ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
স্টাফ রিপোর্টার
ডিজিটাল তথ্যের নিরাপত্তা ও নাগরিকের ব্যক্তিগত উপাত্তের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর ও কারিগরি কাঠামো তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেন, তথ্যের অপব্যবহার ঠেকাতে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫”, “জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং “সাইবার সুরক্ষা (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”-এর মাধ্যমে একটি সমন্বিত সাইবার গভর্নেন্স কাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে, যা দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
রোববার আগারগাঁওয়ে আইসিটি বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অবহিতকরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, আমরা দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা, ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা ও সাইবার গভর্নেন্স নিশ্চিত করতে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেছি। এই আইনগুলো কেবল প্রশাসনিক নয়, কারিগরি ও জ্ঞানভিত্তিক সুরক্ষারও ভিত্তি তৈরি করবে। ১৯৯৯ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪টি দেশ যে তথ্য সুরক্ষা কাঠামো তৈরি করেছিল, সেটি বাস্তবায়নে আমরা অনেক পিছিয়ে ছিলাম। গত ২৫ বছরের সেই জ্ঞানগত ও নীতিগত ঘাটতি পেরিয়ে আমরা এখন নিজস্ব সক্ষমতায় একটি পূর্ণাঙ্গ সাইবার ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছি।
তিনি আরও বলেন, নতুন অধ্যাদেশগুলোতে প্ল্যাটফর্ম দায়বদ্ধতা, তথ্যের মালিকানা ও সংরক্ষণে সরকারি নিয়ন্ত্রণ, এবং সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে। আমরা এমন কাঠামো তৈরি করেছি যাতে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কেউই নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে না পারে। তথ্যের মালিকানা থাকবে নাগরিকের, আর সংরক্ষণে থাকবে সরকারি তত্ত্বাবধান।
তিনি গণমাধ্যম-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আইনটি নিয়ে প্রশ্ন থাকলে আমাদের সঙ্গে কথা বলুন, যাচাই করে সংবাদ প্রকাশ করুন। কারণ এই আইন শুধু সরকারি উদ্যোগ নয়, বরং জাতীয় তথ্য নিরাপত্তার একটি সামগ্রিক রূপরেখা। নতুন আইন বাস্তবায়নে সরকারি কর্মকর্তা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ডেটা ম্যানেজমেন্ট ও সাইবার সিকিউরিটি ইউনিট গঠনের প্রস্তুতিও চলছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদিত ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশের কিছু ধারা নিয়ে যারা সমালোচনা করছেন তারা দেশের নাগরিক নাকি কার পক্ষে কথা বলছেন এমনও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
উল্লেখ্য: গত ৯ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
ডিজিটাল তথ্যের নিরাপত্তা ও নাগরিকের ব্যক্তিগত উপাত্তের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কঠোর ও কারিগরি কাঠামো তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তিনি বলেন, তথ্যের অপব্যবহার ঠেকাতে ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫”, “জাতীয় উপাত্ত ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫” এবং “সাইবার সুরক্ষা (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫”-এর মাধ্যমে একটি সমন্বিত সাইবার গভর্নেন্স কাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে, যা দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
রোববার আগারগাঁওয়ে আইসিটি বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অবহিতকরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, আমরা দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা, ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা ও সাইবার গভর্নেন্স নিশ্চিত করতে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেছি। এই আইনগুলো কেবল প্রশাসনিক নয়, কারিগরি ও জ্ঞানভিত্তিক সুরক্ষারও ভিত্তি তৈরি করবে। ১৯৯৯ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ১৪টি দেশ যে তথ্য সুরক্ষা কাঠামো তৈরি করেছিল, সেটি বাস্তবায়নে আমরা অনেক পিছিয়ে ছিলাম। গত ২৫ বছরের সেই জ্ঞানগত ও নীতিগত ঘাটতি পেরিয়ে আমরা এখন নিজস্ব সক্ষমতায় একটি পূর্ণাঙ্গ সাইবার ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছি।
তিনি আরও বলেন, নতুন অধ্যাদেশগুলোতে প্ল্যাটফর্ম দায়বদ্ধতা, তথ্যের মালিকানা ও সংরক্ষণে সরকারি নিয়ন্ত্রণ, এবং সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে কর্তৃপক্ষের ক্ষমতা সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে। আমরা এমন কাঠামো তৈরি করেছি যাতে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কেউই নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে না পারে। তথ্যের মালিকানা থাকবে নাগরিকের, আর সংরক্ষণে থাকবে সরকারি তত্ত্বাবধান।
তিনি গণমাধ্যম-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আইনটি নিয়ে প্রশ্ন থাকলে আমাদের সঙ্গে কথা বলুন, যাচাই করে সংবাদ প্রকাশ করুন। কারণ এই আইন শুধু সরকারি উদ্যোগ নয়, বরং জাতীয় তথ্য নিরাপত্তার একটি সামগ্রিক রূপরেখা। নতুন আইন বাস্তবায়নে সরকারি কর্মকর্তা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ডেটা ম্যানেজমেন্ট ও সাইবার সিকিউরিটি ইউনিট গঠনের প্রস্তুতিও চলছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদিত ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশের কিছু ধারা নিয়ে যারা সমালোচনা করছেন তারা দেশের নাগরিক নাকি কার পক্ষে কথা বলছেন এমনও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
উল্লেখ্য: গত ৯ অক্টোবর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মাছ রক্ষার জন্য মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আমাদের নদী ও সাগরে জেলেরা যেসব মাছ ধরে তা প্রাকৃতিক। এই মাছগুলো আমরা যদি রক্ষা না করি তাহলে আগামীতে মাছ পাবো না। তাই মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে আইন মানতে হবে। আইন মানলে প্রকৃতপক্ষে লাভবান হবে জেলেরা।
২০ মিনিট আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, তারা চেয়েছেন ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট যেন তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকা পালন করেন, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেন। আমরা তাদের বলেছি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা এমনকি এই অ্যাসুরেন্স (নিশ্চয়তা) দিয়েছেন- এখন থেকে প্রশাসন বা অন্য কোনো জায়গায় বড় বড় বদলির ব্যাপারটা তিনি নিজে দেখবেন।
২৪ মিনিট আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, তাদেরকে সাব-জেল বা অন্য কোথায় রাখা হবে, সেটা দেখা ও তদারকির দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। ওনারা যেটা যথোপযুক্ত মনে করবেন, সেটাই করবেন। বুধবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা এসব কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগেআইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আমাদের বিরুদ্ধে সবদলই অভিযোগ করে। একদল বলে ওই দলের লোক আছে, আরেক দল বলে এই দলের লোক আছে। যেহেতু সবদলই অভিযোগ করে অন্য দলের লোক আছে, তার মানে হচ্ছে আমরা নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করছি।
২ ঘণ্টা আগে