স্টাফ রিপোর্টার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদার প্রতি অপমানজনক ও সহিংস আচরণের প্রতিবাদ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সোমবার সংগঠনটির সিনিয়র সমন্বয়কারী আবু আহমেদ ফয়জুল কবীর স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
আসক মনে করে, একজন নাগরিকের বিরুদ্ধে যদি কোনো গুরুতর অভিযোগ থেকেও থাকে, তা নিষ্পত্তির একমাত্র পথ হচ্ছে সংবিধান ও প্রচলিত আইনের নির্ধারিত প্রক্রিয়া। বিচারব্যবস্থার বাইরে গিয়ে যে কোনো অপমানজনক ও সহিংস আচরণ শুধু ব্যক্তি অধিকারকেই লঙ্ঘন করে না- তা একটি সভ্য ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মূল ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দুষ্কৃতকারী ব্যক্তিরা যদি এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা ধারাবাহিকভাবে ঘটিয়ে থাকে, তা বিচারহীনতার একটি বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত তৈরি করে। যা ভবিষ্যতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথকে আরও জটিল করে তুলতে পারে এবং আইনের শাসনের পরিবর্তে 'মব সংস্কৃতি কে যেন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রচ্ছন্ন সংকেত দেয়। যদিও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ ঘটনায় দেয়া এক বিবৃতিতে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) মনে করে, এ জাতীয় পরিস্থিতিতে ইতিপূর্বেও এ ধরনের বিবৃতি লক্ষ করা গেলেও কার্যত দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার কোন নজির দেশের জনগণ দেখতে পারেনি। কাজেই এ ধরনের ঘটনাগুলোতে সরকারের দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। নাগরিকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, সম্মান ও ন্যায় বিচার পাওয়ার অধিকার বাংলাদেশ সংবিধানের ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদে সুরক্ষিত। অতীত দায়িত্ব বা রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে কেউ আইন অমান্য করেছেন কি না, তা নির্ধারণের এখতিয়ার কেবলমাত্র আদালতের, কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর নয়।
মানবাধিকার সংগঠনটি মনে করে, এমন ঘটনা দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো, আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের মৌলিক মূল্যবোধের ওপর গভীর আঘাত হানে। উগ্র সহিংস গোষ্ঠীর আক্রমণের এই সংস্কৃতি অতি দ্রুত প্রতিহত করা না গেলে আইনি শৃঙ্খলা বিনষ্ট হবে। পাশাপাশি, আসক রাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানায়, এই ধরনের উগ্র সহিংসতার মাধ্যমে রাষ্ট্রের নাগরিকের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে, সে বিষয়ে সতর্ক নজরদারি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদার প্রতি অপমানজনক ও সহিংস আচরণের প্রতিবাদ জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সোমবার সংগঠনটির সিনিয়র সমন্বয়কারী আবু আহমেদ ফয়জুল কবীর স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
আসক মনে করে, একজন নাগরিকের বিরুদ্ধে যদি কোনো গুরুতর অভিযোগ থেকেও থাকে, তা নিষ্পত্তির একমাত্র পথ হচ্ছে সংবিধান ও প্রচলিত আইনের নির্ধারিত প্রক্রিয়া। বিচারব্যবস্থার বাইরে গিয়ে যে কোনো অপমানজনক ও সহিংস আচরণ শুধু ব্যক্তি অধিকারকেই লঙ্ঘন করে না- তা একটি সভ্য ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মূল ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।
উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দুষ্কৃতকারী ব্যক্তিরা যদি এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা ধারাবাহিকভাবে ঘটিয়ে থাকে, তা বিচারহীনতার একটি বিপজ্জনক দৃষ্টান্ত তৈরি করে। যা ভবিষ্যতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথকে আরও জটিল করে তুলতে পারে এবং আইনের শাসনের পরিবর্তে 'মব সংস্কৃতি কে যেন প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার প্রচ্ছন্ন সংকেত দেয়। যদিও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ ঘটনায় দেয়া এক বিবৃতিতে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) মনে করে, এ জাতীয় পরিস্থিতিতে ইতিপূর্বেও এ ধরনের বিবৃতি লক্ষ করা গেলেও কার্যত দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার কোন নজির দেশের জনগণ দেখতে পারেনি। কাজেই এ ধরনের ঘটনাগুলোতে সরকারের দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। নাগরিকের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, সম্মান ও ন্যায় বিচার পাওয়ার অধিকার বাংলাদেশ সংবিধানের ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদে সুরক্ষিত। অতীত দায়িত্ব বা রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে কেউ আইন অমান্য করেছেন কি না, তা নির্ধারণের এখতিয়ার কেবলমাত্র আদালতের, কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর নয়।
মানবাধিকার সংগঠনটি মনে করে, এমন ঘটনা দেশের গণতান্ত্রিক কাঠামো, আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের মৌলিক মূল্যবোধের ওপর গভীর আঘাত হানে। উগ্র সহিংস গোষ্ঠীর আক্রমণের এই সংস্কৃতি অতি দ্রুত প্রতিহত করা না গেলে আইনি শৃঙ্খলা বিনষ্ট হবে। পাশাপাশি, আসক রাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানায়, এই ধরনের উগ্র সহিংসতার মাধ্যমে রাষ্ট্রের নাগরিকের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা যাতে আর না ঘটে, সে বিষয়ে সতর্ক নজরদারি ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বুধবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এ তিনটি কনভেনশন অনুসমর্থন
১৭ মিনিট আগেভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে