জুলাই বিপ্লবে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর তার দল আওয়ামী লীগের (কার্যক্রম নিষিদ্ধ) বহু নেতা-কর্মীকে আইনের আওতায় আনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। এরমধ্যে দলটির মন্ত্রী থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মীও রয়েছেন।
জুলাই বিপ্লবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ইকরামুল হক সাজিদের আত্মত্যাগ স্মরণে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম বলেছেন, “শিবিরকে হলে মেরে ফেলা হতো—হিপোক্রেসির মাধ্যমে।”
জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করলে (যেমন প্রস্তাবনা বা নতুন অধ্যায় হিসেবে), এটি ‘মৌলিক নীতি’ হয়ে উঠবে, যা পরিবর্তনযোগ্য নয় এবং বিচারিক সুরক্ষাও পাবে। না হলে এটি শুধু একটি ‘পলিটিক্যাল ডকুমেন্টই’ থেকে যাবে, যা ভবিষ্যতে আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।