রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদন
স্টাফ রিপোর্টার
জানুয়ারি মাসে দেশে ৬২১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৬০৮ জন নিহত, কমপক্ষে ১১০০ জন আহত হয়েছেন। ২৭১টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২৬৪ জন, যা মোট নিহতের ৪৩.৪২ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৩.৬৩ শতাংশ।
মঙ্গলবার রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো মাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জানুয়ারিতে দুর্ঘটনায় ১৪৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২৩.৫১ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৩ জন, অর্থাৎ ১২ শতাংশ। সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে নারী ৭২, শিশু ৮৪।
এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে ৪টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন। আর ২২টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত এবং ৭ জন আহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৬৪ জন (৪৩.৪২), বাসের যাত্রী ২৮ জন (৪.৬০), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি আরোহী ৩৪ জন (৫.৫৯), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ১৯ জন (৩.১২), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা) ৯০ জন (১৪.৮০), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-টমটম) ১৮ জন (২.৯৬) এবং বাইসাইকেল-রিকশা আরোহী ১২ জন (১.৯৭) নিহত হয়েছেন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, ২১৪টি (৩৪.৪৬) জাতীয় মহাসড়কে, ২৬৫টি (৪২.৬৭) আঞ্চলিক সড়কে, ৯৬টি (১৫.৪৫) গ্রামীণ সড়কে এবং ৪২টি (৬.৭৬) শহরের সড়কে এবং ৪টি (০.৬৪) অন্যান্য স্থানে দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলোর ১৩৩টি (২১.৪১) শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৫৮টি (৪১.৫৪) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১৪১টি (২২.৭০) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৭৫টি (১২.০৭) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৪টি (২.২৫) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ২৭.৬৯,, প্রাণহানি ২৬.৪৮, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১৪.৮১, প্রাণহানি ১৭.৪৩, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ১৫.৬১, প্রাণহানি ১৫.৭৮, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ১২.৫৬, প্রাণহানি ১২.১৭, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৫, প্রাণহানি ৪.৯৩, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৫.৭৯, প্রাণহানি ৬.২৫, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ১৩.৩৬, প্রাণহানি ১১ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৫.১৫, প্রাণহানি ৫.৯২ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৭২টি দুর্ঘটনায় ১৬১ জন নিহত হয়েছেন। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ৩১টি দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে ঢাকা জেলায় ৪২টি দুর্ঘটনায় ৩৭ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম পঞ্চগড় জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ২৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৩ জন নিহত এবং ৩১ জন আহত হয়েছে।
জানুয়ারি মাসে দেশে ৬২১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ৬০৮ জন নিহত, কমপক্ষে ১১০০ জন আহত হয়েছেন। ২৭১টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২৬৪ জন, যা মোট নিহতের ৪৩.৪২ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৩.৬৩ শতাংশ।
মঙ্গলবার রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো মাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জানুয়ারিতে দুর্ঘটনায় ১৪৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২৩.৫১ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৩ জন, অর্থাৎ ১২ শতাংশ। সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে নারী ৭২, শিশু ৮৪।
এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে ৪টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন। আর ২২টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত এবং ৭ জন আহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৬৪ জন (৪৩.৪২), বাসের যাত্রী ২৮ জন (৪.৬০), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি আরোহী ৩৪ জন (৫.৫৯), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ১৯ জন (৩.১২), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা) ৯০ জন (১৪.৮০), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-টমটম) ১৮ জন (২.৯৬) এবং বাইসাইকেল-রিকশা আরোহী ১২ জন (১.৯৭) নিহত হয়েছেন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, ২১৪টি (৩৪.৪৬) জাতীয় মহাসড়কে, ২৬৫টি (৪২.৬৭) আঞ্চলিক সড়কে, ৯৬টি (১৫.৪৫) গ্রামীণ সড়কে এবং ৪২টি (৬.৭৬) শহরের সড়কে এবং ৪টি (০.৬৪) অন্যান্য স্থানে দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলোর ১৩৩টি (২১.৪১) শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৫৮টি (৪১.৫৪) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১৪১টি (২২.৭০) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৭৫টি (১২.০৭) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৪টি (২.২৫) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ২৭.৬৯,, প্রাণহানি ২৬.৪৮, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১৪.৮১, প্রাণহানি ১৭.৪৩, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ১৫.৬১, প্রাণহানি ১৫.৭৮, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ১২.৫৬, প্রাণহানি ১২.১৭, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৫, প্রাণহানি ৪.৯৩, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৫.৭৯, প্রাণহানি ৬.২৫, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ১৩.৩৬, প্রাণহানি ১১ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৫.১৫, প্রাণহানি ৫.৯২ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৭২টি দুর্ঘটনায় ১৬১ জন নিহত হয়েছেন। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ৩১টি দুর্ঘটনায় ৩০ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে ঢাকা জেলায় ৪২টি দুর্ঘটনায় ৩৭ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম পঞ্চগড় জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ২৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৩ জন নিহত এবং ৩১ জন আহত হয়েছে।
আগামী শুক্র ও শনিবার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম পুরোদমে চলবে। এ জন্য ঢাকা কাস্টমস হাউসের সব শুল্ক দলের অফিস খোলা থাকবে। বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
৩৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়ে জটিলতা তৈরি করছে বিএনপি। নভেম্বরে গণভোট হলে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন ১২ নির্দেশনা জারি করেছে। বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনা সংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস এবং কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগে