
স্টাফ রিপোর্টার

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যাওয়ার সময় তিনটি দল থেকে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে নির্বাচনের আগেই আগামী নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে পূর্বাভাস দেয়ার অপচেষ্টা করেছেন। রাষ্ট্রীয় খরচে তিনটি দলকে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করার এই প্রচেষ্টা আগামী নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট করবে। কারণ, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মনস্তত্ত্বের ওপরে অনেকখানি নির্ভর করে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এমন স্পষ্ট বার্তা পাওয়ার পরে এই দলগুলোর প্রতি পক্ষপাত করবে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সরকারের জন্য এরচেয়ে বড় অদূরদর্শীটা আর কিছু হতে পারে না।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, তিনি যে রাজনীতিবিদদের সাথে নিয়েছেন তাদেরকে বিমানবন্দরে আলাদা করে দেয়া হয়েছে এবং এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেনসহ নেতৃবৃন্দের সাথে যা হয়েছে তাতে স্পষ্ট যে, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রীয় সফরের সহযাত্রীরা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ও নিরাপত্তায় থাকার কথা। কিন্তু নিউইয়র্কের মতো জায়গায় যে ধরণের অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে তা আমাদের শংকিত করে। এই ধরনের উচ্চ অগ্রাধিকার প্রাপ্ত সফরেই যদি রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা এভাবে বিঘ্নিত হয় তাহলে এই সরকারের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় নির্বাচনে নেতৃবৃন্দের নিরাপত্তা কেমন হবে তা ভাবতেও আমরা শিউরে উঠছি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছে। একই সাথে দাবী জানাচ্ছে যে, আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপরে হামলাকারীদের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এবং কেন তাদেরকে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হতে হলো, কার অবহেলায় বা দায়িত্বহীনতায় এমন ঘটনা ঘটলো তা তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে যাওয়ার সময় তিনটি দল থেকে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে নির্বাচনের আগেই আগামী নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে পূর্বাভাস দেয়ার অপচেষ্টা করেছেন। রাষ্ট্রীয় খরচে তিনটি দলকে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করার এই প্রচেষ্টা আগামী নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নষ্ট করবে। কারণ, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মনস্তত্ত্বের ওপরে অনেকখানি নির্ভর করে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এমন স্পষ্ট বার্তা পাওয়ার পরে এই দলগুলোর প্রতি পক্ষপাত করবে। নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সরকারের জন্য এরচেয়ে বড় অদূরদর্শীটা আর কিছু হতে পারে না।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, তিনি যে রাজনীতিবিদদের সাথে নিয়েছেন তাদেরকে বিমানবন্দরে আলাদা করে দেয়া হয়েছে এবং এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেনসহ নেতৃবৃন্দের সাথে যা হয়েছে তাতে স্পষ্ট যে, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে নিরাপত্তাহীনতায় ঠেলে দিয়েছেন। প্রধান উপদেষ্টার রাষ্ট্রীয় সফরের সহযাত্রীরা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় ও নিরাপত্তায় থাকার কথা। কিন্তু নিউইয়র্কের মতো জায়গায় যে ধরণের অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে তা আমাদের শংকিত করে। এই ধরনের উচ্চ অগ্রাধিকার প্রাপ্ত সফরেই যদি রাজনীতিবিদদের নিরাপত্তা এভাবে বিঘ্নিত হয় তাহলে এই সরকারের ব্যবস্থাপনায় জাতীয় নির্বাচনে নেতৃবৃন্দের নিরাপত্তা কেমন হবে তা ভাবতেও আমরা শিউরে উঠছি।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছে। একই সাথে দাবী জানাচ্ছে যে, আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপরে হামলাকারীদের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এবং কেন তাদেরকে এমন বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হতে হলো, কার অবহেলায় বা দায়িত্বহীনতায় এমন ঘটনা ঘটলো তা তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগে
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে