স্টাফ রিপোর্টার
জাতিসংঘ আগামী সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সহায়তা করবে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ঢাকায় আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস। রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে তিনি নির্বাচন, গণতন্ত্র ও দেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
গোয়েন লুইস সাংবাদিকদের বলেন, আগামী নির্বাচনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে কারিগরি সহায়তা দেওয়া হবে। আশা করি সকল দল এই নির্বাচনে যুক্ত হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট, নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি।
আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল বাংলাদেশে ডেমোক্রেটিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে ইউএন-এর যে একটা কমিটমেন্ট এবং ডেমোক্রেটিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে গেলে যে গণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড চর্চা, একে অপরের প্রতি কি ধরনের সম্পর্ক থাকা উচিত তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে সেই প্রেক্ষাপটে আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার জন্য আজকে সকলে মিলে কাজ করতে হবে। এই মুহূর্তে জনগণের সবচেয়ে বড় চাহিদা হচ্ছে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে গেলে খুব সহসা একটা নির্বাচনের মাধ্যমে সে কাজটা করতে হবে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে যে নির্বাচনের আলোচনা চলছে, এটাকে কিভাবে সফলভাবে আমরা সমাপ্তি করতে পারি সেটা আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তন এবং রোহিঙ্গারা ওখানে যে মানবেতর জীবনযাপন করছে এগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের সহায়তার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার এবং বিদেশিদের একসঙ্গে আগামী দিনে কিভাবে কাজ করা হবে, তাদের যতদিন প্রত্যাবর্তন করা না যায়, ততদিন তাদের বিষয়ে জাতিসংঘের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। এটাকে আমরা কিভাবে আরো উন্নততর করতে পারি, ভালোভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি...।
বিএনপির এই নেতা গোয়েন লুইস সম্পর্কে আরো বলেন, বিগত দিনে স্বৈরাচারবিরোধী যে আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে, গণতন্ত্রের পক্ষে, মানবাধিকারের পক্ষে ওর (গোয়েন লুইস) যে অবদান সেটার
আমরা স্বীকৃতি দিতে চাই। অত্যন্ত কঠিন সময়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ওর যে ভূমিকা ছিল এজন্য তার প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছি। সে জাতিসংঘের চার্টার অনুযায়ী প্রত্যেকটি দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার, মানবাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সে সাহসী ভূমিকা পালন করেছে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির
এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ।
জাতিসংঘ আগামী সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সহায়তা করবে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ঢাকায় আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস। রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বিএনপির নেতাদের সঙ্গে তিনি নির্বাচন, গণতন্ত্র ও দেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
গোয়েন লুইস সাংবাদিকদের বলেন, আগামী নির্বাচনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে কারিগরি সহায়তা দেওয়া হবে। আশা করি সকল দল এই নির্বাচনে যুক্ত হবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট, নির্বাচন এবং গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি।
আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল বাংলাদেশে ডেমোক্রেটিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে ইউএন-এর যে একটা কমিটমেন্ট এবং ডেমোক্রেটিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে গেলে যে গণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ড চর্চা, একে অপরের প্রতি কি ধরনের সম্পর্ক থাকা উচিত তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে সেই প্রেক্ষাপটে আমরা মনে করি গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনার জন্য আজকে সকলে মিলে কাজ করতে হবে। এই মুহূর্তে জনগণের সবচেয়ে বড় চাহিদা হচ্ছে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনতে গেলে খুব সহসা একটা নির্বাচনের মাধ্যমে সে কাজটা করতে হবে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে যে নির্বাচনের আলোচনা চলছে, এটাকে কিভাবে সফলভাবে আমরা সমাপ্তি করতে পারি সেটা আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তন এবং রোহিঙ্গারা ওখানে যে মানবেতর জীবনযাপন করছে এগুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের সহায়তার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকার এবং বিদেশিদের একসঙ্গে আগামী দিনে কিভাবে কাজ করা হবে, তাদের যতদিন প্রত্যাবর্তন করা না যায়, ততদিন তাদের বিষয়ে জাতিসংঘের সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। এটাকে আমরা কিভাবে আরো উন্নততর করতে পারি, ভালোভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি...।
বিএনপির এই নেতা গোয়েন লুইস সম্পর্কে আরো বলেন, বিগত দিনে স্বৈরাচারবিরোধী যে আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে, গণতন্ত্রের পক্ষে, মানবাধিকারের পক্ষে ওর (গোয়েন লুইস) যে অবদান সেটার
আমরা স্বীকৃতি দিতে চাই। অত্যন্ত কঠিন সময়ে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ওর যে ভূমিকা ছিল এজন্য তার প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছি। সে জাতিসংঘের চার্টার অনুযায়ী প্রত্যেকটি দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার, মানবাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সে সাহসী ভূমিকা পালন করেছে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির
এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ও চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক বিশেষ সহযোগী উপদেষ্টা কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে