স্টাফ রিপোর্টার
অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ হবার কথা ছিল আইনের শাসন ও সামাজিক সুবিচারের। কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি সরকারের ১ বছর পরও আইনের শাসনের বালাই নাই। বরং সরকারের নিস্ক্রিয়তার ও কখনো কখনো প্রশ্রয়ে মব সন্ত্রাস চলছে বলে মন্তব্য করেছে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা।
আজ শনিবার দুপুর ১২ টায় ভাসানী জনশক্তি পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ হবার কথা ছিল আইনের শাসন ও সামাজিক সুবিচারের। কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি সরকারের ১ বছর পরও আইনের শাসনের বালাই নাই। বরং সরকারের নিস্ক্রিয়তার ও কখনো কখনো প্রশ্রয়ে মব সন্ত্রাস চলছে।
ধর্মের নামে মাজার ভাঙার যে প্রতিযোগিতা এদেশে চলছে, সরকার তা থামানোর কোন উদ্যোগ নেয় নাই। ফলাফল গতকালের কবর থেকে তুলে লাশ পোড়ানোর ঘটনা। এ চরম অধর্মের ঘটনায় সরকারের ব্যর্থতা ন্যাক্কারজনক। এসব ঘটনায় কয়েকটি রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয়ের খবরও খুবই উদ্বেগজনক। আমরা অবিলম্বে এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধ ও প্রতিটি ঘটনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানাই।
এছাড়া জাতীয় পার্টির অফিসে হামলা ভাঙচুর বা অগ্নিসংযোগ-এর ঘটনারও আমরা নিন্দা বা প্রতিবাদ জানাই। আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য, ফ্যাসিবাদী সরকারের অংশ ও সহযোগী জাতীয় পার্টির অবশ্যই বিচার হতে হবে এবং আইনি প্রক্রিয়া অবলম্বন করে তাদের কার্যক্রম স্থগিত করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আছে। কিন্তু বিচারবহির্ভূত সকল হামলা, লুটপাট, দখল প্রচেষ্টা, সংঘাত দেশে অরাজকতা তৈরি করছে। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটি এখন প্রধান বাধা হয়ে উঠছে। নাগরিকদের অধিকার, সম্মান ও মর্যাদার রাষ্ট্র গড়ার পথে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে উঠেছে এবং তা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার ফিরে আসার পথ তৈরি করছে।
ধর্মের নামে, অভ্যুত্থানের নামে এসব ভাঙচুর, বিচার বহির্ভূত হামলা, অগ্নিসংযোগ, দখলবাজি, লুটপাটবাজী এখনি বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের অরাজকতার সুবিধাভোগী হবে অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি, সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকার এবং সামগ্রিকভাবে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশকে আবারো একটি উগ্রবাদী, ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিতে পারে এসব দুর্যোগ। এসব হলে তার পরিণতি অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল শক্তি সহ জনগণকেই বহন করতে হবে।
কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদ এর সভায় উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, গণসংহতি আন্দোলন এর প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, সম্পাদক মন্ডলির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুখপাত্র মো. আবদুল কাদের, প্রেসিডিয়াম মেম্বার মো. আমিনুল ইসলাম সেলিম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এর প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল ভুঁইয়া। সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদ নিরঙ্কুশ করার স্বার্থে ধর্ম এবং মুক্তিযুদ্ধকে ব্যবহার করতো। জনগণের মধ্যে বিভিন্নভাবে বিভেদ, বিভক্তি তৈরি করতো। ফ্যাসিবাদী টিকিয়ে রাখতে ট্যাগিং-এর রাজনীতি, বিচার বহির্ভূত হত্যা, জুলুম করতো।
অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ হবার কথা ছিল আইনের শাসন ও সামাজিক সুবিচারের। কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি সরকারের ১ বছর পরও আইনের শাসনের বালাই নাই। বরং সরকারের নিস্ক্রিয়তার ও কখনো কখনো প্রশ্রয়ে মব সন্ত্রাস চলছে বলে মন্তব্য করেছে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দরা।
আজ শনিবার দুপুর ১২ টায় ভাসানী জনশক্তি পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ হবার কথা ছিল আইনের শাসন ও সামাজিক সুবিচারের। কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি সরকারের ১ বছর পরও আইনের শাসনের বালাই নাই। বরং সরকারের নিস্ক্রিয়তার ও কখনো কখনো প্রশ্রয়ে মব সন্ত্রাস চলছে।
ধর্মের নামে মাজার ভাঙার যে প্রতিযোগিতা এদেশে চলছে, সরকার তা থামানোর কোন উদ্যোগ নেয় নাই। ফলাফল গতকালের কবর থেকে তুলে লাশ পোড়ানোর ঘটনা। এ চরম অধর্মের ঘটনায় সরকারের ব্যর্থতা ন্যাক্কারজনক। এসব ঘটনায় কয়েকটি রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয়ের খবরও খুবই উদ্বেগজনক। আমরা অবিলম্বে এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধ ও প্রতিটি ঘটনার জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানাই।
এছাড়া জাতীয় পার্টির অফিসে হামলা ভাঙচুর বা অগ্নিসংযোগ-এর ঘটনারও আমরা নিন্দা বা প্রতিবাদ জানাই। আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য, ফ্যাসিবাদী সরকারের অংশ ও সহযোগী জাতীয় পার্টির অবশ্যই বিচার হতে হবে এবং আইনি প্রক্রিয়া অবলম্বন করে তাদের কার্যক্রম স্থগিত করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আছে। কিন্তু বিচারবহির্ভূত সকল হামলা, লুটপাট, দখল প্রচেষ্টা, সংঘাত দেশে অরাজকতা তৈরি করছে। অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ বিনির্মাণে এটি এখন প্রধান বাধা হয়ে উঠছে। নাগরিকদের অধিকার, সম্মান ও মর্যাদার রাষ্ট্র গড়ার পথে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে উঠেছে এবং তা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার ফিরে আসার পথ তৈরি করছে।
ধর্মের নামে, অভ্যুত্থানের নামে এসব ভাঙচুর, বিচার বহির্ভূত হামলা, অগ্নিসংযোগ, দখলবাজি, লুটপাটবাজী এখনি বন্ধ করতে হবে। এ ধরনের অরাজকতার সুবিধাভোগী হবে অভ্যুত্থানের পরাজিত শক্তি, সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকার এবং সামগ্রিকভাবে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশকে আবারো একটি উগ্রবাদী, ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিতে পারে এসব দুর্যোগ। এসব হলে তার পরিণতি অভ্যুত্থানের পক্ষের সকল শক্তি সহ জনগণকেই বহন করতে হবে।
কেন্দ্রীয় পরিচালনা পরিষদ এর সভায় উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়াকার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, গণসংহতি আন্দোলন এর প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল, সম্পাদক মন্ডলির সদস্য বাচ্চু ভূঁইয়া, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, মুখপাত্র মো. আবদুল কাদের, প্রেসিডিয়াম মেম্বার মো. আমিনুল ইসলাম সেলিম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এর প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক দিদারুল ভুঁইয়া। সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদ নিরঙ্কুশ করার স্বার্থে ধর্ম এবং মুক্তিযুদ্ধকে ব্যবহার করতো। জনগণের মধ্যে বিভিন্নভাবে বিভেদ, বিভক্তি তৈরি করতো। ফ্যাসিবাদী টিকিয়ে রাখতে ট্যাগিং-এর রাজনীতি, বিচার বহির্ভূত হত্যা, জুলুম করতো।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে