মো. আশিকুর রহমান
একজন শিক্ষার্থী বা তরুণ যখন ইংরেজিতে দক্ষ হতে চান, তখন শুধু বই পড়া বা পরীক্ষার চিন্তাই যথেষ্ট নয়। ভাষা শেখার প্রতিটি দিক—‘শোনা, বলা, পড়া ও লেখা’ তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, চিন্তার পরিধি প্রসারিত করে এবং শিক্ষাগত ও পেশাগত সুযোগের পথ খুলে দেয়। ইংরেজি শেখার প্রতিষ্ঠান ‘ইংলিশ থেরাপি’র প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তার সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে লিখেছেন
ইংরেজি শেখার কোনো সহজ পথ নেই। রাতারাতি কেউ দক্ষ হতে পারে না। তবে ধৈর্যসহ নিয়মিত চর্চা করলে ধীরে ধীরে ভাষায় পারদর্শী হওয়া সম্ভব। প্রতিদিনের ছোট অভ্যাসও দীর্ঘ মেয়াদে বড় ফলাফল দিতে পারে।
শুনুন বেশি, শিখুন বেশি
একটি শিশু ছোটবেলায় ভাষা শেখে চারটি ধাপে। সে কিছু বোঝার আগেই অনেক কথা শোনে। বাবা-মা, ভাই-বোন বা কাছের মানুষ তার সঙ্গে কথা বলে। শিশু শুধু শোনে এবং বোঝার চেষ্টা করে। এরপর নিজেই বলতে শুরু করে। বারবার ভুল হয়, মুখে আটকে যায়; কিন্তু সে চেষ্টা চালিয়ে যায়। এই প্রক্রিয়ায় শিশু ভাষা আয়ত্ত করে।
ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। বেশি বেশি ইংরেজি শোনা উচিত। সংবাদ, গান, গল্প, চলচ্চিত্র, কার্টুন, ধারাবাহিক নাটক, তথ্যচিত্র, হাস্যরসাত্মক অনুষ্ঠান বা উদ্বুদ্ধকরণমূলক ভিডিও শুনতে পারেন। প্রথমে সবকিছু বোঝা যাবে না, তবে মনোযোগ দিয়ে প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা শুনতে থাকুন।
শোনা শুধু শব্দ বোঝার জন্য নয়। শব্দের উচ্চারণ, বাক্যগঠন এবং স্বরধ্বনি বোঝার জন্য শুনতে হবে। যত বেশি শোনা হবে, তত সহজে শব্দ মনে থাকবে।
ইংরেজি বলার চর্চা অপরিহার্য
ইংরেজি বলতে পারার বিকল্প নেই। সঙ্গী না পেলে নিজের সঙ্গে নিজেই কথা বলুন। নিজেকে প্রশ্ন করুন, নিজেই উত্তর দিন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সহজ বিষয় নিয়ে ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করুন। চলাফেরার সময় চিন্তাভাবনা ইংরেজিতে করুন। যা মনে আসে, তা বলতে চেষ্টা করুন।
বন্ধুদের সঙ্গে প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল হলে কারো খারাপ বলার দরকার নেই। নিয়মিত চর্চার ফলে ভুলের সংখ্যা কমে যাবে। চাইলে মেসেঞ্জার বা হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ তৈরি করে চর্চা করতে পারেন। বিভিন্ন শিক্ষামূলক অ্যাপ ব্যবহার করেও চর্চা করা যায়।
ভুল করার ভয় না রাখাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুরুতে সবাই ভুল করবে। নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে ভুল কমে আসবে। ভুল করাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করুন। ছোট ছোট কথাবার্তায় আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন।
পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন
পড়ার মাধ্যমে বোঝার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ছোট ছোট গল্প, সামাজিক যোগাযোগের পোস্ট, সংবাদপত্রের লেখা, প্রবন্ধ, বই বা ইংরেজিতে লেখা যেকোনো প্যাকেট বা কভার পড়া যেতে পারে। নতুন শব্দ দেখলে সঙ্গে সঙ্গে নোট করুন। শুধু মুখস্থ করার চেয়ে ব্যবহারিকভাবে শেখা বেশি কার্যকর।
প্রতিদিন নিয়মিত পড়া অভ্যাস করুন। প্রথমে ছোট লেখা পড়ুন। পরে ধীরে ধীরে বড় গল্প, প্রবন্ধ বা বই পড়তে শুরু করুন। পড়ার সময় বাক্যের অর্থ বোঝার চেষ্টা করুন। নতুন শব্দ ও অভিব্যক্তি নোট করুন। নিয়মিত পড়ার মাধ্যমে শব্দভান্ডার এবং বাক্যগঠন বোঝা সহজ হয়।
লেখার অনুশীলন অত্যাবশ্যক
লিখতে লিখতে দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। সহজ বিষয় নিয়ে লিখতে শুরু করুন। বাংলায় যা মনে আসে, তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে লিখুন। নিজের সম্পর্কে লিখুন। পরিবার, বন্ধু বা পরিচিতদের সম্পর্কে লিখুন। প্রতিটি বিষয়ে দু-তিন পৃষ্ঠা লিখতে পারেন। নিজের লেখা নিজেই পরীক্ষা করুন। ভুল হলে সমস্যা নেই। একই বিষয়ে বারবার লিখুন। এভাবে বাক্যগঠন, শব্দের ব্যবহার ও ভাব প্রকাশ করার কৌশল শেখা সম্ভব।
নিয়মিত লেখা ব্যাকরণ ও বাক্যগঠন উন্নত করে, নতুন শব্দ ব্যবহার করতে অভ্যস্ত করে। পড়াশোনার পাশাপাশি লেখার অভ্যাস ভাষার গভীরতা বোঝার জন্য খুব কার্যকর।
ধৈর্য ধরে চর্চা চালিয়ে যান
ইংরেজি শেখা কোনো জাদু নয়। এটি ধীর ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ছোট ছোট চর্চা নিয়মিত করলে বড় ফলাফল পাওয়া সম্ভব। প্রতিদিন সময় দিন, আগ্রহ বজায় রাখুন এবং চর্চা চালিয়ে যান।
শোনা, বলা, পড়া ও লেখা—এই চারটি অভ্যাস নিয়মিত করলে আপনি ইংরেজিতে অনর্গল দক্ষ হয়ে উঠবেন। ধৈর্য ধরে চর্চা করুন। ইনশাআল্লাহ সফলতা নিশ্চিত।
অভ্যাসের গুরুত্ব
ইংরেজি শেখা মানে শুধু নতুন শব্দ বা বাক্য শেখা নয়, এটি একটি জীবনধারা। প্রতিদিন চর্চা করলে ভাষা স্বাভাবিক হয়ে আসে। শুরুতে কঠিন মনে হলেও নিয়মিত চর্চার ফলে সহজ হয়ে যায়। ছোট ছোট অভ্যাস নিয়মিত রাখলে বড় লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।
প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা চর্চা করুন। শোনা, বলা, পড়া ও লেখা—এই চারটি অভ্যাসে নিয়মানুবর্তিতা থাকলে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। ভবিষ্যতে শিক্ষাগত ও পেশাগত সুযোগও প্রসারিত হয়।
ইংরেজি শেখা একটি বাস্তবমুখী ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ধৈর্য, নিয়মিত চর্চা ও আগ্রহের মাধ্যমে যেকোনো শিক্ষার্থী বা তরুণ দক্ষ হতে পারে। শোনা, বলা, পড়া ও লেখা—এই চারটি অভ্যাস যদি নিয়মিত চালানো হয়, তাহলে ইংরেজিতে অনর্গল দক্ষতা অর্জন সম্ভব।
একজন শিক্ষার্থী বা তরুণ যখন ইংরেজিতে দক্ষ হতে চান, তখন শুধু বই পড়া বা পরীক্ষার চিন্তাই যথেষ্ট নয়। ভাষা শেখার প্রতিটি দিক—‘শোনা, বলা, পড়া ও লেখা’ তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, চিন্তার পরিধি প্রসারিত করে এবং শিক্ষাগত ও পেশাগত সুযোগের পথ খুলে দেয়। ইংরেজি শেখার প্রতিষ্ঠান ‘ইংলিশ থেরাপি’র প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। তার সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে লিখেছেন
ইংরেজি শেখার কোনো সহজ পথ নেই। রাতারাতি কেউ দক্ষ হতে পারে না। তবে ধৈর্যসহ নিয়মিত চর্চা করলে ধীরে ধীরে ভাষায় পারদর্শী হওয়া সম্ভব। প্রতিদিনের ছোট অভ্যাসও দীর্ঘ মেয়াদে বড় ফলাফল দিতে পারে।
শুনুন বেশি, শিখুন বেশি
একটি শিশু ছোটবেলায় ভাষা শেখে চারটি ধাপে। সে কিছু বোঝার আগেই অনেক কথা শোনে। বাবা-মা, ভাই-বোন বা কাছের মানুষ তার সঙ্গে কথা বলে। শিশু শুধু শোনে এবং বোঝার চেষ্টা করে। এরপর নিজেই বলতে শুরু করে। বারবার ভুল হয়, মুখে আটকে যায়; কিন্তু সে চেষ্টা চালিয়ে যায়। এই প্রক্রিয়ায় শিশু ভাষা আয়ত্ত করে।
ইংরেজি শেখার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। বেশি বেশি ইংরেজি শোনা উচিত। সংবাদ, গান, গল্প, চলচ্চিত্র, কার্টুন, ধারাবাহিক নাটক, তথ্যচিত্র, হাস্যরসাত্মক অনুষ্ঠান বা উদ্বুদ্ধকরণমূলক ভিডিও শুনতে পারেন। প্রথমে সবকিছু বোঝা যাবে না, তবে মনোযোগ দিয়ে প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা শুনতে থাকুন।
শোনা শুধু শব্দ বোঝার জন্য নয়। শব্দের উচ্চারণ, বাক্যগঠন এবং স্বরধ্বনি বোঝার জন্য শুনতে হবে। যত বেশি শোনা হবে, তত সহজে শব্দ মনে থাকবে।
ইংরেজি বলার চর্চা অপরিহার্য
ইংরেজি বলতে পারার বিকল্প নেই। সঙ্গী না পেলে নিজের সঙ্গে নিজেই কথা বলুন। নিজেকে প্রশ্ন করুন, নিজেই উত্তর দিন। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সহজ বিষয় নিয়ে ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করুন। চলাফেরার সময় চিন্তাভাবনা ইংরেজিতে করুন। যা মনে আসে, তা বলতে চেষ্টা করুন।
বন্ধুদের সঙ্গে প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা ইংরেজিতে কথা বলুন। ভুল হলে কারো খারাপ বলার দরকার নেই। নিয়মিত চর্চার ফলে ভুলের সংখ্যা কমে যাবে। চাইলে মেসেঞ্জার বা হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ তৈরি করে চর্চা করতে পারেন। বিভিন্ন শিক্ষামূলক অ্যাপ ব্যবহার করেও চর্চা করা যায়।
ভুল করার ভয় না রাখাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুরুতে সবাই ভুল করবে। নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে ভুল কমে আসবে। ভুল করাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করুন। ছোট ছোট কথাবার্তায় আত্মবিশ্বাস তৈরি করুন।
পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন
পড়ার মাধ্যমে বোঝার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ছোট ছোট গল্প, সামাজিক যোগাযোগের পোস্ট, সংবাদপত্রের লেখা, প্রবন্ধ, বই বা ইংরেজিতে লেখা যেকোনো প্যাকেট বা কভার পড়া যেতে পারে। নতুন শব্দ দেখলে সঙ্গে সঙ্গে নোট করুন। শুধু মুখস্থ করার চেয়ে ব্যবহারিকভাবে শেখা বেশি কার্যকর।
প্রতিদিন নিয়মিত পড়া অভ্যাস করুন। প্রথমে ছোট লেখা পড়ুন। পরে ধীরে ধীরে বড় গল্প, প্রবন্ধ বা বই পড়তে শুরু করুন। পড়ার সময় বাক্যের অর্থ বোঝার চেষ্টা করুন। নতুন শব্দ ও অভিব্যক্তি নোট করুন। নিয়মিত পড়ার মাধ্যমে শব্দভান্ডার এবং বাক্যগঠন বোঝা সহজ হয়।
লেখার অনুশীলন অত্যাবশ্যক
লিখতে লিখতে দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। সহজ বিষয় নিয়ে লিখতে শুরু করুন। বাংলায় যা মনে আসে, তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে লিখুন। নিজের সম্পর্কে লিখুন। পরিবার, বন্ধু বা পরিচিতদের সম্পর্কে লিখুন। প্রতিটি বিষয়ে দু-তিন পৃষ্ঠা লিখতে পারেন। নিজের লেখা নিজেই পরীক্ষা করুন। ভুল হলে সমস্যা নেই। একই বিষয়ে বারবার লিখুন। এভাবে বাক্যগঠন, শব্দের ব্যবহার ও ভাব প্রকাশ করার কৌশল শেখা সম্ভব।
নিয়মিত লেখা ব্যাকরণ ও বাক্যগঠন উন্নত করে, নতুন শব্দ ব্যবহার করতে অভ্যস্ত করে। পড়াশোনার পাশাপাশি লেখার অভ্যাস ভাষার গভীরতা বোঝার জন্য খুব কার্যকর।
ধৈর্য ধরে চর্চা চালিয়ে যান
ইংরেজি শেখা কোনো জাদু নয়। এটি ধীর ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ছোট ছোট চর্চা নিয়মিত করলে বড় ফলাফল পাওয়া সম্ভব। প্রতিদিন সময় দিন, আগ্রহ বজায় রাখুন এবং চর্চা চালিয়ে যান।
শোনা, বলা, পড়া ও লেখা—এই চারটি অভ্যাস নিয়মিত করলে আপনি ইংরেজিতে অনর্গল দক্ষ হয়ে উঠবেন। ধৈর্য ধরে চর্চা করুন। ইনশাআল্লাহ সফলতা নিশ্চিত।
অভ্যাসের গুরুত্ব
ইংরেজি শেখা মানে শুধু নতুন শব্দ বা বাক্য শেখা নয়, এটি একটি জীবনধারা। প্রতিদিন চর্চা করলে ভাষা স্বাভাবিক হয়ে আসে। শুরুতে কঠিন মনে হলেও নিয়মিত চর্চার ফলে সহজ হয়ে যায়। ছোট ছোট অভ্যাস নিয়মিত রাখলে বড় লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।
প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা চর্চা করুন। শোনা, বলা, পড়া ও লেখা—এই চারটি অভ্যাসে নিয়মানুবর্তিতা থাকলে আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। ভবিষ্যতে শিক্ষাগত ও পেশাগত সুযোগও প্রসারিত হয়।
ইংরেজি শেখা একটি বাস্তবমুখী ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। ধৈর্য, নিয়মিত চর্চা ও আগ্রহের মাধ্যমে যেকোনো শিক্ষার্থী বা তরুণ দক্ষ হতে পারে। শোনা, বলা, পড়া ও লেখা—এই চারটি অভ্যাস যদি নিয়মিত চালানো হয়, তাহলে ইংরেজিতে অনর্গল দক্ষতা অর্জন সম্ভব।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে