
স্টাফ রিপোর্টার

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ জেলা বা শ্বশুরবাড়ির এলাকার মাঠ প্রশাসনে ডিসি, এডিসি, ইউএনওসহ বিচারিক দায়িত্বে কাউকে পদায়ন করা হবে না বলে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক বৈঠকে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় দুই ঘণ্টার অধিক সময় ধরে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ নিয়ে ব্রিফিং করেন প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, মাঠ প্রশাসনে, বিশেষ করে ডিসি, এডিসি, ইউএনওসহ বিচারিক দায়িত্বে এমন কাউকে পদায়ন করা হবে না; যিনি গত তিনটি নির্বাচনী কাজে যুক্ত ছিলেন। ন্যূনতম ভূমিকা থাকলেও তাকে এই নির্বাচনে দায়িত্বে রাখা হবে না। পদায়নের ক্ষেত্রে কর্মকর্তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, শারীরিক যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা, গণমাধ্যমে অনিয়মের প্রতিবেদন হয়েছে কি-না, তা দেখা হবে। সবচেয়ে ফিট কর্মকর্তাকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় পদায়ন করা হবে। তবে নিজ জেলা বা শ্বশুরবাড়ির এলাকায় কাউকে পদায়ন করা হবে না। তাদের কোনো আত্মীয়স্বজন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কি-না, পদায়নের ক্ষেত্রে সে বিষয়েও লক্ষ রাখা হবে। আগামী ১ নভেম্বর এগুলো শুরু হবে।
শফিকুল আলম বলেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাও সভায় জানিয়েছেন যে পুলিশের পদায়নের বিষয়েও একইভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৬৪ জেলার এসপিদের তালিকা করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সবচেয়ে যোগ্য লোকগুলোকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় নিয়োগ করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, আলোচনায় সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে ৯০ হাজার সেনাসদস্য মাঠে থাকবেন এবং বাকি ২ হাজার নৌবাহিনীর সদস্য থাকবেন। প্রতিটি জেলায় এক কোম্পানি সেনা থাকবে। এছাড়া নির্বাচনের আগে ও পরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিজ জেলা বা শ্বশুরবাড়ির এলাকার মাঠ প্রশাসনে ডিসি, এডিসি, ইউএনওসহ বিচারিক দায়িত্বে কাউকে পদায়ন করা হবে না বলে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের এক বৈঠকে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রেস সচিব শফিকুল আলম। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় দুই ঘণ্টার অধিক সময় ধরে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এ নিয়ে ব্রিফিং করেন প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, মাঠ প্রশাসনে, বিশেষ করে ডিসি, এডিসি, ইউএনওসহ বিচারিক দায়িত্বে এমন কাউকে পদায়ন করা হবে না; যিনি গত তিনটি নির্বাচনী কাজে যুক্ত ছিলেন। ন্যূনতম ভূমিকা থাকলেও তাকে এই নির্বাচনে দায়িত্বে রাখা হবে না। পদায়নের ক্ষেত্রে কর্মকর্তার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা, শারীরিক যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা, গণমাধ্যমে অনিয়মের প্রতিবেদন হয়েছে কি-না, তা দেখা হবে। সবচেয়ে ফিট কর্মকর্তাকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় পদায়ন করা হবে। তবে নিজ জেলা বা শ্বশুরবাড়ির এলাকায় কাউকে পদায়ন করা হবে না। তাদের কোনো আত্মীয়স্বজন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কি-না, পদায়নের ক্ষেত্রে সে বিষয়েও লক্ষ রাখা হবে। আগামী ১ নভেম্বর এগুলো শুরু হবে।
শফিকুল আলম বলেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাও সভায় জানিয়েছেন যে পুলিশের পদায়নের বিষয়েও একইভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৬৪ জেলার এসপিদের তালিকা করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, সবচেয়ে যোগ্য লোকগুলোকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় নিয়োগ করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, আলোচনায় সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে ৯০ হাজার সেনাসদস্য মাঠে থাকবেন এবং বাকি ২ হাজার নৌবাহিনীর সদস্য থাকবেন। প্রতিটি জেলায় এক কোম্পানি সেনা থাকবে। এছাড়া নির্বাচনের আগে ও পরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদনের একটি সহজবোধ্য বই প্রস্তুত করে দেশের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ভারতে পালিয়ে যাওয়া হাসিনার ইন্টারভিউ যারা করছেন, তাদের তার আগের কর্মকাণ্ড মনে রাখার কথা বলেন শফিকুল আলম। তিনি বলেন, যারা তার ইন্টারভিউ করছেন, তারা যেন তার অতীতের কর্মকাণ্ড ভুলে না যান। হাসিনার মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি জাতিসংঘের রিপোর্টে স্পষ্ট।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদনের একটি সহজবোধ্য বই প্রস্তুত করে দেশের জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগে