স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশে সফররত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে গণ-অধিকার পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকালে গণ-অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, আলরাজি কমপ্লেক্সে দেড় ঘন্টাব্যাপী এই বৈঠক হয়। গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের নেতৃত্বে ১২ সদস্যোর প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশগ্রহণ করে।
এবিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেন, গণ-অধিকার পরিষদ ইতোমধ্যে ৫০ টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবং শীঘ্রই আরো ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে। গণ-অধিকার পরিষদ দলের নেতাকর্মীদের কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এখনো পর্যন্ত কারও সাথে আমাদের নির্বাচনী জোট হয়নি। আমরা মনে করি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেদিকে সরকার এখনো মনোযোগ দেয়নি। আর গণ-অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আমাদের শতাধিক নেতাকর্মীর উপর হামলা হয়েছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সরকার এই ঘটনার বিচার করতে না পারলে নির্বাচনী পরিবেশ কিভাবে তৈরি করবে?
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের উপর আমরা আস্থা বিশ্বাস রাখতে চাই। তাদের আন্তরিকতা আছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর নয়। নির্বাচন কমিশনের তো নিজস্ব জনবল নাই। পুলিশ-প্রশাসন ও সকল সেক্টরে এখনো আওয়ামী দোসররা বহাল তবিয়তে। তাদের সংস্কার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর নয়। সুতরাং নির্বাচনের আগে প্রশাসনের সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে আজকে মোটামুটি দলগুলো ঐক্যমতে এসেছে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের পক্ষে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমতে এসেছে। আমরা আশাবাদী শীঘ্রই আমরা পুরোপুরি একমতে আসতে পারবো। নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐক্যমতে আসার কোন বিকল্প নাই।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গণ-অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ফারুক হাসান, শাকিল উজ্জামান, মাহফুজুর রহমান খান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, খালিদ হোসাইন, হাবিবুর রহমান রিজু, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ইউনুস গাজী, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকেয়া জাবেদ মায়া প্রমুখ।
বাংলাদেশে সফররত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে গণ-অধিকার পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকালে গণ-অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, আলরাজি কমপ্লেক্সে দেড় ঘন্টাব্যাপী এই বৈঠক হয়। গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁনের নেতৃত্বে ১২ সদস্যোর প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশগ্রহণ করে।
এবিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করে গণ-অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন বলেন, গণ-অধিকার পরিষদ ইতোমধ্যে ৫০ টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবং শীঘ্রই আরো ১০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করবে। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত রয়েছে। গণ-অধিকার পরিষদ দলের নেতাকর্মীদের কাছ থেকে অনুদান সংগ্রহের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এখনো পর্যন্ত কারও সাথে আমাদের নির্বাচনী জোট হয়নি। আমরা মনে করি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেদিকে সরকার এখনো মনোযোগ দেয়নি। আর গণ-অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আমাদের শতাধিক নেতাকর্মীর উপর হামলা হয়েছে। এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। সরকার এই ঘটনার বিচার করতে না পারলে নির্বাচনী পরিবেশ কিভাবে তৈরি করবে?
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের উপর আমরা আস্থা বিশ্বাস রাখতে চাই। তাদের আন্তরিকতা আছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা না করলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর নয়। নির্বাচন কমিশনের তো নিজস্ব জনবল নাই। পুলিশ-প্রশাসন ও সকল সেক্টরে এখনো আওয়ামী দোসররা বহাল তবিয়তে। তাদের সংস্কার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভবপর নয়। সুতরাং নির্বাচনের আগে প্রশাসনের সংস্কার গুরুত্বপূর্ণ। জুলাই জাতীয় সনদ নিয়ে আজকে মোটামুটি দলগুলো ঐক্যমতে এসেছে। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদের পক্ষে গণভোটের বিষয়ে দলগুলো একমতে এসেছে। আমরা আশাবাদী শীঘ্রই আমরা পুরোপুরি একমতে আসতে পারবো। নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঐক্যমতে আসার কোন বিকল্প নাই।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন গণ-অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ফারুক হাসান, শাকিল উজ্জামান, মাহফুজুর রহমান খান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, খালিদ হোসাইন, হাবিবুর রহমান রিজু, সাংগঠনিক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ইউনুস গাজী, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামীন মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকেয়া জাবেদ মায়া প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে