স্টাফ রিপোর্টার
বর্তমানে দেশজুড়ে যে সহিংসতা-হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা ঘটছে,যারা ঘটাচ্ছেন,তাদের সঠিক পথে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল কর্তৃক আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না,কারোর বিরুদ্ধে কথা বলে না। বিগত ১৫ বছর একটি ফ্যাসিস্ট রাজনৈতিক দল মুখে স্বাধীনতার কথা বলে গেছে। অথচ স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে বারবার হাত মিলিয়ে দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য কাজ করেছে। বিএনপি শুধু বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করে। যারা বর্তমানে দেশের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করছেন,তাদের শুধু একটা কথাই বলবো যে,আপনারা বাংলাদেশকে ভালোবাসতে শিখুন। বর্তমানে দেশজুড়ে যে সহিংসতা-হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা ঘটছে,যারা ঘটাচ্ছেন, তাদের বলবো,সঠিক পথে ফিরে আসুন।
তিনি আরো বলেন,বিএনপি দেশের স্বকীয় ও ভিন্নধারার চিন্তায় বিশ্বাস করে। কিন্তু বন্দুকের ভয় দেখিয়ে আরেকজনের মতবাদ চাপিয়ে দেয়া যাবে না। যারা এ পন্থা অবলম্বন করে,তাদের এ পন্থা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাই।
তিনি বলেন,২৪ এর আন্দোলনকে আজ আমরা স্মরণ করি,শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।৫ আগস্ট যেদিন স্বৈরাচার পালিয়ে গেল,সেদিনের বিজয়কে আটকে রাখলে হবে না। একে সুসংহত করে দেশের প্রতিটা মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে হবে। কথা হলো,স্বাধীনতার ১ বছর অতিক্রম হলেও আমাদের অগ্রগতি কি?অন্তবর্তীকালীন সরকার গত ১ বছরে কি অর্জন করেছে,তা বিশ্লেষণ করতে হবে। তাদের কাছে দেশের মানুষের একটাই প্রত্যাশা,সেটা হলো গণতান্ত্রিক উত্তরণ। গত কয়েকদিনের ঘটনা প্রবাহ কি সত্যিকার মানবসৃষ্ট নাকি উদ্দেশ্যমূলক সাজানো নাটক,তা উদঘাটন করতে হবে।
মঈণ খান বলেন,দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের এখন কেবল পথ একটাই,তা হলো সঠিক নিরপেক্ষ নির্বাচন। এর বাইরে আর কোনো পন্থা নেই। কেউ যদি বলে তারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না,তাহলে তাদের পথ আলাদা।
তিনি আরো বলেন,৫ আগস্টে যে বিজয় এসেছে,সেটা কিন্তু সংগ্রামের প্রথম ধাপ। দ্বিতীয় ধাপ ছিল,অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া,তবে তা এখনো হয়নি। আর তৃতীয় ধাপ ছিল একটি জনগণের নির্বাচিত দলে সরকার গঠিত হওয়া। তাহলেই আমাদের সেই বিজয় পূর্নতা পাবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইফতিয়াক আজিজ উলফাদ সহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
বর্তমানে দেশজুড়ে যে সহিংসতা-হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা ঘটছে,যারা ঘটাচ্ছেন,তাদের সঠিক পথে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল কর্তৃক আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈন খান বলেন, বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না,কারোর বিরুদ্ধে কথা বলে না। বিগত ১৫ বছর একটি ফ্যাসিস্ট রাজনৈতিক দল মুখে স্বাধীনতার কথা বলে গেছে। অথচ স্বাধীনতাবিরোধীদের সাথে বারবার হাত মিলিয়ে দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংস করার জন্য কাজ করেছে। বিএনপি শুধু বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করে। যারা বর্তমানে দেশের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করছেন,তাদের শুধু একটা কথাই বলবো যে,আপনারা বাংলাদেশকে ভালোবাসতে শিখুন। বর্তমানে দেশজুড়ে যে সহিংসতা-হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা ঘটছে,যারা ঘটাচ্ছেন, তাদের বলবো,সঠিক পথে ফিরে আসুন।
তিনি আরো বলেন,বিএনপি দেশের স্বকীয় ও ভিন্নধারার চিন্তায় বিশ্বাস করে। কিন্তু বন্দুকের ভয় দেখিয়ে আরেকজনের মতবাদ চাপিয়ে দেয়া যাবে না। যারা এ পন্থা অবলম্বন করে,তাদের এ পন্থা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাই।
তিনি বলেন,২৪ এর আন্দোলনকে আজ আমরা স্মরণ করি,শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।৫ আগস্ট যেদিন স্বৈরাচার পালিয়ে গেল,সেদিনের বিজয়কে আটকে রাখলে হবে না। একে সুসংহত করে দেশের প্রতিটা মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে হবে। কথা হলো,স্বাধীনতার ১ বছর অতিক্রম হলেও আমাদের অগ্রগতি কি?অন্তবর্তীকালীন সরকার গত ১ বছরে কি অর্জন করেছে,তা বিশ্লেষণ করতে হবে। তাদের কাছে দেশের মানুষের একটাই প্রত্যাশা,সেটা হলো গণতান্ত্রিক উত্তরণ। গত কয়েকদিনের ঘটনা প্রবাহ কি সত্যিকার মানবসৃষ্ট নাকি উদ্দেশ্যমূলক সাজানো নাটক,তা উদঘাটন করতে হবে।
মঈণ খান বলেন,দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের এখন কেবল পথ একটাই,তা হলো সঠিক নিরপেক্ষ নির্বাচন। এর বাইরে আর কোনো পন্থা নেই। কেউ যদি বলে তারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না,তাহলে তাদের পথ আলাদা।
তিনি আরো বলেন,৫ আগস্টে যে বিজয় এসেছে,সেটা কিন্তু সংগ্রামের প্রথম ধাপ। দ্বিতীয় ধাপ ছিল,অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মাধ্যমে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া,তবে তা এখনো হয়নি। আর তৃতীয় ধাপ ছিল একটি জনগণের নির্বাচিত দলে সরকার গঠিত হওয়া। তাহলেই আমাদের সেই বিজয় পূর্নতা পাবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইফতিয়াক আজিজ উলফাদ সহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে