আমার দেশ অনলাইন
বর্তমান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে বাদ করে দিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রপতি করার প্রস্তাব বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রিয় লেখক, গবেষক ও ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য। শুক্রবার সন্ধ্যায় তার ইউটিউবে একটি ভিডিওতে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রপতি করার দাবিই হচ্ছে এখন গণমানুষের দাবি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সমাপ্তি এভাবেই করতে হবে। চুপ্পুকে যে যেতেই হবে এই বিষয়ে আর কোনো দ্বিমত নেই। তার যাওয়ার বিষয়ে জাতি একমত হয়েছে। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে ফ্যাসিস্টের দোসর ও ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’এর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতিকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে।
পিনাকী বলেন, গত কয়েক দিন আগে ‘চুপ্পু আউট, কে হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি’এই শিরোনামে একটি ভিডিও পাবলিশ করার পর অনেকগুলো প্রশ্ন এসেছে। প্রধানত তিনটি প্রশ্ন এসেছে। এক. তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ। দুই. তিনি দলীয় প্রধান বিধায় তার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কিনা। তিন. খুব অল্পসংখ্যক লোক বলছেন, তারা নারী প্রেসিডেন্ট মেনে নিতে পারছেন না।
বিশিষ্ট লেখক পিনাকী এই তিনটি প্রশ্নের ব্যাখ্যা করে বলেছেন, হাসিনার অমানবিকতার শিকার ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তাকে বিষ প্রয়োগে হত্যার চক্রান্ত করা হয়েছিল। শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি জুলাইয়ের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে যে বক্তৃতা দিয়েছেন তাতে বোঝা যায় তিনি কতটা শক্ত। যারা প্রশ্ন তুলেছেন, তিনি দলীয় প্রধান বিধায় তার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কিনা তাদের জন্য দুইটা উদাহরণ তুলে ধরছি।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে নির্বাচনের সময় রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিএনপির একজন নেতা আবদুর রহমান বিশ্বাস। তিনি দলীয় ব্যক্তি থাকার পরও সুষ্ঠু নির্বাচন করেছিলেন। অন্য জন হলেন খালেদা জিয়ার মনোনীত ইয়াজউদ্দিন আহমেদ। তিনি সুষ্ঠু নির্বাচন করেছিলেন। সুতরাং খালেদা জিয়ার অধীনে তাদের চেয়ে ভালো নির্বাচন অবশ্যই হবে। খুব অল্প সংখ্যক ব্যক্তি বলেছেন, তারা নারী রাষ্ট্রপতি চান না। বিষয়টি নিয়ে তিনি অনেক কথা বলেন। তবে তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশে কয়েকটা বয়ান ছেড়ে তার মধ্যে এটা একটা।
পিনাকী বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে থেকেছেন। আবার কারাগারেও থেকেছেন। তিনি আপোসহীন এবং বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নদ্রষ্টা। হাজারও প্রতিকূল পরিবেশে থেকেও তিনি মানুষের পাশে থেকেছেন। তাকে রাষ্ট্রপতি করার অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশ আর ভারতের উপনিবেশ হবে না।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে বাদ করে দিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রপতি করার প্রস্তাব বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রিয় লেখক, গবেষক ও ইউটিউবার পিনাকী ভট্টাচার্য। শুক্রবার সন্ধ্যায় তার ইউটিউবে একটি ভিডিওতে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রপতি করার দাবিই হচ্ছে এখন গণমানুষের দাবি। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সমাপ্তি এভাবেই করতে হবে। চুপ্পুকে যে যেতেই হবে এই বিষয়ে আর কোনো দ্বিমত নেই। তার যাওয়ার বিষয়ে জাতি একমত হয়েছে। আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে ফ্যাসিস্টের দোসর ও ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’এর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতিকে তাড়িয়ে দেওয়া হবে।
পিনাকী বলেন, গত কয়েক দিন আগে ‘চুপ্পু আউট, কে হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি’এই শিরোনামে একটি ভিডিও পাবলিশ করার পর অনেকগুলো প্রশ্ন এসেছে। প্রধানত তিনটি প্রশ্ন এসেছে। এক. তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ। দুই. তিনি দলীয় প্রধান বিধায় তার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কিনা। তিন. খুব অল্পসংখ্যক লোক বলছেন, তারা নারী প্রেসিডেন্ট মেনে নিতে পারছেন না।
বিশিষ্ট লেখক পিনাকী এই তিনটি প্রশ্নের ব্যাখ্যা করে বলেছেন, হাসিনার অমানবিকতার শিকার ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তাকে বিষ প্রয়োগে হত্যার চক্রান্ত করা হয়েছিল। শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও তিনি জুলাইয়ের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে যে বক্তৃতা দিয়েছেন তাতে বোঝা যায় তিনি কতটা শক্ত। যারা প্রশ্ন তুলেছেন, তিনি দলীয় প্রধান বিধায় তার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কিনা তাদের জন্য দুইটা উদাহরণ তুলে ধরছি।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে নির্বাচনের সময় রাষ্ট্রপতি ছিলেন বিএনপির একজন নেতা আবদুর রহমান বিশ্বাস। তিনি দলীয় ব্যক্তি থাকার পরও সুষ্ঠু নির্বাচন করেছিলেন। অন্য জন হলেন খালেদা জিয়ার মনোনীত ইয়াজউদ্দিন আহমেদ। তিনি সুষ্ঠু নির্বাচন করেছিলেন। সুতরাং খালেদা জিয়ার অধীনে তাদের চেয়ে ভালো নির্বাচন অবশ্যই হবে। খুব অল্প সংখ্যক ব্যক্তি বলেছেন, তারা নারী রাষ্ট্রপতি চান না। বিষয়টি নিয়ে তিনি অনেক কথা বলেন। তবে তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশে কয়েকটা বয়ান ছেড়ে তার মধ্যে এটা একটা।
পিনাকী বলেন, খালেদা জিয়া রাজপথে থেকেছেন। আবার কারাগারেও থেকেছেন। তিনি আপোসহীন এবং বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্নদ্রষ্টা। হাজারও প্রতিকূল পরিবেশে থেকেও তিনি মানুষের পাশে থেকেছেন। তাকে রাষ্ট্রপতি করার অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশ আর ভারতের উপনিবেশ হবে না।
দেশজুড়ে সভা-সমাবেশ করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতারা। এসব সভা-সমাবেশে নিয়মিত অংশগ্রহণ করছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারাও। মঙ্গলবার মেহেরপুরের গাংনি উপজেলায় সভা করে দলটি। সেখানে জারাত নামের এক শিশুর সঙ্গে পরিচয় হয় এই এনসিপি নেত্রীর
১ মিনিট আগেহাওরের মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভাসমান হাসপাতাল স্থাপন করা যায় কিনা এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
২৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ বিমান বাহিনীর এয়ার মার্শাল সম্মেলন মঙ্গলবার (০৮-৭-২০২৫) ঢাকা সেনানিবাসস্থ বিমান বাহিনী সদর দপ্তর- এ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।
৭ ঘণ্টা আগে“২০১০ সালে যখন আমি ডিবি অফিসে রিমান্ডে ছিলাম, তখন আমার মা সারারাত রাস্তায় বসেছিলেন- শুধু এই চিন্তায়, আমাকে টর্চার করা হচ্ছে কিনা”, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত এক দোয়া মাহফিলে মায়ের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে এ কথা বলেন আমার দেশ সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান।
৭ ঘণ্টা আগে