২ লাখ সদস্য পাচ্ছেন লোহা রঙের ইউনিফর্ম

স্টাফ রিপোর্টার

পুলিশের পোশাকে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী এই বাহিনীর সদস্যরা নতুন নকশা ও ভিন্ন রঙের ইউনিফর্ম পরিধান করবেন। নতুন ইউনিফর্মের রঙ নির্ধারণ করা হয়েছে ‘আয়রন’ বা লোহা কালার।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এই পরিবর্তনের উদ্দেশ্য হলো বাহিনীর ভাবমূর্তি উন্নত করা এবং সদস্যদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা গড়ে তোলা। এমনকি জনবান্ধব পুলিশিং নিশ্চিত করতে শুধু পোশাক পরিবর্তনই যথেষ্ট নয়; প্রশিক্ষণ, নিয়োগ প্রক্রিয়া ও পদোন্নতি পদ্ধতিতেও মৌলিক পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
গত ২০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তিন বাহিনীর পোশাকের রঙের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। পোশাক নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় তিন বাহিনীর জন্য ১৮ ধরনের ইউনিফর্মের ট্রায়াল নেওয়া হয়। পুলিশের জন্য চূড়ান্তভাবে বেছে নেওয়া হয়েছে লোহার রঙ, র্যাবের জন্য জলপাই রঙ এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য সোনালি গম রঙ। এই রঙের ভিন্নতা তিন বাহিনীর মধ্যে স্বাতন্ত্রতা নিশ্চিত করবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রায় ৩৫ হাজার সদস্যকে নতুন ইউনিফর্ম সরবরাহের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে দেশের অন্যান্য জেলা ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের ইউনিটগুলোতেও নতুন পোশাক চালু করা হবে। পুলিশ সদর দপ্তরের লক্ষ্য, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই দেশের প্রায় দুই লাখ পুলিশ সদস্যকে নতুন ইউনিফর্মে সজ্জিত করা।
তবে নতুন লোহা রঙের পোশাক নিয়ে মাঠ পর্যায়ের কিছু পুলিশ সদস্যের মধ্যে মৃদু অসন্তোষ লক্ষ করা গেছে। তাদের বক্তব্য, গ্রীষ্মকালীন উষ্ণ আবহাওয়ায় দীর্ঘ সময় এই রঙের ইউনিফর্মে কাজ করা কষ্টসাধ্য হতে পারে। কেউ কেউ বলছেন, নতুন রঙটি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পোশাকের রঙের কাছাকাছি হওয়ায় বাহিনীর স্বাতন্ত্রতা কিছুটা বিভ্রান্ত হতে পারে।
পুলিশের এই উদ্যোগের ইতিবাচক দিক হিসেবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নতুন পোশাক শুধু বাহিনীর ভাবমূর্তিই উন্নত করবে না, বরং জনসেবামুখী পুলিশিংকে আরো দৃঢ় করবে। তবে তারা সতর্ক করেছেন, শুধু পোশাক পরিবর্তনেই বাহিনীর কার্যক্রমে বা মানসিকতায় বড় পরিবর্তন আশা করা ঠিক হবে না। মানসিকতা, প্রশিক্ষণ ও সেবা-মনোভাবের পরিবর্তনই মূল চাবিকাঠি।
ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশের পুলিশ দীর্ঘদিন খাকি রঙের পোশাক পরিধান করে আসছিল। ২০০৪ সালে এক বড় পরিবর্তনের পর মহানগর পুলিশ হালকা জলপাই, জেলা পুলিশ গাঢ় নীল রঙের পোশাক পায়। বিশেষায়িত বাহিনী র্যাবের পোশাক কালো থেকে জলপাই রঙে পরিবর্তন হচ্ছে। এবার লোহার রঙের ইউনিফর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের সঙ্গে আরো সুসম্পর্ক গড়ে তোলার এবং জনবান্ধব সেবামুখী হওয়ার নতুন পথের দিকে এগোচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক এএইচএম শাহাদাত হোসেন বলেন, ধাপে ধাপে আগামী নির্বাচনের আগে পুলিশের সব ইউনিটে নতুন পোশাক দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।

পুলিশের পোশাকে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী এই বাহিনীর সদস্যরা নতুন নকশা ও ভিন্ন রঙের ইউনিফর্ম পরিধান করবেন। নতুন ইউনিফর্মের রঙ নির্ধারণ করা হয়েছে ‘আয়রন’ বা লোহা কালার।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এই পরিবর্তনের উদ্দেশ্য হলো বাহিনীর ভাবমূর্তি উন্নত করা এবং সদস্যদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা গড়ে তোলা। এমনকি জনবান্ধব পুলিশিং নিশ্চিত করতে শুধু পোশাক পরিবর্তনই যথেষ্ট নয়; প্রশিক্ষণ, নিয়োগ প্রক্রিয়া ও পদোন্নতি পদ্ধতিতেও মৌলিক পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
গত ২০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তিন বাহিনীর পোশাকের রঙের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। পোশাক নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় তিন বাহিনীর জন্য ১৮ ধরনের ইউনিফর্মের ট্রায়াল নেওয়া হয়। পুলিশের জন্য চূড়ান্তভাবে বেছে নেওয়া হয়েছে লোহার রঙ, র্যাবের জন্য জলপাই রঙ এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য সোনালি গম রঙ। এই রঙের ভিন্নতা তিন বাহিনীর মধ্যে স্বাতন্ত্রতা নিশ্চিত করবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রায় ৩৫ হাজার সদস্যকে নতুন ইউনিফর্ম সরবরাহের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে দেশের অন্যান্য জেলা ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের ইউনিটগুলোতেও নতুন পোশাক চালু করা হবে। পুলিশ সদর দপ্তরের লক্ষ্য, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই দেশের প্রায় দুই লাখ পুলিশ সদস্যকে নতুন ইউনিফর্মে সজ্জিত করা।
তবে নতুন লোহা রঙের পোশাক নিয়ে মাঠ পর্যায়ের কিছু পুলিশ সদস্যের মধ্যে মৃদু অসন্তোষ লক্ষ করা গেছে। তাদের বক্তব্য, গ্রীষ্মকালীন উষ্ণ আবহাওয়ায় দীর্ঘ সময় এই রঙের ইউনিফর্মে কাজ করা কষ্টসাধ্য হতে পারে। কেউ কেউ বলছেন, নতুন রঙটি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পোশাকের রঙের কাছাকাছি হওয়ায় বাহিনীর স্বাতন্ত্রতা কিছুটা বিভ্রান্ত হতে পারে।
পুলিশের এই উদ্যোগের ইতিবাচক দিক হিসেবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নতুন পোশাক শুধু বাহিনীর ভাবমূর্তিই উন্নত করবে না, বরং জনসেবামুখী পুলিশিংকে আরো দৃঢ় করবে। তবে তারা সতর্ক করেছেন, শুধু পোশাক পরিবর্তনেই বাহিনীর কার্যক্রমে বা মানসিকতায় বড় পরিবর্তন আশা করা ঠিক হবে না। মানসিকতা, প্রশিক্ষণ ও সেবা-মনোভাবের পরিবর্তনই মূল চাবিকাঠি।
ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশের পুলিশ দীর্ঘদিন খাকি রঙের পোশাক পরিধান করে আসছিল। ২০০৪ সালে এক বড় পরিবর্তনের পর মহানগর পুলিশ হালকা জলপাই, জেলা পুলিশ গাঢ় নীল রঙের পোশাক পায়। বিশেষায়িত বাহিনী র্যাবের পোশাক কালো থেকে জলপাই রঙে পরিবর্তন হচ্ছে। এবার লোহার রঙের ইউনিফর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের সঙ্গে আরো সুসম্পর্ক গড়ে তোলার এবং জনবান্ধব সেবামুখী হওয়ার নতুন পথের দিকে এগোচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক এএইচএম শাহাদাত হোসেন বলেন, ধাপে ধাপে আগামী নির্বাচনের আগে পুলিশের সব ইউনিটে নতুন পোশাক দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে এবং ভোটগ্রহণ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোল
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সমবায় খাতকে আধুনিক ও গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমি বিশ্বাস করি, কৃষি, মৎস্য, পশুপালন, সঞ্চয় ও ঋণদান এবং কুটিরশিল্প প্রভৃতি ক্ষেত্রে সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে একটি আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
১০ ঘণ্টা আগে
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, যারা সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যান্ডউইথ নিয়ে অর্থ পরিশোধ না করে কৌশলে অন্য আইটিসি বা আইআইজিতে স্থানান্তর হয়েছে কিংবা ভুয়া চেক প্রদানের মাধ্যমে প্রতারণা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম ইতোমধ্যে সরকারের হাতে এসেছে।
১১ ঘণ্টা আগে