স্টাফ রিপোর্টার
আমরা যদি বিভক্ত হই তাহলে আবারো এদেশ ভারতীয় আধিপত্যবাদের হাতে চলে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ খুব খারাপ অবস্থায় আছে। সকল জাতি-মানুষ-দলের এক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র ফোরামের এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আব্বাস বলেন, পাঁচ আগস্টের অভ্যুত্থানের কৃতিত্বের দাবিদার একা হতে গেলে দেশের ক্ষতি হবে। অভ্যুত্থানের সময় আমাদের অনেক ছেলে নিহত হয়েছে। ৩০ হাজারের মত নিহত হয়েছে। এতে কি তাদের অবদান ছিল না!
এ সময় কর্মরত কয়েকজন সচিবের নাম প্রকাশ না করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দালালদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। আওয়ামী লীগকে যারা পুনর্বাসন করার চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, আপনার (ড. ইউনূস) আশপাশে আওয়ামী লীগের প্রোডাক্ট থেকে সতর্ক থাকুন। তারা আপনাকে ডিরেইল করে ফেলতে পারে।
নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই। যে সংস্কার মানুষের প্রয়োজন, তার বাইরে অপ্রয়োজনীয় সংস্কার দরকার নেই। নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচন। দেশের মানুষের জন্য যে সংস্কারটুকু প্রয়োজন তা শেষ করেই নির্বাচন দিতে হবে।
আমরা যদি বিভক্ত হই তাহলে আবারো এদেশ ভারতীয় আধিপত্যবাদের হাতে চলে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের দেশ খুব খারাপ অবস্থায় আছে। সকল জাতি-মানুষ-দলের এক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র ফোরামের এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আব্বাস বলেন, পাঁচ আগস্টের অভ্যুত্থানের কৃতিত্বের দাবিদার একা হতে গেলে দেশের ক্ষতি হবে। অভ্যুত্থানের সময় আমাদের অনেক ছেলে নিহত হয়েছে। ৩০ হাজারের মত নিহত হয়েছে। এতে কি তাদের অবদান ছিল না!
এ সময় কর্মরত কয়েকজন সচিবের নাম প্রকাশ না করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের দালালদের খুঁজে বের করে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। আওয়ামী লীগকে যারা পুনর্বাসন করার চেষ্টা করবে তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, আপনার (ড. ইউনূস) আশপাশে আওয়ামী লীগের প্রোডাক্ট থেকে সতর্ক থাকুন। তারা আপনাকে ডিরেইল করে ফেলতে পারে।
নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই। যে সংস্কার মানুষের প্রয়োজন, তার বাইরে অপ্রয়োজনীয় সংস্কার দরকার নেই। নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচন। দেশের মানুষের জন্য যে সংস্কারটুকু প্রয়োজন তা শেষ করেই নির্বাচন দিতে হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে