রোড সেফটি
স্টাফ রিপোর্টার
গত জুলাই মাসে দেশে ৪৪৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৪১৮ জন। এর মধ্যে নারী ৭২ ও শিশু ৫৩ জন। মঙ্গলবার রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মোটরসাইকেলচালক ও আরোহী ১০৯ জন (২৬.০৮%), বাসের যাত্রী ৪১ জন (৯.৮০%), ট্রাক-পিকআপ আরোহী ৩০ জন (৭.১৭%), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ২০ জন (৪.৭৮%), থ্রি-হুইলার যাত্রী (সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১০৮ জন (২৫.৮৪%), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-পাখিভ্যান-মাহিন্দ্র) ১২ জন (২.৮৭%) এবং বাইসাইকেল-রিকশা আরোহী ৬ জন (১.৪৪%) নিহত হয়েছেন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২০৩টি (৪৫.৮২%) জাতীয় মহাসড়কে, ১৪৯টি (৩৩.৬৩%) আঞ্চলিক সড়কে, ৪৮টি (১০.৮৩ %) গ্রামীণ সড়কে, ৩৭টি (৮.৩৫%) শহরের সড়কে এবং ৬টি (১.৩৫%) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনাসমূহের ৮১টি (১৮.২৮%) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২১৬টি (৪৮.৭৫%) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ৯৪টি (২১.২১%) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৪৪টি (৯.৯৩%) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ৮টি (১.৮০%) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ২৬.৪১%, প্রাণহানি ২৫.১১%, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১১.৭৩%, প্রাণহানি ১২.৯১%, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ২১.৬৭%, প্রাণহানি ২১.২৯%, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ৯.৯৩%, প্রাণহানি ১১.২৪%, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৬.৫৪%, প্রাণহানি ৩.৮২%, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৬.৭৭%, প্রাণহানি ৬.২২%, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ৯.৭০%, প্রাণহানি ১০.৫২% এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.২২%, প্রাণহানি ৮.৮৫% ঘটেছে।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১১৭টি দুর্ঘটনায় ১০৫ জন নিহত হয়েছেন।
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ২৯টি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে ঢাকা জেলায় ৪৭টি দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম জয়পুরহাট জেলায়। এই জেলায় ৩টি দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত হয়েছেন।
রাজধানী ঢাকায় ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন (৪.৫৪%) নিহত এবং ৩৮ জন আহত হয়েছেন।
গত জুলাই মাসে দেশে ৪৪৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৪১৮ জন। এর মধ্যে নারী ৭২ ও শিশু ৫৩ জন। মঙ্গলবার রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, মোটরসাইকেলচালক ও আরোহী ১০৯ জন (২৬.০৮%), বাসের যাত্রী ৪১ জন (৯.৮০%), ট্রাক-পিকআপ আরোহী ৩০ জন (৭.১৭%), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ২০ জন (৪.৭৮%), থ্রি-হুইলার যাত্রী (সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১০৮ জন (২৫.৮৪%), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-পাখিভ্যান-মাহিন্দ্র) ১২ জন (২.৮৭%) এবং বাইসাইকেল-রিকশা আরোহী ৬ জন (১.৪৪%) নিহত হয়েছেন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২০৩টি (৪৫.৮২%) জাতীয় মহাসড়কে, ১৪৯টি (৩৩.৬৩%) আঞ্চলিক সড়কে, ৪৮টি (১০.৮৩ %) গ্রামীণ সড়কে, ৩৭টি (৮.৩৫%) শহরের সড়কে এবং ৬টি (১.৩৫%) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনাসমূহের ৮১টি (১৮.২৮%) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২১৬টি (৪৮.৭৫%) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ৯৪টি (২১.২১%) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৪৪টি (৯.৯৩%) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ৮টি (১.৮০%) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বিভাগে দুর্ঘটনা ২৬.৪১%, প্রাণহানি ২৫.১১%, রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১১.৭৩%, প্রাণহানি ১২.৯১%, চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ২১.৬৭%, প্রাণহানি ২১.২৯%, খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ৯.৯৩%, প্রাণহানি ১১.২৪%, বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৬.৫৪%, প্রাণহানি ৩.৮২%, সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৬.৭৭%, প্রাণহানি ৬.২২%, রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ৯.৭০%, প্রাণহানি ১০.৫২% এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.২২%, প্রাণহানি ৮.৮৫% ঘটেছে।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১১৭টি দুর্ঘটনায় ১০৫ জন নিহত হয়েছেন।
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ২৯টি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে ঢাকা জেলায় ৪৭টি দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম জয়পুরহাট জেলায়। এই জেলায় ৩টি দুর্ঘটনায় ১ জন নিহত হয়েছেন।
রাজধানী ঢাকায় ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন (৪.৫৪%) নিহত এবং ৩৮ জন আহত হয়েছেন।
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৫ মিনিট আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় ও এসেম্বলিতে তামাকের ক্ষতিকারক দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। এছাড়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের সময়েও এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। এ সময় উপদেষ্টা তামাকমুক্ত বিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
২ ঘণ্টা আগে