আমার দেশকে ড. মাহবুব উল্লাহ্
বিশেষ প্রতিনিধি
এবারের ডাকসু নির্বাচনে বিস্ময়কর ফলাফল আসতে পারে বলে ধারণা ব্যক্ত করেছেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ্। আগামীতে দেশের দায়িত্ব কারা পাবেÑতার একটা ফয়সালা এই নির্বাচনের মাধ্যমে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষক।
আমার দেশকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ্ বলেন, ডাকসু নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে, রাষ্ট্রীয়ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতীতে এ দেশের রাজনীতিতে ডাকসুর বিরাট প্রভাব দেখা গেছে। বিভিন্ন সময়ে ডাকসুর একটি নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা ছিল। আর ছাত্র সংগঠনগুলোর কারণেই ডাকসু সেসব ভূমিকা পালন করতে পেরেছিল। ডাকসুতে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তারা বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের অনুসারী ছিলেন। এবারও ডাকসু নির্বাচনে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন অংশ নিচ্ছে। আবার ছাত্র সংগঠনবহির্ভূতভাবে নির্দলীয়রাও আছেন।
অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ্ বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে এবারের ডাকসু নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা নিয়ে আসতে পারে। আগামীতে দেশের দায়িত্ব কারা পাবেÑসেটার একটা ফয়সালা ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিছু অবাক করা ফলাফলও যদি আসে তাতে বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। নির্বাচনটা যদি সুষ্ঠুভাবে হয়ে যায় তাহলে ব্যতিক্রমধর্মী একটা ফল আমরা পাব। সেটা হয়তো আমরা কল্পনা করি না। এমনো ফল হতে পারে যেটা দেশের রাজনৈতিক বিন্যাসের সঙ্গে খাপ খায় না।’
এই নির্বাচনে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ভোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে উল্লেখ করে ড. মাহবুব উল্লাহ্ বলেন, ‘আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে যে, ছাত্রলীগ সংগঠন হিসেবে এখন নিষিদ্ধ। কিন্তু এই সংগঠনের সমর্থক যারা ছিল তারা তো সমর্থন প্রত্যাহার করেনি। ছাত্রলীগের সমর্থকগোষ্ঠী তো এখনো ক্যাম্পাসে রয়েছে। তারা কাকে ভোট দেবেÑসেটাও দেখার বিষয়। ছাত্রলীগের সমর্থকরাও কিন্তু নির্বাচনে ফলাফলে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে। নির্বাচনের প্রার্থী ও ছাত্র সংগঠনগুলো তাদের নির্বাচনি কৌশল নির্ধারণ করতে গিয়ে প্রকাশ্য ও গোপন যেসব অ্যালয়েন্স ও সমর্থক পক্ষে টানতে সক্ষম হয়েছেনÑ তার একটি প্রভাবও আমরা নির্বাচনে দেখতে পাব। আমার কাছে মনে হয় বিস্ময়কর একটি ফল চলে আসতে পারে।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাহবুব উল্লাহ তৎকালীন পূর্বপাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির অন্তর্বর্তী কমিটির আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি বর্তমানে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রিধারী ড. মাহবুব উল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় ও জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করেছেন।
এবারের ডাকসু নির্বাচনে বিস্ময়কর ফলাফল আসতে পারে বলে ধারণা ব্যক্ত করেছেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ্। আগামীতে দেশের দায়িত্ব কারা পাবেÑতার একটা ফয়সালা এই নির্বাচনের মাধ্যমে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষক।
আমার দেশকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ্ বলেন, ডাকসু নির্বাচন রাজনৈতিকভাবে, রাষ্ট্রীয়ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অতীতে এ দেশের রাজনীতিতে ডাকসুর বিরাট প্রভাব দেখা গেছে। বিভিন্ন সময়ে ডাকসুর একটি নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা ছিল। আর ছাত্র সংগঠনগুলোর কারণেই ডাকসু সেসব ভূমিকা পালন করতে পেরেছিল। ডাকসুতে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে তারা বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের অনুসারী ছিলেন। এবারও ডাকসু নির্বাচনে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন অংশ নিচ্ছে। আবার ছাত্র সংগঠনবহির্ভূতভাবে নির্দলীয়রাও আছেন।
অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ্ বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছে এবারের ডাকসু নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা নিয়ে আসতে পারে। আগামীতে দেশের দায়িত্ব কারা পাবেÑসেটার একটা ফয়সালা ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিছু অবাক করা ফলাফলও যদি আসে তাতে বিস্মিত হওয়ার কিছু থাকবে না। নির্বাচনটা যদি সুষ্ঠুভাবে হয়ে যায় তাহলে ব্যতিক্রমধর্মী একটা ফল আমরা পাব। সেটা হয়তো আমরা কল্পনা করি না। এমনো ফল হতে পারে যেটা দেশের রাজনৈতিক বিন্যাসের সঙ্গে খাপ খায় না।’
এই নির্বাচনে মেয়ে শিক্ষার্থীদের ভোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে উল্লেখ করে ড. মাহবুব উল্লাহ্ বলেন, ‘আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে যে, ছাত্রলীগ সংগঠন হিসেবে এখন নিষিদ্ধ। কিন্তু এই সংগঠনের সমর্থক যারা ছিল তারা তো সমর্থন প্রত্যাহার করেনি। ছাত্রলীগের সমর্থকগোষ্ঠী তো এখনো ক্যাম্পাসে রয়েছে। তারা কাকে ভোট দেবেÑসেটাও দেখার বিষয়। ছাত্রলীগের সমর্থকরাও কিন্তু নির্বাচনে ফলাফলে বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করবে। নির্বাচনের প্রার্থী ও ছাত্র সংগঠনগুলো তাদের নির্বাচনি কৌশল নির্ধারণ করতে গিয়ে প্রকাশ্য ও গোপন যেসব অ্যালয়েন্স ও সমর্থক পক্ষে টানতে সক্ষম হয়েছেনÑ তার একটি প্রভাবও আমরা নির্বাচনে দেখতে পাব। আমার কাছে মনে হয় বিস্ময়কর একটি ফল চলে আসতে পারে।’
রাজনৈতিক বিশ্লেষক মাহবুব উল্লাহ তৎকালীন পূর্বপাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির অন্তর্বর্তী কমিটির আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি বর্তমানে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রিধারী ড. মাহবুব উল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় ও জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা ও গবেষণা করেছেন।
দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ করে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করাসহ ২ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ৪৩তম বিসিএস নন–ক্যাডার প্রত্যাশী আবেদনকারী প্রার্থীরা।
১৩ মিনিট আগেসরকারী কর্মকমিশনের (পিএসসি) নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্য একেএম আফতাব হোসেন প্রামাণিক শপথ গ্রহণ করেছেন।
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ও বনানীতে পৃথক ঘটনায় দুই অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে তাদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগেনতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে