ফাইয়াজ মুহাম্মদ কৌশিক
মুখোমুখি হয়েছে দুই প্রতিপক্ষ। কেউ কাউকে দিচ্ছে না ছাড়! যুক্তিতে যুক্তিতে চলছে একে অপরকে ঘায়েল করার প্রচেষ্টা। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির আয়োজনে ‘৯ম তারুণ্য উৎসব’-এ গিয়ে দেখা যায় এমন চিত্র। জুলাই অভ্যুত্থানের পরপরই দেশ পরিচালনায় গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। অথচ সেই জাতীয় সরকারে নেই কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি।
দেশের এ ক্রান্তিকালে গঠিত সরকারে এমন ব্যক্তিদের অনুপস্থিতির জন্য অনুতপ্ত সংসদ। এর ফলে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি কোন দিকে গড়াবে, তা নিয়েই চলছে তুমুল বিতর্ক। এ বিতর্কে সরকারি দল হিসেবে ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাব ডিবেটিং কমিউনিটি অব চিটাগং ইউনিভার্সিটি। বিরোধী দল হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাব ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি।
তিন দিনব্যাপী এ আয়োজনে চুয়েট ক্যাম্পাসে দেখা মেলে জমকালো সাজ। ব্যানার-ফেস্টুনে ক্যাম্পাস সেজেছে নতুন রূপে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর কনসার্ট এ উৎসবকে দিয়েছে পূর্ণতা। সারা দেশ থেকে আগত বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চুয়েট যেন পরিণত হয়েছিল ছোটখাটো এক উৎসবের নগরীতে!
এই আয়োজনের সূচনা হয় বই বিনিময়ের মাধ্যমে। এক ভিন্ন অবগাহনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনের (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়ায় শুরু হয় বই বিনিময় উৎসব । শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরনের বই নিয়ে আসেন। বিনিময় করেন সেখানে একে অন্যের সঙ্গে। সেখান থেকেই উৎসবের শুরু।
এরপর দ্বিতীয় দিন সকাল থেকে শুরু হয় আন্তঃস্কুল, আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা। দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মোট ৫২টি দল এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক থেকে অর্থনৈতিক, কাল্পনিক থেকে মহাজাগতিক—সব বিষয়েই চলে দিনভর যুক্তির লড়াই। সকাল ৯টায় শুরু হয়ে এ প্রতিযোগিতা চলে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। যুক্তির এই লড়াই চলে চারটি ধাপে। প্রতিটি ধাপ শুরুর ১৫ মিনিট আগে প্রতিযোগীদের বিতর্কের বিষয় সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া হয়। এরপর চটপট যুক্তি সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন বিতার্কিকেরা। পরে তাদের মধ্য থেকে বাছাই করা আটটি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় কোয়ার্টার ফাইনাল। ট্যাব ফরম্যাটে পরিচালিত এই বিতর্কের শেষ হয় চূড়ান্ত চার দল নির্বাচনের মাধ্যমে। এরপরই যুক্তিতে ক্লান্ত মনকে শান্ত করতে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও কনসার্ট। এই কনসার্টে মঞ্চ মাতায় জনপ্রিয় গানের দল ‘সহজিয়া’ ও ‘লেভেল ফাইভ’।
দ্বিতীয় দিনের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে এসেছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস। আলাপকালে তিনি জানান, এ রকম প্রতিযোগিতায় সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিতর্ক করার ফলে জ্ঞানের পরিধি সমৃদ্ধ হয়। পাশাপাশি অনেকের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শাহানেওয়াজ রশিদ দীপ্ত বলেন, চুয়েট ও বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনেকে অংশগ্রহণ করেছে, তাদের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে ভালো লেগেছে । সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছে।
চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি গোলাম মুরাদ বলেন, বিতর্কের মাধ্যমে নানা বিষয়ে জানার সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিতর্ক আমাদের চিন্তা, চেতনা ও মেধা বিকশিত করে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের অংশগ্রহণের ফলে নতুন সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ তৈরি করে দিতেই নবমবারের মতো এই বিতর্ক উৎসব বা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
শেষ দিনে চুয়েট অডিটোরিয়ামে ‘সওদা’ ও ‘নিলীন’ নামে দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এর পরই অনুষ্ঠিত হয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার প্রাক-চূড়ান্ত ও চূড়ান্ত পর্ব। চূড়ান্ত পর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তুমুল যুদ্ধে বিজয়ী হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি দল। বিতর্ক ছাড়াও সারা দিনব্যাপী চলে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী। পাশাপাশি একই দিনে উন্মোচিত হয় চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘মিছিল’। পরিশেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইতি ঘটে তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত জমকালো এ উৎসবের।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি এবং রানার্স-আপ হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটার্স অব চিটাগং ইউনিভার্সিটি । স্কুল-কলেজ পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ এবং রানার্স-আপ হয় ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। তাছাড়া স্কুল-কলেজ পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য টুর্নামেন্ট হন সরকারি মুসলিম হাই স্কুলের সাদমান সারার এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য টুর্নামেন্ট হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রহমত উল্লাহ। স্কুল-কলেজ পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য ফাইনাল হন সরকারি হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজের অরিজিত ধর এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য ফাইনাল হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রহমত উল্লাহ।
মুখোমুখি হয়েছে দুই প্রতিপক্ষ। কেউ কাউকে দিচ্ছে না ছাড়! যুক্তিতে যুক্তিতে চলছে একে অপরকে ঘায়েল করার প্রচেষ্টা। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির আয়োজনে ‘৯ম তারুণ্য উৎসব’-এ গিয়ে দেখা যায় এমন চিত্র। জুলাই অভ্যুত্থানের পরপরই দেশ পরিচালনায় গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। অথচ সেই জাতীয় সরকারে নেই কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি।
দেশের এ ক্রান্তিকালে গঠিত সরকারে এমন ব্যক্তিদের অনুপস্থিতির জন্য অনুতপ্ত সংসদ। এর ফলে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি কোন দিকে গড়াবে, তা নিয়েই চলছে তুমুল বিতর্ক। এ বিতর্কে সরকারি দল হিসেবে ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাব ডিবেটিং কমিউনিটি অব চিটাগং ইউনিভার্সিটি। বিরোধী দল হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাব ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি।
তিন দিনব্যাপী এ আয়োজনে চুয়েট ক্যাম্পাসে দেখা মেলে জমকালো সাজ। ব্যানার-ফেস্টুনে ক্যাম্পাস সেজেছে নতুন রূপে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর কনসার্ট এ উৎসবকে দিয়েছে পূর্ণতা। সারা দেশ থেকে আগত বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে চুয়েট যেন পরিণত হয়েছিল ছোটখাটো এক উৎসবের নগরীতে!
এই আয়োজনের সূচনা হয় বই বিনিময়ের মাধ্যমে। এক ভিন্ন অবগাহনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনের (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়ায় শুরু হয় বই বিনিময় উৎসব । শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধরনের বই নিয়ে আসেন। বিনিময় করেন সেখানে একে অন্যের সঙ্গে। সেখান থেকেই উৎসবের শুরু।
এরপর দ্বিতীয় দিন সকাল থেকে শুরু হয় আন্তঃস্কুল, আন্তঃকলেজ ও আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা। দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মোট ৫২টি দল এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক থেকে অর্থনৈতিক, কাল্পনিক থেকে মহাজাগতিক—সব বিষয়েই চলে দিনভর যুক্তির লড়াই। সকাল ৯টায় শুরু হয়ে এ প্রতিযোগিতা চলে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। যুক্তির এই লড়াই চলে চারটি ধাপে। প্রতিটি ধাপ শুরুর ১৫ মিনিট আগে প্রতিযোগীদের বিতর্কের বিষয় সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া হয়। এরপর চটপট যুক্তি সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন বিতার্কিকেরা। পরে তাদের মধ্য থেকে বাছাই করা আটটি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় কোয়ার্টার ফাইনাল। ট্যাব ফরম্যাটে পরিচালিত এই বিতর্কের শেষ হয় চূড়ান্ত চার দল নির্বাচনের মাধ্যমে। এরপরই যুক্তিতে ক্লান্ত মনকে শান্ত করতে অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা ও কনসার্ট। এই কনসার্টে মঞ্চ মাতায় জনপ্রিয় গানের দল ‘সহজিয়া’ ও ‘লেভেল ফাইভ’।
দ্বিতীয় দিনের বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে এসেছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস। আলাপকালে তিনি জানান, এ রকম প্রতিযোগিতায় সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিতর্ক করার ফলে জ্ঞানের পরিধি সমৃদ্ধ হয়। পাশাপাশি অনেকের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শাহানেওয়াজ রশিদ দীপ্ত বলেন, চুয়েট ও বাইরের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনেকে অংশগ্রহণ করেছে, তাদের সঙ্গে পরিচিত হতে পেরে ভালো লেগেছে । সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছে।
চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি গোলাম মুরাদ বলেন, বিতর্কের মাধ্যমে নানা বিষয়ে জানার সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিতর্ক আমাদের চিন্তা, চেতনা ও মেধা বিকশিত করে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতার্কিকদের অংশগ্রহণের ফলে নতুন সম্পর্ক গড়ে ওঠে। শিক্ষার্থীদের এ সুযোগ তৈরি করে দিতেই নবমবারের মতো এই বিতর্ক উৎসব বা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
শেষ দিনে চুয়েট অডিটোরিয়ামে ‘সওদা’ ও ‘নিলীন’ নামে দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এর পরই অনুষ্ঠিত হয় বিতর্ক প্রতিযোগিতার প্রাক-চূড়ান্ত ও চূড়ান্ত পর্ব। চূড়ান্ত পর্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের তুমুল যুদ্ধে বিজয়ী হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি দল। বিতর্ক ছাড়াও সারা দিনব্যাপী চলে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনী। পাশাপাশি একই দিনে উন্মোচিত হয় চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটির বার্ষিক ম্যাগাজিন ‘মিছিল’। পরিশেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইতি ঘটে তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত জমকালো এ উৎসবের।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি এবং রানার্স-আপ হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটার্স অব চিটাগং ইউনিভার্সিটি । স্কুল-কলেজ পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয় সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ এবং রানার্স-আপ হয় ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। তাছাড়া স্কুল-কলেজ পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য টুর্নামেন্ট হন সরকারি মুসলিম হাই স্কুলের সাদমান সারার এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য টুর্নামেন্ট হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রহমত উল্লাহ। স্কুল-কলেজ পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য ফাইনাল হন সরকারি হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজের অরিজিত ধর এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ডিবেটার অব দ্য ফাইনাল হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রহমত উল্লাহ।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে