু করে যোগাযোগ স্যাটেলাইটের যুগ।
১৯৬২ সালে উৎক্ষেপিত টেলস্টার-১ (Telstar-1) পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্যাটেলাইট, যার মাধ্যমে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আমেরিকা ও ইউরোপের মধ্যে সরাসরি টেলিভিশন সম্প্রচার সম্ভব হয়।
এরপর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ, সামরিক নজরদারি, ন্যাভিগেশন—একের পর এক নতুন প্রয়োগে স্যাটেলাইট প্রযুক্তি দ্রুত বিকশিত হতে থাকে। ফ্রান্স ১৯৬১ সালে, জাপান ১৯৬২ সালে, চীন ১৯৬৯ সালে, ভারত ১৯৭৫ সালে নিজেদের উপগ্রহ পাঠিয়ে যোগ দেয় মহাকাশে।
বাংলাদেশও এই ইতিহাসের অংশ। ২০১৮ সালের ১২ মে, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে SpaceX Falcon 9 রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে পাঠানো হয় বাংলাদেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ। যার নাম দেওয়া হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানের স্বঘোষিত উপাধি ‘বঙ্গবন্ধু’ নামে—বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। (যদিও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে স্যাটেলাইটের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ (বিএস-১) নামকরণের ঘোষণা দিয়েছে।)
এটি দেশের নিজস্ব টেলিভিশন সম্প্রচার, ইন্টারনেট ও দূরবর্তী এলাকার যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। যার মাধ্যমে বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে স্যাটেলাইটের ক্লাবে যুক্ত হয়।

প্রাচীন যুগেই মানুষ জেনে গিয়েছিল চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ। একটা গ্রহকে কেন্দ্র করে এর চারপাশে যেসব বস্তু ঘোরে, সেগুলোই হলো ওই গ্রহের উপগ্রহ। চাঁদ তেমনি পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ। প্রতিটি উপগ্রহের একটা বহির্মুখী গতিশক্তি থাকে। যেমন : চাঁদের একটা বহির্মুখী গতিশক্তি আছে। এই গতিশক্তির কারণে সে পৃথিবী থেকে দূর মহাকাশে ছুটে যেতে চায়। কিন্তু পৃথিবীর মহাকর্ষীয় আকর্ষণ বল চাঁদকে সেটা করতে দেয় না। বরং এই মহাকর্ষ বল চাঁদকে পৃথিবীর বুকে টেনে আনতে চায়। চাঁদের গতিশক্তিজনিত বহির্মুখী বল আর পৃথিবীর মহাকর্ষ বল সমান। তাই এ দুই বল কেউ কাউকে হারাতে পারে না। সে জন্য চাঁদও পৃথিবীর বুকে নেমে আসে না, অন্যদিকে চাঁদের গতিশক্তিজনিত বলও একে দূর মহাকাশে ঠেলে দিতে পারে না। এ দুই বলের টানাটানিতে চাঁদ শেষ পর্যন্ত কোনো দিকেই না গিয়ে পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। এটাই হলো প্রতিটি গ্রহ-উপগ্রহের কক্ষপথে ঘোরার রহস্য।
চাঁদ তো প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়েছে। এখন যদি কৃত্রিম কোনো বস্তুকে আমরা পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন করি। প্রথমে সেগুলো একটা গতিশক্তি দিতে হবে। রকেটের মাধ্যমে কৃত্রিম উপগ্রহে সেই গতিশক্তি দেওয়া সম্ভব। তারপর সেই বস্তুটাকে এমন একটা গতিশক্তি দিতে হবে, যেন তার গতিশক্তিজনিত বল পৃথিবীর মহাকর্ষ বলের সমান হয়। এ জন্য প্রয়োজন একটি কক্ষপথ। আর সেই কক্ষপথেই ওই বস্তুটা স্থাপন করলে সেটা উপগ্রহের মতো আচরণ করবে। এ জন্যই সেটাকে কৃত্রিম উপগ্রহ বলে। মানুষ নিজেদের প্রয়োজনে কিছু ইলেকট্রনিকস যন্ত্র তৈরি করে পৃথিবীর চারদিকে ছড়িয়ে দিয়েছে। সেগুলো আসলে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট। পৃথিবী থেকে উৎক্ষেপিত হয়। এটি পৃথিবী অথবা অন্য কোনো গ্রহের চারদিকে প্রদক্ষিণ করে পৃথিবীর বাইরে অর্থাৎ মহাকাশ থেকেই নানা তথ্য সরবরাহ করে থাকে পৃথিবীতে।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের নাম চাঁদ সারাক্ষণই পৃথিবীকে নির্দিষ্ট কক্ষপথে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। মানব তৈরি স্যাটেলাইটও মহাশূন্যের চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে থাকে। তবে সেটা নির্দিষ্ট কক্ষপথ ধরেই। আজ পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে হাজারো কৃত্রিম উপগ্রহ, প্রতিনিয়ত পাঠাচ্ছে তথ্য, ছবি ও সংকেত। আমাদের মোবাইল নেটওয়ার্ক থেকে শুরু করে আবহাওয়া পূর্বাভাস, টিভি সম্প্রচার, এমনকি গুগল ম্যাপ। কখন শুরু হয়েছিল এই যাত্রা? চলুন জেনে আসি।
স্যাটেলাইট আবিষ্কারের ইতিহাস মূলত ঠান্ডা যুদ্ধের প্রতিযোগিতা থেকে শুরু। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে মহাকাশ দখলের প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়। ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর, সোভিয়েত ইউনিয়ন উৎক্ষেপণ করে পৃথিবীর প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘স্পুতনিক-১’ (Sputnik-1)। এই স্যাটেলাইটের ডিজিটাল করেছিলেন সার্গেই করলেভ। মাত্র ৫৮ সেন্টিমিটার ব্যাসের গোলাকৃতি সেই ধাতব স্যাটেলাইটটির ওজন ছিল ৮৩ দশমিক ৬ কিলোগ্রাম। এটি পুরো পৃথিবী প্রায় ৯৬ মিনিটে একবার প্রদক্ষিণ করতে। এটিই ছিল বিশ্বের সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক ও বৈজ্ঞানিক ও তথ্যপ্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রথম পদক্ষেপ।
যদিও স্পুতনিক কোনো ক্যামেরা বা সেন্সর বহন করছিল না—এটি শুধু ‘বীপ-বীপ’ শব্দে রেডিও সংকেত পাঠাত। দ্বিতীয় কৃত্রিম উপগ্রহটির নাম ছিলে স্পুতনিক-২। সেটিও একই বছরের ২ নভেম্বরে উৎক্ষেপণ করা হয়।
এরপর যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করে নিজস্ব স্যাটেলাইট কর্মসূচি। ১৯৫৮ সালের ৩১ জানুয়ারি, তারা মহাকাশে পাঠায় এক্সপ্লোরার-১ (Explorer-1)।
এক্সপ্লোরার-১ সাফল্যের সঙ্গে আবিষ্কার করে পৃথিবীর চৌম্বক বলয়ের বাইরে উচ্চতরঙ্গ বিকিরণ এলাকা, যা পরে পরিচিত হয় ভ্যান অ্যালেন রেডিয়েশন বেল্ট নামে। এর মাধ্যমেই শুরু হয় মহাকাশযুগের প্রকৃত সূচনা।
প্রথমদিকে স্যাটেলাইটগুলো ছিল পরীক্ষামূলক। কক্ষপথে ঘুরে ডেটা পাঠানোই ছিল উদ্দেশ্য।
কিন্তু ষাটের দশকে এসে যুক্তরাষ্ট্রের NASA ও যুক্তরাজ্যের Telstar প্রোগ্রাম শুরু করে যোগাযোগ স্যাটেলাইটের যুগ।
১৯৬২ সালে উৎক্ষেপিত টেলস্টার-১ (Telstar-1) পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্যাটেলাইট, যার মাধ্যমে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আমেরিকা ও ইউরোপের মধ্যে সরাসরি টেলিভিশন সম্প্রচার সম্ভব হয়।
এরপর আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ, সামরিক নজরদারি, ন্যাভিগেশন—একের পর এক নতুন প্রয়োগে স্যাটেলাইট প্রযুক্তি দ্রুত বিকশিত হতে থাকে। ফ্রান্স ১৯৬১ সালে, জাপান ১৯৬২ সালে, চীন ১৯৬৯ সালে, ভারত ১৯৭৫ সালে নিজেদের উপগ্রহ পাঠিয়ে যোগ দেয় মহাকাশে।
বাংলাদেশও এই ইতিহাসের অংশ। ২০১৮ সালের ১২ মে, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে SpaceX Falcon 9 রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে পাঠানো হয় বাংলাদেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ। যার নাম দেওয়া হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানের স্বঘোষিত উপাধি ‘বঙ্গবন্ধু’ নামে—বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। (যদিও ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে স্যাটেলাইটের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট-১ (বিএস-১) নামকরণের ঘোষণা দিয়েছে।)
এটি দেশের নিজস্ব টেলিভিশন সম্প্রচার, ইন্টারনেট ও দূরবর্তী এলাকার যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। যার মাধ্যমে বাংলাদেশ ৫৭তম দেশ হিসেবে স্যাটেলাইটের ক্লাবে যুক্ত হয়।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) স্বৈরাচারের দোসরদের বিরুদ্ধে ছাত্রসংগঠনগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ-সভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম।
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের তফসিল বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করতে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই দিনে প্রকাশ করা হবে নির্বাচনের চূড়ান্ত আচরণবিধিও।
২ ঘণ্টা আগে
ঘোরাঘুরি হোক বা নিজ শহরেই রাস্তা খোঁজা গুগল ম্যাপ এখন আমাদের দৈনন্দিন সঙ্গী। শুধু পথনির্দেশ নয়, এই অ্যাপে এমন কিছু সুবিধা আছে যা জানলে যাত্রা হবে আরও সহজ, দ্রুত ও নিরাপদ। অনেকেই এসব ফিচার সম্পর্কে জানেন না, অথচ ব্যবহার করলে সময় ও ঝামেলা দুটোই কমে যাবে।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশে আগের তুলনায় শ্বাসযন্ত্রের রোগীর সংখ্যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। কেনই বা বাড়ছে? এর কারণই বা কী? ফুসফুস আমাদের শরীরের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। নানা কারণেই বক্ষরোগের সৃষ্টি হয়। বক্ষরোগ নিয়ে কথা বলব মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আলী হোসেন-এর সঙ্গে।
৫ ঘণ্টা আগে