তনিমা রহমান
আংটি ফ্যাশন জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অলংকারের নাম। আঙুলের শোভা বাড়ায় আংটি। স্বর্ণ, রুপা কিংবা ইমিটেশন—যেকোনো ধাতুর তৈরি, যে ধরনেরই হোক আপনাকে রুচিশীল হিসেবে উপস্থাপন করতে আংটির বিকল্প নেই। হাল ফ্যাশনে আংটি যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা। তরুণীদের কাছে আংটি কেবল সাজগোজের একটি অংশ নয়, বরং ব্যক্তিত্ব প্রকাশেরও একটি মাধ্যম। এই আংটি যেমন আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে, তেমনি আপনার ব্যক্তিত্বকেও তুলে ধরে। আবার আংটি নির্বাচন রুচির ওপরও নির্ভর করে।
আঙুল সাজুক বাহারি আংটিতে। আর আংটি পছন্দ করে না এমন মানুষ নেই বললেই চলে। ছোট-বড় সবাই হাতের যেকোনো আঙুলে আংটি পরতে পছন্দ করে। আর ফ্যাশনপ্রিয় তরুণ-তরুণীদের ক্ষেত্রে তো কথাই নেই। যেকোনো জায়গায় বেড়াতে যাওয়া, কিংবা অফিস, ভার্সিটি, পার্টি—সব জায়গাতেই আংটির কদর রয়েছে। এ ছাড়া আংটি শুধু একটি আঙুলেই নয়, বরং সব আঙুলেই ব্যবহার করে এর বৈচিত্র্য আনা যায়। তবে কোন জায়গায়, কোন আঙুলে কেমন আংটি পরতে হবে, তা অনেকেরই অজানা। আর আঙুলের মাপ এবং আঙুলের ধরনের গুরুত্ব দিয়ে আংটি কেনা উচিত।
তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন আঙুলে কেমন আংটি মানাবে।
কড়ে আঙুলে আংটি পরা নিয়ে বিশেষ কোনো রীতি কিংবা নিয়ম নেই। তাই এই আঙুলে হালকা কাজ করা কিংবা শুধু চক্রাকৃতির আংটি পরতে পারেন। কড়ে আঙুলে ভারী আংটি না পরাই ভালো।
অনামিকা আঙুল হাতের আঙুলের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ে কিংবা এনগেজমেন্টে এ আঙুলে আংটি পরানো হয়। বাঁ হাতের এ আঙুলে বাগদানের আংটি পরানো হয়। তবে দেশভেদে হাতের দিকে পরিবর্তন আছে। বাঁ হাতের পরিবর্তে ডান হাতে আংটি পরানো হয়ে থাকে। বিয়ের আংটি অবশ্য বাঁ হাতেই পরানো হয়, কারণ এটি একেবারে হৃদয়ের।
মধ্যমা আঙুলের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের আংটিতেই দেখতে ভালো লাগে। যারা প্রথম প্রথম আংটি পরছেন, তারা এই আঙুলে আংটি পরে থাকেন। এতে ব্যক্তিত্বের যেমন প্রকাশ পায়, তেমনি ছেলেদের ক্ষেত্রে ম্যানলি একটা লুক নিয়ে আসে।
তর্জনী আঙুল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ফাঁকা থাকে। তবে আংটিপ্রেমীদের কাছে এই আঙুলে আংটি পরা ব্যক্তিত্ব প্রকাশের একটি বিষয়। বর্তমানে তরুণ-তরুণীরা এই আঙুলটি ফাঁকা রাখতেই পছন্দ করে।
সাধারণত যারা তাদের প্রাচুর্য এবং নিজেদের আর্থিক অবস্থার কথা জানাতে চান, তারা তাদের বুড়ো আঙুলে স্বর্ণের কিংবা রুপার আংটি পরে থাকেন। কিছু ক্ষেত্রে একই বুড়ো আঙুলে দুটি আংটি পরতেও ভালোবাসেন অনেকে।
আঙুলের ধরন ও সাইজ
হাতের আঙুলের আকার যদি লম্বাটে হয়, তাহলে পার্ল কিংবা ওভাল আকারের রিংগুলো সবসময় ভালো নাও লাগতে পারে। সে ক্ষেত্রে রাউন্ড চাংকি রিং ভালো মানাবে।
অন্যদিকে ওভাল শেপের রিং বেশি মানায় ছোট আঙুলে। এ ছাড়া জিওম্যাট্রিক শেপের রিংগুলো ছোট আঙুলের জন্যও মানানসই। এতে আঙুলের আকার বড় দেখাবে।
অনেকের আঙুল আবার সরু হয়ে থাকে। তাদের জন্য রাউন্ড শেপের স্টোন রিং হাতের সৌন্দর্যকে আকর্ষণীয় করে তোলে। মোটা ও পুরুষের আংটিও সরু আঙুলকে কিছুটা মোটা দেখাতে সাহায্য করবে। বড় সাইজের স্টোন দিয়ে তৈরি চাংকি রিং একটু মোটা আঙুলের জন্য ভালো। কেননা এতে আঙুল সরু দেখাবে।
এ তো গেল আঙুলের শেপ অনুযায়ী আংটির কথা। যাদের শুধু আঙুল নয়, পুরো হাতটিও বড় ধরনের, তাদের ছোট স্টোন অথবা ছোট ধরনের যেকোনো আংটি ব্যবহার করা উচিত নয়, সেখানে পরা উচিত বড় সাইজের স্টোনের চাংকি রিং বা আংটি। ছোট আকারের হাতের জন্য সবসময় ওভারসাইজড রিং এড়িয়ে চলা দরকার। বোঝাই যাচ্ছে, আংটি বাছাইয়ের কাজে হাত ও আঙুলের ধরন গুরুত্বপূর্ণ।
অনেকে হার্ট, ওভাল কিংবা রাউন্ড শেপের চাংকি আংটি পছন্দ করেন না। তারা বিভিন্ন অক্ষর, শব্দ অথবা সিম্বলিক ডিজাইনের আংটি পরতে পারেন। তবে এটি যেন অবশ্যই আপনার ব্যক্তিত্ব, বয়স ও পরিবেশ-উপযোগী হয়। পাশাপাশি আংটিটি আপনার হাতের গড়ন ও পোশাকের সঙ্গেও মানানসই হতে হবে।
ফুল, তারা, প্রজাপতিÑসবকিছুই চলতে পারে আংটির ডিজাইনে। আংটি থেকে ঝালরের মতো ঝুলতে পারে ঝুনঝুনি কিংবা চাবির গোছার মতো নকশাও। তবে ঝালরের মতো আংটিগুলো তরুণ বয়সিদের জন্যই অধিক মানানসই। আর পাথরের কারুকাজ করা আংটি সব বয়সিরাই পরতে পারেন।
কোথায় পাবেন ও দামদর
গাউসিয়া, নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন শপিংমলের গয়নার দোকানে ঢুঁ মারলে নিশ্চিত পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের আংটি। আড়ং, অঞ্জন’স, বিবিয়ানা, মায়াসির, মাদুলী ও বাংলার মেলায় পাবেন দেশি উপাদানে তৈরি বৈচিত্র্যময় নকশার আংটি।
আড়ংয়ে রুপা ও সোনার প্রলেপ দেওয়া আংটি পাবেন ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকায়। পুঁতি ও বিভিন্ন ধাতুর তৈরি ফ্যাশনেবল আংটি পাবেন ২০০ থেকে ৮০০ টাকায়।
অঞ্জন’স-এ পাবেন কুন্দন, মুক্তা ও পাথর বসানো নানা রঙের রুপা এবং গোল্ড-প্লেটেড আংটি ৪৫০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায়। ডায়মন্ড কাটের বিদেশি আংটিগুলো পাবেন ৫০০ থেকে চার হাজার টাকায়। চাইলে ফরমায়েশ দিয়েও বানানোর সুযোগ রয়েছে।
রুপার ওপর সোনার প্রলেপ দেওয়া আংটি পাওয়া যাবে এক হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকায়। ফ্যাশন হাউসগুলোয় পাবেন রুপা, তামা, পিতল, বিডস, সুতি ও কাঠের তৈরি আংটিও।
এ ছাড়া ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের শেল গ্যালারি, স্টাইল পার্ক (বিডি) ও মায়াসিরে পাবেন বড় কাঠের ও রুপার আংটি। পিরান ও মাদুলীতে পাবেন ফিউশনধর্মী আংটি। ঢাকার মেট্রো শপিং মল, জেনেটিক প্লাজা, সীমান্ত স্কয়ার, পিংক সিটি ছাড়াও আর্চিজ ও হলমার্কের দোকানগুলোয় পেয়ে যেতে পারেন পছন্দের বড় আংটি। এ ছাড়া ফুটপাতের মার্কেটেও সাশ্রয়ী বিভিন্ন ধরনের আংটি পাবেন।
আংটি ফ্যাশন জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অলংকারের নাম। আঙুলের শোভা বাড়ায় আংটি। স্বর্ণ, রুপা কিংবা ইমিটেশন—যেকোনো ধাতুর তৈরি, যে ধরনেরই হোক আপনাকে রুচিশীল হিসেবে উপস্থাপন করতে আংটির বিকল্প নেই। হাল ফ্যাশনে আংটি যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা। তরুণীদের কাছে আংটি কেবল সাজগোজের একটি অংশ নয়, বরং ব্যক্তিত্ব প্রকাশেরও একটি মাধ্যম। এই আংটি যেমন আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে, তেমনি আপনার ব্যক্তিত্বকেও তুলে ধরে। আবার আংটি নির্বাচন রুচির ওপরও নির্ভর করে।
আঙুল সাজুক বাহারি আংটিতে। আর আংটি পছন্দ করে না এমন মানুষ নেই বললেই চলে। ছোট-বড় সবাই হাতের যেকোনো আঙুলে আংটি পরতে পছন্দ করে। আর ফ্যাশনপ্রিয় তরুণ-তরুণীদের ক্ষেত্রে তো কথাই নেই। যেকোনো জায়গায় বেড়াতে যাওয়া, কিংবা অফিস, ভার্সিটি, পার্টি—সব জায়গাতেই আংটির কদর রয়েছে। এ ছাড়া আংটি শুধু একটি আঙুলেই নয়, বরং সব আঙুলেই ব্যবহার করে এর বৈচিত্র্য আনা যায়। তবে কোন জায়গায়, কোন আঙুলে কেমন আংটি পরতে হবে, তা অনেকেরই অজানা। আর আঙুলের মাপ এবং আঙুলের ধরনের গুরুত্ব দিয়ে আংটি কেনা উচিত।
তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন আঙুলে কেমন আংটি মানাবে।
কড়ে আঙুলে আংটি পরা নিয়ে বিশেষ কোনো রীতি কিংবা নিয়ম নেই। তাই এই আঙুলে হালকা কাজ করা কিংবা শুধু চক্রাকৃতির আংটি পরতে পারেন। কড়ে আঙুলে ভারী আংটি না পরাই ভালো।
অনামিকা আঙুল হাতের আঙুলের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ে কিংবা এনগেজমেন্টে এ আঙুলে আংটি পরানো হয়। বাঁ হাতের এ আঙুলে বাগদানের আংটি পরানো হয়। তবে দেশভেদে হাতের দিকে পরিবর্তন আছে। বাঁ হাতের পরিবর্তে ডান হাতে আংটি পরানো হয়ে থাকে। বিয়ের আংটি অবশ্য বাঁ হাতেই পরানো হয়, কারণ এটি একেবারে হৃদয়ের।
মধ্যমা আঙুলের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের আংটিতেই দেখতে ভালো লাগে। যারা প্রথম প্রথম আংটি পরছেন, তারা এই আঙুলে আংটি পরে থাকেন। এতে ব্যক্তিত্বের যেমন প্রকাশ পায়, তেমনি ছেলেদের ক্ষেত্রে ম্যানলি একটা লুক নিয়ে আসে।
তর্জনী আঙুল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ফাঁকা থাকে। তবে আংটিপ্রেমীদের কাছে এই আঙুলে আংটি পরা ব্যক্তিত্ব প্রকাশের একটি বিষয়। বর্তমানে তরুণ-তরুণীরা এই আঙুলটি ফাঁকা রাখতেই পছন্দ করে।
সাধারণত যারা তাদের প্রাচুর্য এবং নিজেদের আর্থিক অবস্থার কথা জানাতে চান, তারা তাদের বুড়ো আঙুলে স্বর্ণের কিংবা রুপার আংটি পরে থাকেন। কিছু ক্ষেত্রে একই বুড়ো আঙুলে দুটি আংটি পরতেও ভালোবাসেন অনেকে।
আঙুলের ধরন ও সাইজ
হাতের আঙুলের আকার যদি লম্বাটে হয়, তাহলে পার্ল কিংবা ওভাল আকারের রিংগুলো সবসময় ভালো নাও লাগতে পারে। সে ক্ষেত্রে রাউন্ড চাংকি রিং ভালো মানাবে।
অন্যদিকে ওভাল শেপের রিং বেশি মানায় ছোট আঙুলে। এ ছাড়া জিওম্যাট্রিক শেপের রিংগুলো ছোট আঙুলের জন্যও মানানসই। এতে আঙুলের আকার বড় দেখাবে।
অনেকের আঙুল আবার সরু হয়ে থাকে। তাদের জন্য রাউন্ড শেপের স্টোন রিং হাতের সৌন্দর্যকে আকর্ষণীয় করে তোলে। মোটা ও পুরুষের আংটিও সরু আঙুলকে কিছুটা মোটা দেখাতে সাহায্য করবে। বড় সাইজের স্টোন দিয়ে তৈরি চাংকি রিং একটু মোটা আঙুলের জন্য ভালো। কেননা এতে আঙুল সরু দেখাবে।
এ তো গেল আঙুলের শেপ অনুযায়ী আংটির কথা। যাদের শুধু আঙুল নয়, পুরো হাতটিও বড় ধরনের, তাদের ছোট স্টোন অথবা ছোট ধরনের যেকোনো আংটি ব্যবহার করা উচিত নয়, সেখানে পরা উচিত বড় সাইজের স্টোনের চাংকি রিং বা আংটি। ছোট আকারের হাতের জন্য সবসময় ওভারসাইজড রিং এড়িয়ে চলা দরকার। বোঝাই যাচ্ছে, আংটি বাছাইয়ের কাজে হাত ও আঙুলের ধরন গুরুত্বপূর্ণ।
অনেকে হার্ট, ওভাল কিংবা রাউন্ড শেপের চাংকি আংটি পছন্দ করেন না। তারা বিভিন্ন অক্ষর, শব্দ অথবা সিম্বলিক ডিজাইনের আংটি পরতে পারেন। তবে এটি যেন অবশ্যই আপনার ব্যক্তিত্ব, বয়স ও পরিবেশ-উপযোগী হয়। পাশাপাশি আংটিটি আপনার হাতের গড়ন ও পোশাকের সঙ্গেও মানানসই হতে হবে।
ফুল, তারা, প্রজাপতিÑসবকিছুই চলতে পারে আংটির ডিজাইনে। আংটি থেকে ঝালরের মতো ঝুলতে পারে ঝুনঝুনি কিংবা চাবির গোছার মতো নকশাও। তবে ঝালরের মতো আংটিগুলো তরুণ বয়সিদের জন্যই অধিক মানানসই। আর পাথরের কারুকাজ করা আংটি সব বয়সিরাই পরতে পারেন।
কোথায় পাবেন ও দামদর
গাউসিয়া, নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন শপিংমলের গয়নার দোকানে ঢুঁ মারলে নিশ্চিত পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের আংটি। আড়ং, অঞ্জন’স, বিবিয়ানা, মায়াসির, মাদুলী ও বাংলার মেলায় পাবেন দেশি উপাদানে তৈরি বৈচিত্র্যময় নকশার আংটি।
আড়ংয়ে রুপা ও সোনার প্রলেপ দেওয়া আংটি পাবেন ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকায়। পুঁতি ও বিভিন্ন ধাতুর তৈরি ফ্যাশনেবল আংটি পাবেন ২০০ থেকে ৮০০ টাকায়।
অঞ্জন’স-এ পাবেন কুন্দন, মুক্তা ও পাথর বসানো নানা রঙের রুপা এবং গোল্ড-প্লেটেড আংটি ৪৫০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকায়। ডায়মন্ড কাটের বিদেশি আংটিগুলো পাবেন ৫০০ থেকে চার হাজার টাকায়। চাইলে ফরমায়েশ দিয়েও বানানোর সুযোগ রয়েছে।
রুপার ওপর সোনার প্রলেপ দেওয়া আংটি পাওয়া যাবে এক হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকায়। ফ্যাশন হাউসগুলোয় পাবেন রুপা, তামা, পিতল, বিডস, সুতি ও কাঠের তৈরি আংটিও।
এ ছাড়া ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সের শেল গ্যালারি, স্টাইল পার্ক (বিডি) ও মায়াসিরে পাবেন বড় কাঠের ও রুপার আংটি। পিরান ও মাদুলীতে পাবেন ফিউশনধর্মী আংটি। ঢাকার মেট্রো শপিং মল, জেনেটিক প্লাজা, সীমান্ত স্কয়ার, পিংক সিটি ছাড়াও আর্চিজ ও হলমার্কের দোকানগুলোয় পেয়ে যেতে পারেন পছন্দের বড় আংটি। এ ছাড়া ফুটপাতের মার্কেটেও সাশ্রয়ী বিভিন্ন ধরনের আংটি পাবেন।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
১ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে