স্টাফ রিপোর্টার
কর্তৃত্ববাদের পতনের পর থেকে দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় নতুন করে তথ্য কমিশন গঠন না হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ জানানোর পাশাপাশি অনতিবিলম্বে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় যোগ্য ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ব্যক্তিদের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে তথ্য কমিশনের দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা অবসানের দাবি জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
একইসঙ্গে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এর প্রয়োজনীয় সংশোধন এবং তথ্য কমিশনকে সম্পূর্ণরূপে ঢেলে সাজানোসহ কার্যকর স্বাধীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণেরও আহ্বান জানায় সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক তথ্য জানার অধিকার দিবস উপলক্ষে শনিবার এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাষ্ট্র সংস্কারে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও, তথ্য কমিশন কার্যকর করা ও তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োজনীয় সংস্কারের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। নাগরিক সমাজ এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে বিবৃতি প্রদানসহ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সুপারিশ প্রদান করার পরও কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। জনগণের তথ্য জানার অধিকার রক্ষার প্রতি সরকারের এই দৃশ্যমান উদাসীনতা দুর্ভাগ্যজনক- যা এই সরকারের অন্যতম একটি ব্যর্থতা। সরকারের এ ব্যর্থতার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে কমিশন গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, জনগণ তথ্য চেয়ে আবেদন করলেও কমিশন না থাকায় এ সংক্রান্ত অভিযোগগুলোর শুনানি হচ্ছে না- সমাধানও মিলছে না। তথ্য কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণসহ তথ্য অধিকার-বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রমে মন্থর গতি পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা জনগণের তথ্যে অবাধ অভিগম্যতায় বাধা সৃষ্টি করছে। স্বাভাবিকভাবেই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত না হওয়ায় সরকারি দপ্তরগুলোতে তথ্য গোপনের প্রবণতা ও স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ না করার সংস্কৃতি অব্যাহত রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, তথ্য অধিকার আইন পাশ ও সংবিধিবদ্ধ স্বাধীন সংস্থা হিসেবে তথ্য কমিশনের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও কর্তৃত্ববাদী সরকারের সদিচ্ছার অভাব ও দৃশ্যমান অনীহার ফলে আইনটির কার্যকর বাস্তবায়ন ঘটেনি। একদিকে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সমন্বিত উদ্যোগের অভাব, অন্যদিকে বিভিন্ন সময়ে তথ্য কমিশনার হিসেবে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের একাংশ দলীয় আদর্শের ধ্বজাবাহক হওয়ায় কমিশনও কার্যকর ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয়েছে। ফলশ্রুতিতে আইনটির মাধ্যমে সরকারি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ অন্যান্য ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় উল্লেখযোগ্য কোনো দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়নি।
কর্তৃত্ববাদের পতনের পর থেকে দীর্ঘ এক বছরেরও বেশি সময় নতুন করে তথ্য কমিশন গঠন না হওয়ায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ জানানোর পাশাপাশি অনতিবিলম্বে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় যোগ্য ও স্বার্থের দ্বন্দ্বমুক্ত ব্যক্তিদের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে তথ্য কমিশনের দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা অবসানের দাবি জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
একইসঙ্গে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এর প্রয়োজনীয় সংশোধন এবং তথ্য কমিশনকে সম্পূর্ণরূপে ঢেলে সাজানোসহ কার্যকর স্বাধীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণেরও আহ্বান জানায় সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক তথ্য জানার অধিকার দিবস উপলক্ষে শনিবার এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাষ্ট্র সংস্কারে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হলেও, তথ্য কমিশন কার্যকর করা ও তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োজনীয় সংস্কারের ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। নাগরিক সমাজ এ ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে বিবৃতি প্রদানসহ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সুপারিশ প্রদান করার পরও কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। জনগণের তথ্য জানার অধিকার রক্ষার প্রতি সরকারের এই দৃশ্যমান উদাসীনতা দুর্ভাগ্যজনক- যা এই সরকারের অন্যতম একটি ব্যর্থতা। সরকারের এ ব্যর্থতার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে কমিশন গঠনের আহ্বান জানাচ্ছি।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, জনগণ তথ্য চেয়ে আবেদন করলেও কমিশন না থাকায় এ সংক্রান্ত অভিযোগগুলোর শুনানি হচ্ছে না- সমাধানও মিলছে না। তথ্য কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণসহ তথ্য অধিকার-বিষয়ক বিভিন্ন কার্যক্রমে মন্থর গতি পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা জনগণের তথ্যে অবাধ অভিগম্যতায় বাধা সৃষ্টি করছে। স্বাভাবিকভাবেই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত না হওয়ায় সরকারি দপ্তরগুলোতে তথ্য গোপনের প্রবণতা ও স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশ না করার সংস্কৃতি অব্যাহত রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, তথ্য অধিকার আইন পাশ ও সংবিধিবদ্ধ স্বাধীন সংস্থা হিসেবে তথ্য কমিশনের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও কর্তৃত্ববাদী সরকারের সদিচ্ছার অভাব ও দৃশ্যমান অনীহার ফলে আইনটির কার্যকর বাস্তবায়ন ঘটেনি। একদিকে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সমন্বিত উদ্যোগের অভাব, অন্যদিকে বিভিন্ন সময়ে তথ্য কমিশনার হিসেবে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের একাংশ দলীয় আদর্শের ধ্বজাবাহক হওয়ায় কমিশনও কার্যকর ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয়েছে। ফলশ্রুতিতে আইনটির মাধ্যমে সরকারি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ অন্যান্য ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠায় উল্লেখযোগ্য কোনো দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়নি।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে