জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস আজ
স্টাফ রিপোর্টার
দেশে গত একযুগে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে এক লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত এবং এক লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছেন। ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতাহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
তবে গণমাধ্যমের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই সংখ্যা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির সংখ্যা আরো বেশি হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। একে ‘সড়কে গণহত্যা’ আখ্যা দিয়ে দুর্নীতি ও সরকারি ভুল নীতির কারণে এমনটি ঘটেছে বলে মনে করে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। আর মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের জন্যই কাঠামোগত এই ‘হত্যাকাণ্ড’ ঘটছে বলে মত রোড সেফটি নেটওয়ার্কের।
সম্মেলনে বলা হয়, সড়ক পরিবহন খাতে আওয়ামী লীগ সরকারের সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, চাঁদাবাজি ও নৈরাজ্যের কারণে সড়কের বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। ফিটনেসবিহীন যানবাহনের অবাধে চলাচল, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রাপ্তবয়স্ক চালক, সড়কে ত্রুটি, চালদের মাদক গ্রহণ, বেপরোয়া গতি, অযোগ্য চালকের হাতে লাইসেন্স দেওয়াসহ নানা কারণে এই প্রাণহানি ঘটেছে।
এদিকে, গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠায় টেকসই পরিবহন কৌশল ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের’ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ রোড সেফটি নেটওয়ার্ক। এতে বলা হয়, সড়কে চলাচলকারী বিপুলসংখ্যক মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনই কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ। পাঁচ লাখের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের ৭০ শতাংশ সড়কে চলাচল করা, রাজধানীতে ১০ হাজারের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন চলা, বাসগুলো কাঠামোগতভাবে ত্রুটিপূর্ণ থাকা অধিকাংশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী।
এছাড়া দুর্বল পরিবহন ব্যবস্থাপনা, সমন্বয়হীনতা, দুর্নীতি ও রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে সড়কে প্রতিদিন মানুষ অকারণে প্রাণ হারাচ্ছে।
বহুমাত্রিক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে না তুলে নতুন নতুন সড়ক নির্মাণ করায় মোট জনগোষ্ঠীর ৮০ শতাংশই সড়কপথে যাতায়াত করছে বলে জানায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি। এ কারণে সড়ক দুর্ঘটনাও ৮০ শতাংশ বেড়েছে দাবি করে এই প্রাণহানিকে ‘সড়কে গণহত্যা’ আখ্যা দিয়ে তার জন্য সরকারের দুর্নীতি ও ভুলনীতিকে দায়ী করেন সংগঠনটির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ইসরাইল-ফিলিস্তিন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে নিহতের চেয়েও বাংলাদেশে সড়কে হতাহতের সংখ্যা কয়েকগুণ বেশি। এই সড়ক হত্যা বন্ধে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমও প্রশ্নবিদ্ধ।
রোড সেফটি নেটওয়ার্কের সমন্বয়ক পাহাড়ি ভট্টাচার্য বলেন, নগর গণপরিবহনে যাতায়াত করা নারীদের ৮৩ শতাংশ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন। ফলে নগর গণপরিবহন নারীবান্ধব হয়ে উঠেনি।
নিরাপদ সড়ক দিবস সামনে রেখে ১২ দফা সুপারিশ তুলে ধরেছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি, যার মধ্যে রয়েছে—নৌ ও রেলপথ সড়কপথের সঙ্গে সমন্বয় করে যাতায়াত নেটওয়ার্ক গড়া, চাঁদাবাজি ও অনিয়ম-দুর্নীতি, মালিক-শ্রমিকদের দৌরাত্ম্য বন্ধে পরিবহন খাতের আমূল সংস্কার, প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সরকারি উদ্যোগে পাতাল মেট্রোরেলের ব্যবস্থা, বিভাগীয় শহরে আলাদা উন্নতমানের বাস লেইন চালু, জেলা-উপজেলায় মানসম্পন্ন বাস নামানো, মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা আমদানি ও বিপণন বন্ধ করা।
এছাড়া উন্নত কারিকুলাম তৈরি করে চালকদের প্রশিক্ষণ প্রদান, উন্নত দেশের আদলে ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রম ডিজিটাল করা ও ট্রাফিক ট্রেনিং একাডেমি প্রতিষ্ঠা, সড়ক দুর্ঘটনার মামলা সরকারি উদ্যোগে আমলে নিয়ে হতাহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া, পরিবহন খাতের সিদ্ধান্ত গ্রহণে যাত্রী প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সড়ক খাতে আইনের সুশাসন নিশ্চিত করে সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা এবং সারা দেশে সাইক্লিস্ট ও পথচারীদের জন্য পৃথক লেইন ও নিরাপদ ফুটপাতের ব্যবস্থা করা কথা বলা হয়েছে।
