স্টাফ রিপোর্টার
নেপালের প্রধানমন্ত্রী ও নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডেন্ট কে পি শর্মা ওলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সোমবার সকালে কাঠমন্ডুর সরকারি বাসভবনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বাংলাদেশ-নেপাল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলি গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ জনগণের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাবে এবং গণতান্ত্রিকভাবে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাইফুল হক বৈঠকে বিদ্যুৎ, পানি, শিল্প, কৃষি ও বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-নেপালের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ ও জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অগ্রগতি সম্ভব। বৈঠকে উভয়পক্ষই ভবিষ্যতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো দৃঢ় করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সাইফুল হক বাংলাদেশের সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান, এর পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি গণতন্ত্র, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলির সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পাশাপাশি, দক্ষিণ এশিয়ায় বামপন্থি আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়েও তাদের মধ্যে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর সাইফুল হক নেপালের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিএন-ইউএমএল) সাধারণ সম্পাদক শংকর পোখরেলসহ দেশটির অন্যান্য কমিউনিস্ট ও বামপন্থি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। নেপালের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিকদের সঙ্গেও তিনি মতবিনিময় করেন।
সাইফুল হক নেপালে অবস্থানকালে দক্ষিণ এশিয়ার কৃষক-খেতমজুরদের দুই দিনের সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন। তিনি মূল অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন, যেখানে কৃষি ও শ্রমিক অধিকার সংরক্ষণ নিয়ে আলোচনা হয়।
এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাইফুল হকের কন্যা ড. মোশরেকা অদিতি হক।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী ও নেপালের কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডেন্ট কে পি শর্মা ওলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক।
সোমবার সকালে কাঠমন্ডুর সরকারি বাসভবনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে বাংলাদেশ-নেপাল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলি গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানান। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশ জনগণের পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাবে এবং গণতান্ত্রিকভাবে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাইফুল হক বৈঠকে বিদ্যুৎ, পানি, শিল্প, কৃষি ও বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-নেপালের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, দুই দেশের মধ্যে বিদ্যুৎ ও জলসম্পদ ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনৈতিক অগ্রগতি সম্ভব। বৈঠকে উভয়পক্ষই ভবিষ্যতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো দৃঢ় করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সাইফুল হক বাংলাদেশের সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান, এর পরবর্তী রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি গণতন্ত্র, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কে পি ওলির সঙ্গে মতবিনিময় করেন। পাশাপাশি, দক্ষিণ এশিয়ায় বামপন্থি আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়েও তাদের মধ্যে আলোচনা হয়।
বৈঠকের পর সাইফুল হক নেপালের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিএন-ইউএমএল) সাধারণ সম্পাদক শংকর পোখরেলসহ দেশটির অন্যান্য কমিউনিস্ট ও বামপন্থি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। নেপালের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিকদের সঙ্গেও তিনি মতবিনিময় করেন।
সাইফুল হক নেপালে অবস্থানকালে দক্ষিণ এশিয়ার কৃষক-খেতমজুরদের দুই দিনের সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন। তিনি মূল অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন, যেখানে কৃষি ও শ্রমিক অধিকার সংরক্ষণ নিয়ে আলোচনা হয়।
এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাইফুল হকের কন্যা ড. মোশরেকা অদিতি হক।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৪ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৪০ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে