বিশেষ প্রতিনিধি
আমরা ভয় হচ্ছে, আমরা আবার নতুন কোনো ট্র্যাপে পড়ে যাচ্ছি কিনা এমন প্রশ্ন রেখেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, 'আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি কিন্তু সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয় যেন আমরা আবার একটি ট্র্যাপের ভেতরে পড়ে যাই। আমরা দুনিয়ার সব সমস্যা সমাধান করতে চাচ্ছি, কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কোনো পরশ পাথর নয় যে ছুয়ে দিলেই সব সমাধান হয়ে যাবে। এটা সহজ নয়।'
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ফার্মগেইট খামারবাড়ি কৃষিবিদ মিলনায়তনে তারুণ্যের ভাবনা সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ-সিলেট ও ফরিদপুর বিভাগ তারুণ্য সেমিনারে তিনি বলেন, 'আগে সংস্কার, তারপর বিচার, তারপর নির্বাচন- দুনিয়া কিন্তু এভাবে চলে না। এই বাস্তবতাও সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে। এখানে ভুল ধারণা সৃষ্টি করা হচ্ছে, একটা প্রতিপক্ষ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে, কারা করছে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে দলগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করা হচ্ছে।'
মঈন খান বলেন, 'রাজনীতির গতি-প্রকৃতি বিচিত্র। প্রতিটি রাজনীতিকের নৈতিক দায়বদ্ধতা থাকতে হবে। প্রতি ৫ বছর পর বছর জনগণের কাছে পরীক্ষা দিতে হয়। এটা না জবাবদিহিতা ও গণতন্ত্র। কিন্তু আওয়ামী লীগ মুখে গণতন্ত্র বলেছিল, আর কাজে করেছিল স্বৈরাতন্ত্র। বিগত সময়ে প্রহসনের নির্বাচনের নামে এমপি-মন্ত্রী হয়ে সংসদকে নাট্যশালায় পরিণত করেছিল। এভাবে রাজনীতি হয় না, হবে না। তরুণ নিজেদের অধিকারা ও যোগ্যতা দিয়েই দেশ পরিচালনা করবে। এটা জোর করে বা কোটা দিয়ে হবে না।'
তিনি বলেন, 'জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারুণ্য শক্তি দেখেছিলাম, রাজপথে রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। আজকে সেই তরুণরা কোথায়, কি করছে? ৫ আগস্টের পরবর্তী বাংলাদেশ, আজকের বাংলাদেশ সম্পূর্ণ আলাদা ছিল। সেদিন নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল, আজকে নয় মাস পর সেই যাত্রা থেমে যাবে অথবা উল্টো পথে যাবে সেটা কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ সহ্য করবে না। সূতরাং অস্থিরতা থেকে বের হয়ে আসতে হলে আমাদের সঠিক পথে যেতে হবে। এবং সেই দায়িত্ব তরুণদের নিতে হবে।'
আমরা ভয় হচ্ছে, আমরা আবার নতুন কোনো ট্র্যাপে পড়ে যাচ্ছি কিনা এমন প্রশ্ন রেখেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, 'আমরা একটা পরিবর্তন চেয়েছি কিন্তু সেই পরিবর্তন যেন এমন না হয় যেন আমরা আবার একটি ট্র্যাপের ভেতরে পড়ে যাই। আমরা দুনিয়ার সব সমস্যা সমাধান করতে চাচ্ছি, কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কোনো পরশ পাথর নয় যে ছুয়ে দিলেই সব সমাধান হয়ে যাবে। এটা সহজ নয়।'
মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ফার্মগেইট খামারবাড়ি কৃষিবিদ মিলনায়তনে তারুণ্যের ভাবনা সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ-সিলেট ও ফরিদপুর বিভাগ তারুণ্য সেমিনারে তিনি বলেন, 'আগে সংস্কার, তারপর বিচার, তারপর নির্বাচন- দুনিয়া কিন্তু এভাবে চলে না। এই বাস্তবতাও সরকারকে উপলব্ধি করতে হবে। এখানে ভুল ধারণা সৃষ্টি করা হচ্ছে, একটা প্রতিপক্ষ সৃষ্টি করার চেষ্টা চলছে, কারা করছে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। উদ্দেশ্যমূলকভাবে দলগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করা হচ্ছে।'
মঈন খান বলেন, 'রাজনীতির গতি-প্রকৃতি বিচিত্র। প্রতিটি রাজনীতিকের নৈতিক দায়বদ্ধতা থাকতে হবে। প্রতি ৫ বছর পর বছর জনগণের কাছে পরীক্ষা দিতে হয়। এটা না জবাবদিহিতা ও গণতন্ত্র। কিন্তু আওয়ামী লীগ মুখে গণতন্ত্র বলেছিল, আর কাজে করেছিল স্বৈরাতন্ত্র। বিগত সময়ে প্রহসনের নির্বাচনের নামে এমপি-মন্ত্রী হয়ে সংসদকে নাট্যশালায় পরিণত করেছিল। এভাবে রাজনীতি হয় না, হবে না। তরুণ নিজেদের অধিকারা ও যোগ্যতা দিয়েই দেশ পরিচালনা করবে। এটা জোর করে বা কোটা দিয়ে হবে না।'
তিনি বলেন, 'জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তারুণ্য শক্তি দেখেছিলাম, রাজপথে রক্ত ঢেলে দিয়েছিল। আজকে সেই তরুণরা কোথায়, কি করছে? ৫ আগস্টের পরবর্তী বাংলাদেশ, আজকের বাংলাদেশ সম্পূর্ণ আলাদা ছিল। সেদিন নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল, আজকে নয় মাস পর সেই যাত্রা থেমে যাবে অথবা উল্টো পথে যাবে সেটা কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ সহ্য করবে না। সূতরাং অস্থিরতা থেকে বের হয়ে আসতে হলে আমাদের সঠিক পথে যেতে হবে। এবং সেই দায়িত্ব তরুণদের নিতে হবে।'
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে