আমার দেশ অনলাইন
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় ফ্যাসিস্ট হাসিনা। পরের দিন দেশের সব দৈনিক পত্রিকাগুলো ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিদায়/পলায়ন নিয়ে নিউজ প্রকাশ করে।
২০২৪ সালের ৬ আগস্টে প্রথম আলো পত্রিকার শিরোনাম ছিলো- ছাত্র-জনতার বিজয়, হাসিনার বিদায়। ইন্ট্রো করে, ছাত্র ও জনতার ২৩ দিনের দেশ কাঁপানো আন্দোলনে পতন হলো আওয়ামী লীগ সরকারের। শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দেন। এরপর বঙ্গভবন থেকেই হেলিকপ্টারে দেশ ছাড়েন। সে সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার বোন শেখ রেহানা।
যুগান্তর পত্রিকার শোল্টার ছিলো, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ। আর শিরোনমা করে, পালালেন শেখ হাসিনা-রেহানা। ইতিহাসের পাতায় নতুন অধ্যায় যুক্ত করলেন বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা। তারা আবারও প্রমাণ করলেন গুলি চালিয়ে, হামলা করে বা কোনো বাধাতেই আটকে রাখা যায় না সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে। চোখে আঙুল দিয়ে বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিলেন রক্তক্ষয়ী একটি গণঅভ্যুত্থানের সফল সমাপ্তি।
বাংলাদেশ প্রতিদিন শিরোনাম করেছিলো, ‘রক্তসমুদ্রে স্বৈরাচারের পতন’। পত্রিকাটি ইন্ট্রো করেছিল, রক্তসমুদ্রে গোটা দেশ ভাসিয়ে পতন ঘটল স্বৈরশাসকের। ছাত্র-জনতার তীব্র গণ আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চূর্ণ হলো দম্ভের অপশাসন। শেখ হাসিনার আচমকা বিদায়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানী ঢাকাসহ দেশজুড়ে কারফিউ ভেঙে উল্লাসে মেতে ওঠে ছাত্র-জনতা। রাজপথে নেমে আসে নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ সর্বস্তরের মানুষ। স্বৈরাচারের বিদায়ে সন্ধ্যার পরও আনন্দ মিছিল চলছিল দেশজুড়ে।
সমকালের প্রধান সংবাদের শিরোনাম ‘ছাত্র-জনতার রক্তে ভেজা বিজয়’। এতে বলা হয়েছে, ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে গণঅভ্যুত্থান। সেই অভ্যুত্থানে সরকারের নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিভে যায় শত শত প্রাণ। এর বিনিময়ে অবিস্মরণীয় এক জয়ের দেখা পেয়েছে ছাত্র-জনতা।
‘গণ-অভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতন’ শিরোনামে কালের কণ্ঠের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, ‘কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের ৩৬ দিনব্যাপী আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা সংস্কারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এবারের আন্দোলন ছিল দ্বিতীয় দফা আন্দোলন।’
‘আগস্টেই পালালেন শেখ হাসিনা, দেশজুড়ে ছাত্র-জনতার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস’ শিরোনামে বণিক বার্তার প্রধান খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন শেখ হাসিনা। ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে চড়ে দেশ ছাড়েন তিনি। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানাও দেশ ছেড়েছেন বলে জানা গেছে। সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ও দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। এর সঙ্গে সঙ্গে অবসান ঘটল আওয়ামী লীগের টানা দেড় দশকের শাসনের।
‘রক্তের বন্যা বইয়ে পালালেন হাসিনা’ শিরোনামে নয়া দিগন্তের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবির মুখে পদত্যাগ করে গোপনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেন শেখ হাসিনা।
‘ছাত্র-জনতার বিজয়’ শিরোনামে ইত্তেফাকের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবির মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন শেখ হাসিনা। পদত্যাগ করে বেলা আড়াইটার দিকে একটি সামরিক হেলিকপটারে শেখ হাসিনাকে নিয়ে যাত্রা করে। তার সঙ্গে ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। হেলিকপটারটি ভারতের আগরতলার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে।
‘দম্ভের পতন, ছাত্র-জনতার জয়’ শিরোনামে আজকের পত্রিকার প্রধান খবরে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা কখনো পালিয়ে যায় না’—১ আগস্ট এক অনুষ্ঠানে দম্ভভরে বলেছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। কিন্তু তার চার দিন পরই সোমবার প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে নিভৃতে দেশান্তরি হয়েছেন তিনি।
‘দেশ ছেড়ে পালালেন হাসিনা-রেহানা’ শিরোনামে যায়যায়দিনের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, সাড়ে ১৫ বছর বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা তুমুল গণ-আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন।
‘দেশ চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার’ শিরোনামে জনকণ্ঠের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হবে। সেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীন দেশের সব কার্যক্রম চলবে।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায় ফ্যাসিস্ট হাসিনা। পরের দিন দেশের সব দৈনিক পত্রিকাগুলো ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিদায়/পলায়ন নিয়ে নিউজ প্রকাশ করে।
২০২৪ সালের ৬ আগস্টে প্রথম আলো পত্রিকার শিরোনাম ছিলো- ছাত্র-জনতার বিজয়, হাসিনার বিদায়। ইন্ট্রো করে, ছাত্র ও জনতার ২৩ দিনের দেশ কাঁপানো আন্দোলনে পতন হলো আওয়ামী লীগ সরকারের। শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দেন। এরপর বঙ্গভবন থেকেই হেলিকপ্টারে দেশ ছাড়েন। সে সময় তার সঙ্গে ছিলেন তার বোন শেখ রেহানা।
যুগান্তর পত্রিকার শোল্টার ছিলো, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ। আর শিরোনমা করে, পালালেন শেখ হাসিনা-রেহানা। ইতিহাসের পাতায় নতুন অধ্যায় যুক্ত করলেন বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা। তারা আবারও প্রমাণ করলেন গুলি চালিয়ে, হামলা করে বা কোনো বাধাতেই আটকে রাখা যায় না সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে। চোখে আঙুল দিয়ে বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিলেন রক্তক্ষয়ী একটি গণঅভ্যুত্থানের সফল সমাপ্তি।
বাংলাদেশ প্রতিদিন শিরোনাম করেছিলো, ‘রক্তসমুদ্রে স্বৈরাচারের পতন’। পত্রিকাটি ইন্ট্রো করেছিল, রক্তসমুদ্রে গোটা দেশ ভাসিয়ে পতন ঘটল স্বৈরশাসকের। ছাত্র-জনতার তীব্র গণ আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চূর্ণ হলো দম্ভের অপশাসন। শেখ হাসিনার আচমকা বিদায়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে রাজধানী ঢাকাসহ দেশজুড়ে কারফিউ ভেঙে উল্লাসে মেতে ওঠে ছাত্র-জনতা। রাজপথে নেমে আসে নারী, শিশু, বৃদ্ধসহ সর্বস্তরের মানুষ। স্বৈরাচারের বিদায়ে সন্ধ্যার পরও আনন্দ মিছিল চলছিল দেশজুড়ে।
সমকালের প্রধান সংবাদের শিরোনাম ‘ছাত্র-জনতার রক্তে ভেজা বিজয়’। এতে বলা হয়েছে, ছাত্রদের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে গণঅভ্যুত্থান। সেই অভ্যুত্থানে সরকারের নির্দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিভে যায় শত শত প্রাণ। এর বিনিময়ে অবিস্মরণীয় এক জয়ের দেখা পেয়েছে ছাত্র-জনতা।
‘গণ-অভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতন’ শিরোনামে কালের কণ্ঠের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, ‘কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের ৩৬ দিনব্যাপী আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত পদত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা সংস্কারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এবারের আন্দোলন ছিল দ্বিতীয় দফা আন্দোলন।’
‘আগস্টেই পালালেন শেখ হাসিনা, দেশজুড়ে ছাত্র-জনতার বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস’ শিরোনামে বণিক বার্তার প্রধান খবরে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন শেখ হাসিনা। ৫ আগস্ট দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে চড়ে দেশ ছাড়েন তিনি। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানাও দেশ ছেড়েছেন বলে জানা গেছে। সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ও দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। এর সঙ্গে সঙ্গে অবসান ঘটল আওয়ামী লীগের টানা দেড় দশকের শাসনের।
‘রক্তের বন্যা বইয়ে পালালেন হাসিনা’ শিরোনামে নয়া দিগন্তের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবির মুখে পদত্যাগ করে গোপনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেন শেখ হাসিনা।
‘ছাত্র-জনতার বিজয়’ শিরোনামে ইত্তেফাকের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবির মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন শেখ হাসিনা। পদত্যাগ করে বেলা আড়াইটার দিকে একটি সামরিক হেলিকপটারে শেখ হাসিনাকে নিয়ে যাত্রা করে। তার সঙ্গে ছোট বোন শেখ রেহানা ছিলেন। হেলিকপটারটি ভারতের আগরতলার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে।
‘দম্ভের পতন, ছাত্র-জনতার জয়’ শিরোনামে আজকের পত্রিকার প্রধান খবরে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা কখনো পালিয়ে যায় না’—১ আগস্ট এক অনুষ্ঠানে দম্ভভরে বলেছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। কিন্তু তার চার দিন পরই সোমবার প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে নিভৃতে দেশান্তরি হয়েছেন তিনি।
‘দেশ ছেড়ে পালালেন হাসিনা-রেহানা’ শিরোনামে যায়যায়দিনের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, সাড়ে ১৫ বছর বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা তুমুল গণ-আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন।
‘দেশ চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার’ শিরোনামে জনকণ্ঠের প্রধান খবরে বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হবে। সেই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীন দেশের সব কার্যক্রম চলবে।
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা শিক্ষক ঐক্যজোট। বুধবার (২২ অক্টোবর) সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংগঠনের নেতারা। এ ঘটনায় নতুন কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিয়েছে
১১ মিনিট আগেমাছ রক্ষার জন্য মা মাছ ধরা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, আমাদের নদী ও সাগরে জেলেরা যেসব মাছ ধরে তা প্রাকৃতিক। এই মাছগুলো আমরা যদি রক্ষা না করি তাহলে আগামীতে মাছ পাবো না। তাই মাছ ধরা নিষিদ্ধ সময়ে আইন মানতে হবে। আইন মানলে প্রকৃতপক্ষে লাভবান হবে জেলেরা।
২৯ মিনিট আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, তারা চেয়েছেন ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট যেন তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকা পালন করেন, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করেন। আমরা তাদের বলেছি নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা এমনকি এই অ্যাসুরেন্স (নিশ্চয়তা) দিয়েছেন- এখন থেকে প্রশাসন বা অন্য কোনো জায়গায় বড় বড় বদলির ব্যাপারটা তিনি নিজে দেখবেন।
৩৪ মিনিট আগেআইন উপদেষ্টা বলেন, তাদেরকে সাব-জেল বা অন্য কোথায় রাখা হবে, সেটা দেখা ও তদারকির দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। ওনারা যেটা যথোপযুক্ত মনে করবেন, সেটাই করবেন। বুধবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা এসব কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগে