স্টাফ রিপোর্টার
স্বতন্ত্র ইউনানী-আয়ুর্বেদিক কাউন্সিল গঠনের দাবিতে টানা ২০ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন রাজধানীর সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
লাগাতার কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার সকাল ৯ টা থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন তারা। এতে লক্ষীপুর রওশন জাহান ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ, বগুড়া হামদর্দ ইউনানি মেডিক্যাল কলেজের কয়েকশ‘ শিক্ষার্থী যোগ দেন। বিকাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষাীর্থী মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা ক্লাস এবং একাডেমিক কার্যক্রম পুরোপুরি বর্জন করেছেন। ফলে মিরপুর-১৩ নম্বরে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। যৌক্তিক এ দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে দেশের সব ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী সংগঠনসমূহ এই মানববন্ধনে অংশ নিয়েছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
আন্দোলনকারীরা জানান, দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে আলাদা কাউন্সিল ছাড়া ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ১৯৯৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ থেকে পাশকৃত শিক্ষার্থীদের পেশাগত অবস্থা বিবেচনায় একটি অন্তর্ববর্তীকালীন কাউন্সিল গঠিত হয়েছিল। যার উদ্দেশ্যই ছিল স্নাতক পর্যায়ের ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের পেশাগত রেজিস্ট্রেশন প্রদান, দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিএমডিসি-র আদলে কাউন্সিল গঠন ও সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। কিন্তু গত ৩০ বছরেও অন্তর্বর্তীকালীন কাউন্সিল থেকে একটি স্থায়ী কাউন্সিল গঠনের কোন দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি। ফলে আমরা পেশাগত স্বীকৃতি, দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নানাভাবে বৈষম্য, হয়রানি, প্রতিবন্ধকতা ও ক্ষেত্রবিশেষে বিভিন্ন বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হয়েই চলেছি।
তারা বলেন, গত ১৭ জুলাই কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী তাদের জানান, দ্রুত একটি অধ্যাদেশ জারি করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আগামী ২২ জুলাই আইন-সম্পর্কিত সব পক্ষের অংশগ্রহণে একটি জরুরি সভা ডাকা হয়েছে। ঐকমত্যের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। তবে এই শুধু আশ্বাস নয়, দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন থেকে সরবেন না বলে জানিয়েছেন।
সূত্রমতে, চলমান লাগাতার আন্দোলনের কারণে ৩৬তম ব্যাচে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম প্রায় ব্যর্থ হতে চলেছে। সরকারিভাবে ভর্তি শুরুর তারিখ ছিল ১৩ জুলাই, কিন্তু আন্দোলনের কারণে কেউই ভর্তি হতে পারেননি। কাউন্সিল গঠনের আগে কেউই ভর্তির সুযোগ পাবেন না বলে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন। এ বিষয়ে তারা সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
স্বতন্ত্র ইউনানী-আয়ুর্বেদিক কাউন্সিল গঠনের দাবিতে টানা ২০ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন রাজধানীর সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
লাগাতার কর্মসূচির অংশ হিসেবে রোববার সকাল ৯ টা থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন তারা। এতে লক্ষীপুর রওশন জাহান ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ, বগুড়া হামদর্দ ইউনানি মেডিক্যাল কলেজের কয়েকশ‘ শিক্ষার্থী যোগ দেন। বিকাল পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষাীর্থী মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীরা ক্লাস এবং একাডেমিক কার্যক্রম পুরোপুরি বর্জন করেছেন। ফলে মিরপুর-১৩ নম্বরে অবস্থিত সরকারি মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। যৌক্তিক এ দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে দেশের সব ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী সংগঠনসমূহ এই মানববন্ধনে অংশ নিয়েছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
আন্দোলনকারীরা জানান, দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে আলাদা কাউন্সিল ছাড়া ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ১৯৯৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ থেকে পাশকৃত শিক্ষার্থীদের পেশাগত অবস্থা বিবেচনায় একটি অন্তর্ববর্তীকালীন কাউন্সিল গঠিত হয়েছিল। যার উদ্দেশ্যই ছিল স্নাতক পর্যায়ের ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের পেশাগত রেজিস্ট্রেশন প্রদান, দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিএমডিসি-র আদলে কাউন্সিল গঠন ও সরকারি এবং বেসরকারি পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। কিন্তু গত ৩০ বছরেও অন্তর্বর্তীকালীন কাউন্সিল থেকে একটি স্থায়ী কাউন্সিল গঠনের কোন দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহন করা হয়নি। ফলে আমরা পেশাগত স্বীকৃতি, দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নানাভাবে বৈষম্য, হয়রানি, প্রতিবন্ধকতা ও ক্ষেত্রবিশেষে বিভিন্ন বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হয়েই চলেছি।
তারা বলেন, গত ১৭ জুলাই কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষার্থীদের একটি প্রতিনিধি দল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব ডা. মো. সারোয়ার বারী তাদের জানান, দ্রুত একটি অধ্যাদেশ জারি করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আগামী ২২ জুলাই আইন-সম্পর্কিত সব পক্ষের অংশগ্রহণে একটি জরুরি সভা ডাকা হয়েছে। ঐকমত্যের ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। তবে এই শুধু আশ্বাস নয়, দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন থেকে সরবেন না বলে জানিয়েছেন।
সূত্রমতে, চলমান লাগাতার আন্দোলনের কারণে ৩৬তম ব্যাচে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম প্রায় ব্যর্থ হতে চলেছে। সরকারিভাবে ভর্তি শুরুর তারিখ ছিল ১৩ জুলাই, কিন্তু আন্দোলনের কারণে কেউই ভর্তি হতে পারেননি। কাউন্সিল গঠনের আগে কেউই ভর্তির সুযোগ পাবেন না বলে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন। এ বিষয়ে তারা সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়ে জটিলতা তৈরি করছে বিএনপি। নভেম্বরে গণভোট হলে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ কথা বলেন।
১৪ মিনিট আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন ১২ নির্দেশনা জারি করেছে। বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনা সংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
১৫ মিনিট আগেপর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস এবং কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
৪৪ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগে