
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে অস্বীকার করে রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতার প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রবিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ডাকসু জানায়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসন-কাঠামোর বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত আন্দোলন। এই বিপ্লবের লক্ষ্য ছিল শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের কাঠামোগত সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ, স্বচ্ছ ও শক্তিশালী সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান গঠন, এবং বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ।
বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন এক বাংলাদেশ যেখানে রাজনৈতিক একচেটিয়াতা ও বৈষম্যের কোনো স্থান থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ধারাবাহিকভাবে সেই সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করেছে।
ডাকসুর অভিযোগ, বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করছে যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। বিশেষত পিএসসি, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), ন্যায়পাল ও মহা-হিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিয়োগ নিশ্চিত করার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে দলটি ক্ষমতার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে চায়।
ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যে বৈষম্যমূলক নিয়োগ ও চাকরি ব্যবস্থা পরিবর্তনের দাবিতেই জুলাই বিপ্লবের সূচনা হয়েছিল, সেই কাঠামো রক্ষার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বিএনপি নতুন প্রজন্মের ন্যায্য দাবি অস্বীকার করছে। একই সঙ্গে জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিশনের বিরোধিতা, সংবিধানের অনুচ্ছেদ- ৭০ সংস্কারে আপত্তি, প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পৃথক করার প্রস্তাবে বিরোধিতা, আইন পেশায় রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত নির্বাচন এবং স্বতন্ত্র ফৌজদারি তদন্ত সার্ভিস গঠনে আপত্তি জানিয়ে বিএনপি রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করছে।
ডাকসু মনে করে, প্রস্তাবিত সংস্কারগুলো কোনো ব্যক্তি বা দলের স্বার্থে নয়; বরং আধুনিক, গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গঠনের উদ্দেশ্যেই নেওয়া হয়েছে। তাই এই সংস্কার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জনগণের কাছ থেকেই নিতে হবে। ডাকসু প্রস্তাব করেছে, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিশ্চিত করা হোক, যাতে দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে নাগরিকরাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব যদি রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, তবে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ় অবস্থান নেবে। কারণ, জুলাই বিপ্লব কেবল শাসক পরিবর্তনের আন্দোলন নয়- এটি ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ করে ন্যায়, স্বচ্ছতা ও গণতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন রাষ্ট্র নির্মাণের বিপ্লব।

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে অস্বীকার করে রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতার প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। রবিবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ডাকসু জানায়, জুলাই বিপ্লব ছিল বৈষম্য, অবিচার ও ফ্যাসিবাদী শাসন-কাঠামোর বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত আন্দোলন। এই বিপ্লবের লক্ষ্য ছিল শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, বরং রাষ্ট্রের কাঠামোগত সংস্কার, ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ, স্বচ্ছ ও শক্তিশালী সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান গঠন, এবং বৈষম্যহীন-ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ।
বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন প্রজন্ম চেয়েছিল এমন এক বাংলাদেশ যেখানে রাজনৈতিক একচেটিয়াতা ও বৈষম্যের কোনো স্থান থাকবে না। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ধারাবাহিকভাবে সেই সংস্কার কার্যকর করার বিরোধিতা করে তরুণ প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করেছে।
ডাকসুর অভিযোগ, বিএনপি এমন সব মৌলিক সংস্কারের বিরোধিতা করছে যা সরাসরি ছাত্র-জনতার স্বপ্নের সঙ্গে জড়িত। বিশেষত পিএসসি, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), ন্যায়পাল ও মহা-হিসাব নিরীক্ষকের মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছ ও দলীয় প্রভাবমুক্ত নিয়োগ নিশ্চিত করার প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে দলটি ক্ষমতার একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে চায়।
ডাকসুর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যে বৈষম্যমূলক নিয়োগ ও চাকরি ব্যবস্থা পরিবর্তনের দাবিতেই জুলাই বিপ্লবের সূচনা হয়েছিল, সেই কাঠামো রক্ষার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বিএনপি নতুন প্রজন্মের ন্যায্য দাবি অস্বীকার করছে। একই সঙ্গে জুডিশিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কমিশনের বিরোধিতা, সংবিধানের অনুচ্ছেদ- ৭০ সংস্কারে আপত্তি, প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পৃথক করার প্রস্তাবে বিরোধিতা, আইন পেশায় রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত নির্বাচন এবং স্বতন্ত্র ফৌজদারি তদন্ত সার্ভিস গঠনে আপত্তি জানিয়ে বিএনপি রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করছে।
ডাকসু মনে করে, প্রস্তাবিত সংস্কারগুলো কোনো ব্যক্তি বা দলের স্বার্থে নয়; বরং আধুনিক, গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গঠনের উদ্দেশ্যেই নেওয়া হয়েছে। তাই এই সংস্কার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জনগণের কাছ থেকেই নিতে হবে। ডাকসু প্রস্তাব করেছে, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের ম্যান্ডেট নিশ্চিত করা হোক, যাতে দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে নাগরিকরাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিতে পারেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাব যদি রাষ্ট্রগঠনমূলক সংস্কারের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে, তবে ছাত্র-জনতা সেই বাধা অতিক্রমে দৃঢ় অবস্থান নেবে। কারণ, জুলাই বিপ্লব কেবল শাসক পরিবর্তনের আন্দোলন নয়- এটি ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ করে ন্যায়, স্বচ্ছতা ও গণতন্ত্রের ভিত্তিতে নতুন রাষ্ট্র নির্মাণের বিপ্লব।

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি ও নভেম্বরে গণভোট আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করতে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা আটটি দল।
৫ ঘণ্টা আগে
দলের অভ্যন্তরীণ নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম আমির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন। রোববার কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-২ (সদর) আসনে বিএনপির প্রার্থী হচ্ছেন মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
১১ ঘণ্টা আগে
সাইবার এবং ডিজিটাল মাধ্যমের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি দ্রুত প্রযুক্তি আয়ত্ত করার আহবান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, বর্তমান যুগে যুদ্ধটা হলো ‘সাইবার ওয়ার’ এবং কত সংখ্যক মানুষের কাছে ডিজিটালভাবে পৌঁছানো যাচ্ছে, সেটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূ।
১২ ঘণ্টা আগে