স্টাফ রিপোর্টার
বিতর্কিত জেলা ও দায়রা জজ বিকাশ কুমার সাহাসহ ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও বিগত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিরোধী মত দমন-পীড়নে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিচার শাখার প্রজ্ঞাপনে তাদের অবসরে পাঠানোর বিষয়টি জানানো হয়েছে।
যেসব কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে, তারা হলেন সংযুক্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) (জেলা ও দায়রা জজ) বিকাশ কুমার সাহা, রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ মফিজুর রহমান, কিশোরগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাহবুবার রহমান সরকার, কুষ্টিয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব, ভোলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এহসানুল হক, খুলনা জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুয়েল রানা, সিলেট সাইবার ট্রাইব্যুনাল বিচারক মনির কামাল, পটুয়াখালীর বিশেষ জজ সহিদুল ইসলাম, দিনাজপুরের বিশেষ জজ আল মাহমুদ ফায়জুল কবীর, টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ মো. নাজিমুদ্দৌলা, ঠাকুরগাঁও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক একেএম মোজাম্মেল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক ফজলে এলাহী ভূইয়া, আইন মন্ত্রণালয়ের সংযুক্ত কর্মকর্তা (ওএসডি )(জেলা ও দায়রা জজ ) আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান, বরিশাল প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সদস্য জজ রুস্তম আলী, মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত (ওএসডি )(অতিরিক্তি জেলা ও দায়রা জজ) নূরুল ইসলাম, পটুয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ একেএম এনামুল করিম, মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত (ওএসডি) (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ হোসেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অবসরে পাঠানো সবার চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। তাই সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে জনস্বার্থে সরকারি চাকরি বিধি-২০১৮-এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী তাদের অবসর দেওয়া হলো।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অবসরে পাঠানো এসব বিচারকের বিরুদ্ধে অব্যাহত দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে বিগত আওয়ামী লীগের সময় বিচারিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিরোধী মত দমন-পীড়নে সহায়তা করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে বলা হয়, তারা বিচার বিভাগকে হেয় করার মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস নষ্ট করেছেন।
বিতর্কিত জেলা ও দায়রা জজ বিকাশ কুমার সাহাসহ ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও বিগত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে বিরোধী মত দমন-পীড়নে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিচার শাখার প্রজ্ঞাপনে তাদের অবসরে পাঠানোর বিষয়টি জানানো হয়েছে।
যেসব কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে, তারা হলেন সংযুক্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) (জেলা ও দায়রা জজ) বিকাশ কুমার সাহা, রাজবাড়ীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ মফিজুর রহমান, কিশোরগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাহবুবার রহমান সরকার, কুষ্টিয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব, ভোলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এহসানুল হক, খুলনা জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুয়েল রানা, সিলেট সাইবার ট্রাইব্যুনাল বিচারক মনির কামাল, পটুয়াখালীর বিশেষ জজ সহিদুল ইসলাম, দিনাজপুরের বিশেষ জজ আল মাহমুদ ফায়জুল কবীর, টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ মো. নাজিমুদ্দৌলা, ঠাকুরগাঁও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক একেএম মোজাম্মেল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩-এর বিচারক ফজলে এলাহী ভূইয়া, আইন মন্ত্রণালয়ের সংযুক্ত কর্মকর্তা (ওএসডি )(জেলা ও দায়রা জজ ) আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান, বরিশাল প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের সদস্য জজ রুস্তম আলী, মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত (ওএসডি )(অতিরিক্তি জেলা ও দায়রা জজ) নূরুল ইসলাম, পটুয়াখালীর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ একেএম এনামুল করিম, মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত (ওএসডি) (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ হোসেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অবসরে পাঠানো সবার চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। তাই সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে জনস্বার্থে সরকারি চাকরি বিধি-২০১৮-এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী তাদের অবসর দেওয়া হলো।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, অবসরে পাঠানো এসব বিচারকের বিরুদ্ধে অব্যাহত দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে বিগত আওয়ামী লীগের সময় বিচারিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিরোধী মত দমন-পীড়নে সহায়তা করার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগে বলা হয়, তারা বিচার বিভাগকে হেয় করার মাধ্যমে বিচার বিভাগের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস নষ্ট করেছেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১০ মিনিট আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় ও এসেম্বলিতে তামাকের ক্ষতিকারক দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। এছাড়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের সময়েও এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। এ সময় উপদেষ্টা তামাকমুক্ত বিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
২ ঘণ্টা আগেআগামী শুক্র ও শনিবার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম পুরোদমে চলবে। এ জন্য ঢাকা কাস্টমস হাউসের সব শুল্ক দলের অফিস খোলা থাকবে। বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে