ইসলামী আন্দোলনের অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ
স্টাফ রিপোর্টার
ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ফ্যাসিস্ট তৈরি করেছিল। জুলাই অভ্যুত্থানের পরে আমরা সেই বন্দোবস্ত বহাল রাখতে পারি না। তাহলে জুলাইয়ের শহীদদের রক্তের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়। তাই পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাতিল করতেই হবে। আর সেজন্য প্রথম ও জরুরি পদক্ষেপ হলো পিআর পদ্ধতির নির্বাচন। পিআর হলেই ভোটে নয়-ছয় করে কেউ সংসদের অসীম ক্ষমতার মালিকও হতে পারবে না, সংবিধান কাটা-ছেড়া করে স্বৈরতন্ত্রও প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না।
মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত নিয়মিত বৈঠকে দলের মহাসচিব বলেন, এত রক্তের নজরানায় কেনা জুলাই অভ্যুত্থানের সনদের আইনি ভিত্তির জন্য এবং গণহত্যাকারীর বিচারের জন্য আবারও রাজপথে মিছিল করতে হবে, আন্দোলন করতে হবে তা আমরা কল্পনাও করতে পারি নাই। কিন্তু এই সরকারের অদূরদর্শী চিন্তা ও আপোষকামী মনোভাবের কারণে আমাদের সেই পথে হাঁটতে।
অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ বলেন, এগুলো কোন রাজনীতি না, কোন দলের বিপক্ষে অবস্থান না বরং এগুলো জনতার দাবি। জনতার এই দাবি নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সারা দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় গণমিছিল করবে। আমরা আশা করি, সরকারের বোধোদয় হবে এবং জুলাইয়ের রক্ত স্বার্থকতা পাবে।
ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ফ্যাসিস্ট তৈরি করেছিল। জুলাই অভ্যুত্থানের পরে আমরা সেই বন্দোবস্ত বহাল রাখতে পারি না। তাহলে জুলাইয়ের শহীদদের রক্তের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়। তাই পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বাতিল করতেই হবে। আর সেজন্য প্রথম ও জরুরি পদক্ষেপ হলো পিআর পদ্ধতির নির্বাচন। পিআর হলেই ভোটে নয়-ছয় করে কেউ সংসদের অসীম ক্ষমতার মালিকও হতে পারবে না, সংবিধান কাটা-ছেড়া করে স্বৈরতন্ত্রও প্রতিষ্ঠা করতে পারবে না।
মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত নিয়মিত বৈঠকে দলের মহাসচিব বলেন, এত রক্তের নজরানায় কেনা জুলাই অভ্যুত্থানের সনদের আইনি ভিত্তির জন্য এবং গণহত্যাকারীর বিচারের জন্য আবারও রাজপথে মিছিল করতে হবে, আন্দোলন করতে হবে তা আমরা কল্পনাও করতে পারি নাই। কিন্তু এই সরকারের অদূরদর্শী চিন্তা ও আপোষকামী মনোভাবের কারণে আমাদের সেই পথে হাঁটতে।
অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ বলেন, এগুলো কোন রাজনীতি না, কোন দলের বিপক্ষে অবস্থান না বরং এগুলো জনতার দাবি। জনতার এই দাবি নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সারা দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় গণমিছিল করবে। আমরা আশা করি, সরকারের বোধোদয় হবে এবং জুলাইয়ের রক্ত স্বার্থকতা পাবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে