সাংবাদিকদের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমার দেশ অনলাইন
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে এখন পযন্ত মাত্র একটি চুক্তি বাতিল করেছে সরকার। পাশাপাশি আদানির সঙ্গে জ্বালানি চুক্তির বিষয়টি সরকার পুনর্বিবেচনা করছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
উপদেষ্টা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে একটা চুক্তিই বাতিল করেছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা কোম্পানি জিআরএসইর সঙ্গে টাগ বোট চুক্তি, এটা আমরা বাতিল করেছি। এটা বিবেচনা করে দেখা গেছে যে বাংলাদেশের জন্য খুব একটা লাভজনক না।
তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি বাতিলের কথা হচ্ছে তার অনেকগুলো বাস্তবে নেই। যেই তালিকা একজন উপদেষ্টা ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন সেটা সঠিক নয়। এই তালিকার অধিকাংশ চুক্তি বাস্তবে নেই। একটি চুক্তি আছে অনেক পুরোনো। আর কয়েকটি চুক্তি আছে যেগুলো পর্যালোচনার মধ্যে আছে, ঠিক ওই নামে নেই।
উপদেষ্টা জানান, ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ প্রকল্প, অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ নামে কোনো প্রকল্প নেই। আশুগঞ্জ–আগরতলা করিডর নামে নেই কিছু, যে নামে আছে তা হচ্ছে আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়ককে চার লেন প্রকল্প, এটার একটা প্যাকেজ বাতিল হয়েছে। ফেনী নদী পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প নামে কিছু নেই, যেটা আছে সেটা একটা সমঝোতা স্মারক আছে, সেটা বাতিল হয়নি।
তৌহিদ হাসান জানান, কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টন প্রকল্প বলে কিছু নেই, যেটা আছে সেটা একটা সমঝোতা স্মারক। এটি স্থগিত হয়নি। বন্দরের ব্যবহার সংক্রান্ত সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি নামে কোনো চুক্তি নেই। যেটা আছে মঙ্গলা বন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য পরিবহন, সেটা বাতিল হয়নি। ফারাক্কা বাঁধ সংক্রান্ত প্রকল্পে বাংলাদেশের আর্থিক সহযোগিতা প্রস্তাব, এরকম কিছু নেই। সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প নামে কোন প্রকল্প নেই। পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ চুক্তি, এরকম কোন চুক্তি হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল হয়নি, প্রক্রিয়া চলছে। আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে যেটা বলা হয়েছে সেটা মোটামুটি ঠিক আছে। এটা পুনর্বিবেচনার জন্য আলোচনা চলছে। গঙ্গা পানি বণ্টন চুক্তি আগামী বছর মেয়াদ শেষ হবে। এটা নবায়নের জন্য আলোচনা হবে, যোগাযোগ চলছে। তিস্তা চুক্তি নিয়ে আমরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। খুব যে অগ্রগতি তা না।
উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সোমবার ফেসবুকে একটি ফটোকার্ড শেয়ার করেছিলেন, যেখানে দাবি করা হয়, ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি ও প্রকল্প বাতিল, বাকিগুলোও বিবেচনাধীন।
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে এখন পযন্ত মাত্র একটি চুক্তি বাতিল করেছে সরকার। পাশাপাশি আদানির সঙ্গে জ্বালানি চুক্তির বিষয়টি সরকার পুনর্বিবেচনা করছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
উপদেষ্টা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে একটা চুক্তিই বাতিল করেছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা কোম্পানি জিআরএসইর সঙ্গে টাগ বোট চুক্তি, এটা আমরা বাতিল করেছি। এটা বিবেচনা করে দেখা গেছে যে বাংলাদেশের জন্য খুব একটা লাভজনক না।
তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে যেসব চুক্তি বাতিলের কথা হচ্ছে তার অনেকগুলো বাস্তবে নেই। যেই তালিকা একজন উপদেষ্টা ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন সেটা সঠিক নয়। এই তালিকার অধিকাংশ চুক্তি বাস্তবে নেই। একটি চুক্তি আছে অনেক পুরোনো। আর কয়েকটি চুক্তি আছে যেগুলো পর্যালোচনার মধ্যে আছে, ঠিক ওই নামে নেই।
উপদেষ্টা জানান, ত্রিপুরা-চট্টগ্রাম রেল সংযোগ প্রকল্প, অভয়পুর-আখাউড়া রেলপথ সম্প্রসারণ নামে কোনো প্রকল্প নেই। আশুগঞ্জ–আগরতলা করিডর নামে নেই কিছু, যে নামে আছে তা হচ্ছে আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর মহাসড়ককে চার লেন প্রকল্প, এটার একটা প্যাকেজ বাতিল হয়েছে। ফেনী নদী পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প নামে কিছু নেই, যেটা আছে সেটা একটা সমঝোতা স্মারক আছে, সেটা বাতিল হয়নি।
তৌহিদ হাসান জানান, কুশিয়ারা নদীর পানি বণ্টন প্রকল্প বলে কিছু নেই, যেটা আছে সেটা একটা সমঝোতা স্মারক। এটি স্থগিত হয়নি। বন্দরের ব্যবহার সংক্রান্ত সড়ক ও নৌপথ উন্নয়ন চুক্তি নামে কোনো চুক্তি নেই। যেটা আছে মঙ্গলা বন্দর ব্যবহার করে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য পরিবহন, সেটা বাতিল হয়নি। ফারাক্কা বাঁধ সংক্রান্ত প্রকল্পে বাংলাদেশের আর্থিক সহযোগিতা প্রস্তাব, এরকম কিছু নেই। সিলেট-শিলচর সংযোগ প্রকল্প নামে কোন প্রকল্প নেই। পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন সম্প্রসারণ চুক্তি, এরকম কোন চুক্তি হয়নি।
উপদেষ্টা জানান, ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল হয়নি, প্রক্রিয়া চলছে। আদানির বিদ্যুৎ নিয়ে যেটা বলা হয়েছে সেটা মোটামুটি ঠিক আছে। এটা পুনর্বিবেচনার জন্য আলোচনা চলছে। গঙ্গা পানি বণ্টন চুক্তি আগামী বছর মেয়াদ শেষ হবে। এটা নবায়নের জন্য আলোচনা হবে, যোগাযোগ চলছে। তিস্তা চুক্তি নিয়ে আমরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছি। খুব যে অগ্রগতি তা না।
উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সোমবার ফেসবুকে একটি ফটোকার্ড শেয়ার করেছিলেন, যেখানে দাবি করা হয়, ভারতের সঙ্গে ১০টি চুক্তি ও প্রকল্প বাতিল, বাকিগুলোও বিবেচনাধীন।
প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
৬ ঘণ্টা আগেতৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজ করবে- আমরা এটাই মনে করি। মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের কাজ করবে। তবে সরকারের পক্ষে তাদের সবকিছু মেনে নেওয়া কখনোই সম্ভব হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষ আদেশের খসড়া আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
৮ ঘণ্টা আগে