রোড সেফটি নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে টেকসই পরিবহন কৌশল হিসেবে ১১ দফা এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারে সাত দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে- গণপরিবহন খাত রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখা, চালকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন দ্রুত প্রত্যাহার, আধুনিক নিরাপত্তা প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, রাজধানীতে কোম্পানিভিত্তিক আধুনিক বাস সার্ভিস চালু, ঢাকার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব বাস সার্ভিস বাধ্যতামূলক করা, শারীরিক প্রতিবন্ধীবান্ধব বাস সার্ভিস চালু, নারীবান্ধব গণপরিবহন চালু করা।
এছাড়া মোটরসাইকেলের গতি নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, শহরের ট্রাফিক ও পার্কিং ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, ছোট যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নয়ন, জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল পুনর্গঠন, বিআরটিএ, বিআরটিসি ও বিটিসিএর শীর্ষ পদে টেকনিক্যাল বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ, এই তিন সংস্থায় ব্যবস্থাপনা ও কাঠামোগত সংস্কার, সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন, সড়ক, রেল ও নৌপরিবহনের সমন্বয়ে অভিন্ন যোগাযোগ মন্ত্রণালয় গঠন, সড়ক ব্যবহারকারীদের শিক্ষা-সচেতনতা কার্যক্রমে আলাদা বরাদ্দ, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ট্রাস্ট ফান্ডে বছরে ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ এবং সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের দাবি জানানো হয়েছে।
দেশে গত একযুগে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে এক লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত এবং এক লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছেন। ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতাহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সমিতির সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
তবে গণমাধ্যমের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এই সংখ্যা বলা হলেও প্রকৃতপক্ষে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির সংখ্যা আরো বেশি হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। একে ‘সড়কে গণহত্যা’ আখ্যা দিয়ে দুর্নীতি ও সরকারি ভুল নীতির কারণে এমনটি ঘটেছে বলে মনে করে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। আর মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের জন্যই কাঠামোগত এই ‘হত্যাকাণ্ড’ ঘটছে বলে মত রোড সেফটি নেটওয়ার্কের।
সম্মেলনে বলা হয়, সড়ক পরিবহন খাতে আওয়ামী লীগ সরকারের সীমাহীন অনিয়ম-দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, চাঁদাবাজি ও নৈরাজ্যের কারণে সড়কের বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। ফিটনেসবিহীন যানবাহনের অবাধে চলাচল, লাইসেন্সবিহীন চালক, অপ্রাপ্তবয়স্ক চালক, সড়কে ত্রুটি, চালদের মাদক গ্রহণ, বেপরোয়া গতি, অযোগ্য চালকের হাতে লাইসেন্স দেওয়াসহ নানা কারণে এই প্রাণহানি ঘটেছে।
এদিকে, গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘নিরাপদ সড়ক প্রতিষ্ঠায় টেকসই পরিবহন কৌশল ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের’ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ রোড সেফটি নেটওয়ার্ক। এতে বলা হয়, সড়কে চলাচলকারী বিপুলসংখ্যক মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনই কাঠামোগত হত্যাকাণ্ডের মূল কারণ। পাঁচ লাখের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহনের ৭০ শতাংশ সড়কে চলাচল করা, রাজধানীতে ১০ হাজারের বেশি মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন চলা, বাসগুলো কাঠামোগতভাবে ত্রুটিপূর্ণ থাকা অধিকাংশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী।
এছাড়া দুর্বল পরিবহন ব্যবস্থাপনা, সমন্বয়হীনতা, দুর্নীতি ও রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে সড়কে প্রতিদিন মানুষ অকারণে প্রাণ হারাচ্ছে।
বহুমাত্রিক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে না তুলে নতুন নতুন সড়ক নির্মাণ করায় মোট জনগোষ্ঠীর ৮০ শতাংশই সড়কপথে যাতায়াত করছে বলে জানায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি। এ কারণে সড়ক দুর্ঘটনাও ৮০ শতাংশ বেড়েছে দাবি করে এই প্রাণহানিকে ‘সড়কে গণহত্যা’ আখ্যা দিয়ে তার জন্য সরকারের দুর্নীতি ও ভুলনীতিকে দায়ী করেন সংগঠনটির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ইসরাইল-ফিলিস্তিন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে নিহতের চেয়েও বাংলাদেশে সড়কে হতাহতের সংখ্যা কয়েকগুণ বেশি। এই সড়ক হত্যা বন্ধে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমও প্রশ্নবিদ্ধ।
রোড সেফটি নেটওয়ার্কের সমন্বয়ক পাহাড়ি ভট্টাচার্য বলেন, নগর গণপরিবহনে যাতায়াত করা নারীদের ৮৩ শতাংশ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হন। ফলে নগর গণপরিবহন নারীবান্ধব হয়ে উঠেনি।
নিরাপদ সড়ক দিবস সামনে রেখে ১২ দফা সুপারিশ তুলে ধরেছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি, যার মধ্যে রয়েছে—নৌ ও রেলপথ সড়কপথের সঙ্গে সমন্বয় করে যাতায়াত নেটওয়ার্ক গড়া, চাঁদাবাজি ও অনিয়ম-দুর্নীতি, মালিক-শ্রমিকদের দৌরাত্ম্য বন্ধে পরিবহন খাতের আমূল সংস্কার, প্রতিটি বিভাগীয় শহরে সরকারি উদ্যোগে পাতাল মেট্রোরেলের ব্যবস্থা, বিভাগীয় শহরে আলাদা উন্নতমানের বাস লেইন চালু, জেলা-উপজেলায় মানসম্পন্ন বাস নামানো, মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা আমদানি ও বিপণন বন্ধ করা।
এছাড়া উন্নত কারিকুলাম তৈরি করে চালকদের প্রশিক্ষণ প্রদান, উন্নত দেশের আদলে ট্রাফিক পুলিশের কার্যক্রম ডিজিটাল করা ও ট্রাফিক ট্রেনিং একাডেমি প্রতিষ্ঠা, সড়ক দুর্ঘটনার মামলা সরকারি উদ্যোগে আমলে নিয়ে হতাহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া, পরিবহন খাতের সিদ্ধান্ত গ্রহণে যাত্রী প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সড়ক খাতে আইনের সুশাসন নিশ্চিত করে সরকারি কর্মকর্তাদের জবাবদিহির আওতায় আনা এবং সারা দেশে সাইক্লিস্ট ও পথচারীদের জন্য পৃথক লেইন ও নিরাপদ ফুটপাতের ব্যবস্থা করা কথা বলা হয়েছে।
রোড সেফটি নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে টেকসই পরিবহন কৌশল হিসেবে ১১ দফা এবং প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারে সাত দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে- গণপরিবহন খাত রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখা, চালকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি, মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন দ্রুত প্রত্যাহার, আধুনিক নিরাপত্তা প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, রাজধানীতে কোম্পানিভিত্তিক আধুনিক বাস সার্ভিস চালু, ঢাকার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব বাস সার্ভিস বাধ্যতামূলক করা, শারীরিক প্রতিবন্ধীবান্ধব বাস সার্ভিস চালু, নারীবান্ধব গণপরিবহন চালু করা।
এছাড়া মোটরসাইকেলের গতি নিয়ন্ত্রণ ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, শহরের ট্রাফিক ও পার্কিং ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, ছোট যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নয়ন, জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল পুনর্গঠন, বিআরটিএ, বিআরটিসি ও বিটিসিএর শীর্ষ পদে টেকনিক্যাল বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ, এই তিন সংস্থায় ব্যবস্থাপনা ও কাঠামোগত সংস্কার, সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন, সড়ক, রেল ও নৌপরিবহনের সমন্বয়ে অভিন্ন যোগাযোগ মন্ত্রণালয় গঠন, সড়ক ব্যবহারকারীদের শিক্ষা-সচেতনতা কার্যক্রমে আলাদা বরাদ্দ, দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের ট্রাস্ট ফান্ডে বছরে ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ এবং সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের দাবি জানানো হয়েছে।
মসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
২ ঘণ্টা আগেতৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজ করবে- আমরা এটাই মনে করি। মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের কাজ করবে। তবে সরকারের পক্ষে তাদের সবকিছু মেনে নেওয়া কখনোই সম্ভব হবে না।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষ আদেশের খসড়া আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) একটি প্রতিনিধিদল মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে