
লিপিকা আফরোজ

আমাদের একদিনও আয়না ছাড়া চলে না। শুধু মুখ দেখার জন্যই নয়, ঘর সাজাতেও আয়নার জুড়ি নেই। ঘর সাজানোর সরঞ্জাম হিসেবে আয়না বেশ সমাদৃত। আয়নার নান্দনিক ব্যবহার আপনার ঘরটির সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলবে শতগুণ। ছোট-বড় বিভিন্ন রকম আয়নায় সাজিয়ে তুলতে পারেন আপনার প্রিয় ঘরটি।
ঘর সাজানোর উপায়
বিভিন্ন ধরনের লোকজ সংস্কৃতির আদল ও পশু-পাখির নকশায় কাঠ, মাটি, সিরামিকসহ নানা ধরনের উপাদানে তৈরি করা আয়না রয়েছে।
আয়না ব্যবহার করে ঘর সাজানোর বিভিন্ন উপায় রয়েছে। যেমন- ছোট ঘরকে বড় দেখানো, দেয়ালকে আকর্ষণীয় করে তোলা এবং আলো বাড়ানো। এজন্য বড়, ছোট বা কারুকার্যময় বিভিন্ন আকারের আয়না ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে, যেমন- করিডোর, হলওয়ে, বসার ঘর ও শোবার ঘরে এটি স্থাপন করা যায়।
ছোট ঘরকে বড় দেখানো: আয়না ব্যবহার করে একটি ছোট ঘরকে বড় ও প্রশস্ত দেখানো যায়, বিশেষ করে যদি তা বড় বা লম্বা হয়।
আলো বাড়ানো: দেয়ালের কোথাও আলো থাকলে তার কাছাকাছি আয়না রাখলে আলো প্রতিফলিত হয়ে ঘর আরো আলোকিত মনে হয়।
দেয়ালের সৌন্দর্য বৃদ্ধি : বসার ঘরের সিলিংয়ে নকশা করা বা কারুকার্যময় আয়না স্থাপন করা যেতে পারে। আয়নাযুক্ত ফ্রেমে ছবি বা অন্য কোনো কারুকার্যময় জিনিস রাখা যায়।
করিডোর ও হলওয়ে : সাধারণত সরু করিডোর বা হলওয়েতে একটি লম্বা আয়না ব্যবহার করলে জায়গাটি দীর্ঘ, প্রশস্ত ও খোলামেলা মনে হয়।

আকর্ষণীয় ডিজাইন : বিভিন্ন ধরনের ফ্রেম, যেমন অ্যান্টিক, নকশা করা বা কারুকার্যময় ফ্রেম ব্যবহার করা যেতে পারে। আয়না ও পেইন্টিংয়ের সমন্বয়ে একটি শিল্পকর্ম তৈরি করা যেতে পারে।
সাবধানতা : খাওয়ার ঘরে সরাসরি বড় আয়না এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এতে ঘরটিকে ছোট মনে হতে পারে।
কীভাবে ঘর সাজাবেন
ঘরের প্রবেশমুখে ব্যবহার করতে পারেন আয়না। প্রবেশমুখের ফাঁকা জায়গায় দরজার বিপরীত দেয়ালে মাটির টেরাকোটার ফ্রেমের আয়না ঝুলিয়ে রাখতে পারেন। এছাড়া বসার ঘরের বড় দেয়ালটির মাঝামাঝি রাখতে পারেন কাঠের ফ্রেমে খোদাই করা লোকজ সংস্কৃতি বা রূপকথার আদলে তৈরি বড় আয়না। বসার ঘরের সিলিংয়ে আয়নার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সিমেন্টের তৈরি অ্যান্টিকের নকশায় কারুকার্যময় আয়না তৈরি করে তা স্থায়ীভাবে বসিয়ে দিন সিলিংয়ের মধ্যবর্তী স্থানে। আয়নার ব্যবহারে খাওয়ার ঘর, শোবার ঘর ও সাজঘরেও আনা যায় অভিনব সজ্জা। ঘরের প্যাসেজে, পিলারে বা জানালার দুপাশে ধাপে ধাপে সাজিয়ে রাখতে পারেন ছবির ফ্রেম আকৃতির আয়না।

কোথায় কেমন আয়না পাবেন
বাজারে রড আয়রনের গোল, ওভাল আর লম্বা ফ্রেম করা আয়না পাওয়া যায়। এসব আয়নার ফ্রেমে লতাপাতার নকশা আর জিওম্যাট্রিক নকশা বেশি থাকে।
সাইজভেদে এসব আয়নার দাম পড়বে ৩০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। কাঠের ফ্রেম করা আয়নাগুলো মূলত ডিজাইনারদের হাতে নকশা করা—কাঠের সঙ্গে পিতল ও নানারকম মেটাল দিয়ে বিভিন্ন নকশা করা। এসব আয়নার কিছু পাওয়া যাবে অবয়ব দেখা, অর্থাৎ সাজগোজের জন্য। কিছু পাবেন ঘর সাজানোর জন্য। কাঠের ওপর খোদাই করে নকশা করা, তার ওপর মেটাল বসিয়ে ভিন্নতা আনা হয়েছে। ফুল, পাখি, মাছ, কিংবা নানারকম পৌরাণিক ফর্মে তৈরি করা হয় এসব আয়না। এগুলো পাওয়া যাবে ৫০০ থেকে আট হাজার টাকার মধ্যে।
মেটালের ফ্রেম করা আয়না পাওয়া যাবে কাঁসা ও পিতলের রঙে এবং বিভিন্ন মেটালিক রঙে। এ আয়নাগুলো সাধারণত গোল আর লম্বা আকৃতির হয়। পাওয়া যায় ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়া বেতের ফ্রেমের আয়নাও পাওয়া যায়। রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত বিপণিসহ আজিজ সুপার মার্কেট ও শিশু একাডেমির সামনে পাবেন এসব সুদৃশ্য নকশার অলংকরণে আয়না।

আমাদের একদিনও আয়না ছাড়া চলে না। শুধু মুখ দেখার জন্যই নয়, ঘর সাজাতেও আয়নার জুড়ি নেই। ঘর সাজানোর সরঞ্জাম হিসেবে আয়না বেশ সমাদৃত। আয়নার নান্দনিক ব্যবহার আপনার ঘরটির সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলবে শতগুণ। ছোট-বড় বিভিন্ন রকম আয়নায় সাজিয়ে তুলতে পারেন আপনার প্রিয় ঘরটি।
ঘর সাজানোর উপায়
বিভিন্ন ধরনের লোকজ সংস্কৃতির আদল ও পশু-পাখির নকশায় কাঠ, মাটি, সিরামিকসহ নানা ধরনের উপাদানে তৈরি করা আয়না রয়েছে।
আয়না ব্যবহার করে ঘর সাজানোর বিভিন্ন উপায় রয়েছে। যেমন- ছোট ঘরকে বড় দেখানো, দেয়ালকে আকর্ষণীয় করে তোলা এবং আলো বাড়ানো। এজন্য বড়, ছোট বা কারুকার্যময় বিভিন্ন আকারের আয়না ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে, যেমন- করিডোর, হলওয়ে, বসার ঘর ও শোবার ঘরে এটি স্থাপন করা যায়।
ছোট ঘরকে বড় দেখানো: আয়না ব্যবহার করে একটি ছোট ঘরকে বড় ও প্রশস্ত দেখানো যায়, বিশেষ করে যদি তা বড় বা লম্বা হয়।
আলো বাড়ানো: দেয়ালের কোথাও আলো থাকলে তার কাছাকাছি আয়না রাখলে আলো প্রতিফলিত হয়ে ঘর আরো আলোকিত মনে হয়।
দেয়ালের সৌন্দর্য বৃদ্ধি : বসার ঘরের সিলিংয়ে নকশা করা বা কারুকার্যময় আয়না স্থাপন করা যেতে পারে। আয়নাযুক্ত ফ্রেমে ছবি বা অন্য কোনো কারুকার্যময় জিনিস রাখা যায়।
করিডোর ও হলওয়ে : সাধারণত সরু করিডোর বা হলওয়েতে একটি লম্বা আয়না ব্যবহার করলে জায়গাটি দীর্ঘ, প্রশস্ত ও খোলামেলা মনে হয়।

আকর্ষণীয় ডিজাইন : বিভিন্ন ধরনের ফ্রেম, যেমন অ্যান্টিক, নকশা করা বা কারুকার্যময় ফ্রেম ব্যবহার করা যেতে পারে। আয়না ও পেইন্টিংয়ের সমন্বয়ে একটি শিল্পকর্ম তৈরি করা যেতে পারে।
সাবধানতা : খাওয়ার ঘরে সরাসরি বড় আয়না এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ এতে ঘরটিকে ছোট মনে হতে পারে।
কীভাবে ঘর সাজাবেন
ঘরের প্রবেশমুখে ব্যবহার করতে পারেন আয়না। প্রবেশমুখের ফাঁকা জায়গায় দরজার বিপরীত দেয়ালে মাটির টেরাকোটার ফ্রেমের আয়না ঝুলিয়ে রাখতে পারেন। এছাড়া বসার ঘরের বড় দেয়ালটির মাঝামাঝি রাখতে পারেন কাঠের ফ্রেমে খোদাই করা লোকজ সংস্কৃতি বা রূপকথার আদলে তৈরি বড় আয়না। বসার ঘরের সিলিংয়ে আয়নার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সিমেন্টের তৈরি অ্যান্টিকের নকশায় কারুকার্যময় আয়না তৈরি করে তা স্থায়ীভাবে বসিয়ে দিন সিলিংয়ের মধ্যবর্তী স্থানে। আয়নার ব্যবহারে খাওয়ার ঘর, শোবার ঘর ও সাজঘরেও আনা যায় অভিনব সজ্জা। ঘরের প্যাসেজে, পিলারে বা জানালার দুপাশে ধাপে ধাপে সাজিয়ে রাখতে পারেন ছবির ফ্রেম আকৃতির আয়না।

কোথায় কেমন আয়না পাবেন
বাজারে রড আয়রনের গোল, ওভাল আর লম্বা ফ্রেম করা আয়না পাওয়া যায়। এসব আয়নার ফ্রেমে লতাপাতার নকশা আর জিওম্যাট্রিক নকশা বেশি থাকে।
সাইজভেদে এসব আয়নার দাম পড়বে ৩০০ থেকে পাঁচ হাজার টাকা। কাঠের ফ্রেম করা আয়নাগুলো মূলত ডিজাইনারদের হাতে নকশা করা—কাঠের সঙ্গে পিতল ও নানারকম মেটাল দিয়ে বিভিন্ন নকশা করা। এসব আয়নার কিছু পাওয়া যাবে অবয়ব দেখা, অর্থাৎ সাজগোজের জন্য। কিছু পাবেন ঘর সাজানোর জন্য। কাঠের ওপর খোদাই করে নকশা করা, তার ওপর মেটাল বসিয়ে ভিন্নতা আনা হয়েছে। ফুল, পাখি, মাছ, কিংবা নানারকম পৌরাণিক ফর্মে তৈরি করা হয় এসব আয়না। এগুলো পাওয়া যাবে ৫০০ থেকে আট হাজার টাকার মধ্যে।
মেটালের ফ্রেম করা আয়না পাওয়া যাবে কাঁসা ও পিতলের রঙে এবং বিভিন্ন মেটালিক রঙে। এ আয়নাগুলো সাধারণত গোল আর লম্বা আকৃতির হয়। পাওয়া যায় ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়া বেতের ফ্রেমের আয়নাও পাওয়া যায়। রাজধানীর বিভিন্ন অভিজাত বিপণিসহ আজিজ সুপার মার্কেট ও শিশু একাডেমির সামনে পাবেন এসব সুদৃশ্য নকশার অলংকরণে আয়না।

রোববার বেলা ১২টার দিকে ঢাকা কলেজের অডিটোরিয়ামে এক অনুষ্ঠানে আইডিয়াল ও ঢাকা উভয় কলেজের শিক্ষার্থীরা একে অপরকে ফুল দেন এবং কোলাকুলি করেন। অনুষ্ঠানে দুই কলেজের শিক্ষকরাও উপস্থিত ছিলেন।
১৮ মিনিট আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন (পুপরোয়া)-এর ২০২৬–২০২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক মাধ্যম কেবল যোগাযোগের মাধ্যম নয় এটি একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম। এখানে উঠেছে ব্যক্তিগত তথ্যের এক বিশাল ভাণ্ডার। আর সেই ভাণ্ডারেই সুযোগ খুঁজে নিচ্ছে অনলাইন প্রতারকরা। আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তারা অনায়াসে খুব সহজেই সংগ্রহ করে নিতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে
বর্তমান সময়ের দ্রুত পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান দিয়ে সন্তানকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব নয়। একজন শিশুর সার্বিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানের পাশাপাশি সাধারণ জ্ঞান এবং মানসিক, সামাজিক ও শারীরিক বিকাশ।
৩ ঘণ্টা আগে