শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে নেতাদের সাক্ষাৎ
স্টাফ রিপোর্টার
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এরসঙ্গে জড়িতদের জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এছাড়া জনপ্রত্যাশা অনুযায়ী শিক্ষা সিলেবাস তৈরি, দ্রুততম সময়ে অবসরভাতা প্রদানসহ নানা দাবি জানিয়েছে দলটি।
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসব দাবি উপস্থাপন করেন।
সাক্ষাৎ শেষে সচিবালয়ের সামনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড হলে শিক্ষার মেরুদণ্ড হবে শিক্ষকরা। অতএব শিক্ষকরা না দাঁড়াতে পারলে শিক্ষা গড়ে উঠতে পারে না, জাতিকে গঠনও করতে পারে না। সেজন্য আমাদের প্রথম দাবি ছিল, এটা দলমত নির্বিশেষে সবারই দাবি-দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জড়িতদের জাতীয়করণ করতে হবে। এ ব্যাপারে তিনি আলোচনার আশ্বাস দিয়েছেন।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, শিক্ষকরা থাকবে ক্লাসে। তারা কেন দাবি-দাওয়া নিয়ে রাস্তায় থাকবে। শিক্ষকদের দাবি পূরণ ও তাদের এমপিও যাতে দেয়া হয়। বিশেষ করে গত ১৭ বছর যারা দলীয়কারণে বঞ্চিত ছিল, সেই নন এমপিও শিক্ষকদের এমপিওভুক্তিকরণ করা হোক। এছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা যাতে অবসরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভাতা পেতে পারেন। স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলো যাতে একইমানে এমপিওভুক্ত করা হয়। তারা এগুলো দেখার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে।
তিনি বলেন, আমরা সব ধরণের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটি সিলেবাস করার প্রস্তাব দিয়েছি।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা একেবারেই শেষ করে ফেলেছিল। বিশেষ ইসলামবিরোধী ও নৈতিকতাবিরোধী যে শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল তাতে যুব সমাজের নৈতিকতা ধ্বংসের পর্যায়ে চলে গেছিল। সেগুলোকে সামনে রেখে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের ঘন্টাখানেক আলোচনা হয়েছে।
এ সময় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এরসঙ্গে জড়িতদের জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এছাড়া জনপ্রত্যাশা অনুযায়ী শিক্ষা সিলেবাস তৈরি, দ্রুততম সময়ে অবসরভাতা প্রদানসহ নানা দাবি জানিয়েছে দলটি।
সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসব দাবি উপস্থাপন করেন।
সাক্ষাৎ শেষে সচিবালয়ের সামনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড হলে শিক্ষার মেরুদণ্ড হবে শিক্ষকরা। অতএব শিক্ষকরা না দাঁড়াতে পারলে শিক্ষা গড়ে উঠতে পারে না, জাতিকে গঠনও করতে পারে না। সেজন্য আমাদের প্রথম দাবি ছিল, এটা দলমত নির্বিশেষে সবারই দাবি-দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জড়িতদের জাতীয়করণ করতে হবে। এ ব্যাপারে তিনি আলোচনার আশ্বাস দিয়েছেন।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, শিক্ষকরা থাকবে ক্লাসে। তারা কেন দাবি-দাওয়া নিয়ে রাস্তায় থাকবে। শিক্ষকদের দাবি পূরণ ও তাদের এমপিও যাতে দেয়া হয়। বিশেষ করে গত ১৭ বছর যারা দলীয়কারণে বঞ্চিত ছিল, সেই নন এমপিও শিক্ষকদের এমপিওভুক্তিকরণ করা হোক। এছাড়া শিক্ষক-কর্মচারীরা যাতে অবসরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভাতা পেতে পারেন। স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসাগুলো যাতে একইমানে এমপিওভুক্ত করা হয়। তারা এগুলো দেখার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে।
তিনি বলেন, আমরা সব ধরণের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি নিয়ে জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটি সিলেবাস করার প্রস্তাব দিয়েছি।
অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা একেবারেই শেষ করে ফেলেছিল। বিশেষ ইসলামবিরোধী ও নৈতিকতাবিরোধী যে শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিল তাতে যুব সমাজের নৈতিকতা ধ্বংসের পর্যায়ে চলে গেছিল। সেগুলোকে সামনে রেখে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের ঘন্টাখানেক আলোচনা হয়েছে।
এ সময় জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে