আমার দেশ অনলাইন
আলোচিত ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানের সঙ্গে স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারাহের বৈবাহিক সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান আবু ত্বহা।
ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘উস্তায আবু ত্ব-হা মুহাম্মাদ আদনান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সাবিকুন নাহারের পারিবারিক বিষয়গুলো দেশের বরেণ্য মুরুব্বি ওলামায়ে কেরামদের মাশওয়ারার ভিত্তিতে শারিয়া মোতাবেক সুন্দরভাবে সমাধান ও নিষ্পত্তি করা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
সমাধানের সর্বশেষ আপডেট হলো -
১। মুরুব্বি ওলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে মুহতারাম আবু ত্ব-হা আদনান তার প্রাক্তন স্ত্রীকে খুলা তালাকের প্রস্তাবনা দিলে তিনি তা গ্রহণ করেন। এমতাবস্থায় তাদের মাঝে বর্তমান কোন বৈবাহিক সম্পর্ক অবশিষ্ট নেই।
২। বিয়ের সম্পূর্ণ মোহরআনা পূর্বেই পরিশোধ করা ছিল। এবিষয়ে কোনোরকম আলোচনা ও দেনা পাওনা বাকী নেই আলহামদুলিল্লাহ।
৩। তিনি (সাবিকুন নাহার) মিরপুর ঢাকাস্থ Taw Haa Zin Nurain Islamic Center এর উন্নয়ন প্রকল্পে গত বছর প্রায় ৫ ভরি এবং অন্যান্য কিছু খাতে (তার ভাষ্যমতে) আরো প্রায় তিন ভরি স্বর্ণ ও নগদ অর্থ প্রতিষ্ঠানকে ফেরতযোগ্য ধার হিসেবে প্রদান করেছিলেন, যা বিগত মাজলিসে তিনি তার প্রাক্তন স্বামী আবু ত্ব হা আদনান সাহেবের কাছে দাবি করেন।
ওলামায়ে মাজলিস এগুলো পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এবং উভয় পক্ষই বিষয়টি মেনে নিয়েছেন। এই অর্থ তার শারঈ হক্ব তাই প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা পরিশোধে সচেষ্ট আছে।
এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৮ ভরি স্বর্ণের বিনিময়ে বিবাহ বিচ্ছেদের যে গুজব রটানো হয়েছে তা সত্য নয়।
উস্তাদ আবু ত্ব-হা আদনান ও তার প্রতিষ্ঠানের সাথে উক্ত গুজব প্রচারণার কোন প্রকার সম্পর্ক নেই। অনুগ্রহ করে আপনারা কেউ কোন প্রকার গুজবে প্রভাবিত হবেন না এবং কারও প্রতি কোন মিথ্যে অভিযোগ বা অপবাদ আরোপ করবেন না।
৪। বাচ্চাদের বিষয়ে মুরব্বিদের মাজলিসে শরিয়াসম্মতভাবে ফয়সালা প্রদান করা হয়েছে, উভয় পক্ষই মাজলিসের উক্ত ফয়সালা সর্বসম্মতিক্রমে মেনে নিয়েছেন।
বিষয়টি ওয়ালামের মাজলিসের পরামর্শক্রমে পারিবারিকভাবে নিষ্পত্তি হয়েছে। তাই এই বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা না করার জন্য আমরা সকলের নিকট বিনীত অনুরোধ করছি।’
আলোচিত ইসলামী বক্তা আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনানের সঙ্গে স্ত্রী সাবিকুন নাহার সারাহের বৈবাহিক সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান আবু ত্বহা।
ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘উস্তায আবু ত্ব-হা মুহাম্মাদ আদনান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী সাবিকুন নাহারের পারিবারিক বিষয়গুলো দেশের বরেণ্য মুরুব্বি ওলামায়ে কেরামদের মাশওয়ারার ভিত্তিতে শারিয়া মোতাবেক সুন্দরভাবে সমাধান ও নিষ্পত্তি করা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
সমাধানের সর্বশেষ আপডেট হলো -
১। মুরুব্বি ওলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে মুহতারাম আবু ত্ব-হা আদনান তার প্রাক্তন স্ত্রীকে খুলা তালাকের প্রস্তাবনা দিলে তিনি তা গ্রহণ করেন। এমতাবস্থায় তাদের মাঝে বর্তমান কোন বৈবাহিক সম্পর্ক অবশিষ্ট নেই।
২। বিয়ের সম্পূর্ণ মোহরআনা পূর্বেই পরিশোধ করা ছিল। এবিষয়ে কোনোরকম আলোচনা ও দেনা পাওনা বাকী নেই আলহামদুলিল্লাহ।
৩। তিনি (সাবিকুন নাহার) মিরপুর ঢাকাস্থ Taw Haa Zin Nurain Islamic Center এর উন্নয়ন প্রকল্পে গত বছর প্রায় ৫ ভরি এবং অন্যান্য কিছু খাতে (তার ভাষ্যমতে) আরো প্রায় তিন ভরি স্বর্ণ ও নগদ অর্থ প্রতিষ্ঠানকে ফেরতযোগ্য ধার হিসেবে প্রদান করেছিলেন, যা বিগত মাজলিসে তিনি তার প্রাক্তন স্বামী আবু ত্ব হা আদনান সাহেবের কাছে দাবি করেন।
ওলামায়ে মাজলিস এগুলো পরিশোধের সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এবং উভয় পক্ষই বিষয়টি মেনে নিয়েছেন। এই অর্থ তার শারঈ হক্ব তাই প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা পরিশোধে সচেষ্ট আছে।
এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ৮ ভরি স্বর্ণের বিনিময়ে বিবাহ বিচ্ছেদের যে গুজব রটানো হয়েছে তা সত্য নয়।
উস্তাদ আবু ত্ব-হা আদনান ও তার প্রতিষ্ঠানের সাথে উক্ত গুজব প্রচারণার কোন প্রকার সম্পর্ক নেই। অনুগ্রহ করে আপনারা কেউ কোন প্রকার গুজবে প্রভাবিত হবেন না এবং কারও প্রতি কোন মিথ্যে অভিযোগ বা অপবাদ আরোপ করবেন না।
৪। বাচ্চাদের বিষয়ে মুরব্বিদের মাজলিসে শরিয়াসম্মতভাবে ফয়সালা প্রদান করা হয়েছে, উভয় পক্ষই মাজলিসের উক্ত ফয়সালা সর্বসম্মতিক্রমে মেনে নিয়েছেন।
বিষয়টি ওয়ালামের মাজলিসের পরামর্শক্রমে পারিবারিকভাবে নিষ্পত্তি হয়েছে। তাই এই বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা না করার জন্য আমরা সকলের নিকট বিনীত অনুরোধ করছি।’
তৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজ করবে- আমরা এটাই মনে করি। মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের কাজ করবে। তবে সরকারের পক্ষে তাদের সবকিছু মেনে নেওয়া কখনোই সম্ভব হবে না।
৮ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষ আদেশের খসড়া আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
১ ঘণ্টা আগেদেশে গত একযুগে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে এক লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত এবং এক লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছেন। ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতাহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে