দুর্গাপূজা ইস্যুতে হাসনাত
স্টাফ রিপোর্টার
পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক কূটচালের অংশ হিসেবে হিন্দু সম্প্রদায়কে বারবার রাজনৈতিক বলির শিকার করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
সোমবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পোস্টে হাসনাত বলেন, আমরা কঠোরভাবে নিশ্চিত করব, অতীতের কোনো অপচেষ্টা যেন এই সময়ে পুনরাবৃত্তি না হয়।
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, রোববার থেকে শুরু হয়েছে হিন্দু ধর্মালম্বী ভাইবোনদের সর্ববৃহৎ উৎসব: দুর্গাপূজার উৎসব। আপনারা জানেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আমলে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে আমাদের সমাজে এক আতঙ্ক ও উদ্বেগের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল। আমরা দুঃখের সাথে দেখেছি, রাজনৈতিক কূটচালের অংশ হিসেবে হিন্দুদেরকে বারবার রাজনৈতিক বলির শিকার করা হয়েছে। শাসকদলের আশ্রয়ে থাকা দুষ্কৃতকারীরা বিভিন্ন স্থানে পূজা মণ্ডপে হামলার অপচেষ্টা করে সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির ঘৃণ্য খেলায় মেতেছিল। এর ফলস্বরূপ, উৎসবের আনন্দ বদলে গিয়েছিলো নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্কে।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া এই নতুন বাংলাদেশে, আমরা সেই সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি ও ভয়ের সংস্কৃতিকে চিরতরে বিদায় জানাতে বদ্ধপরিকর। কোনো ধর্মীয় উৎসবকে আর কখনোই রাজনৈতিক কূটচালের শিকার হতে দেওয়া হবে না।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, এই মুহূর্তে আমি সরকার এবং প্রশাসনের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাই— আপনারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। প্রতিটি পূজামণ্ডপ, প্রতিটি ঘর এবং প্রত্যেকটি হিন্দু ধর্মালম্বী নাগরিক যেন নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে এই উৎসব সম্পন্ন করতে পারেন। আমরা কঠোরভাবে নিশ্চিত করব, অতীতের কোনো অপচেষ্টা যেন এই সময়ে পুনরাবৃত্তি না হয়।
তিনি বলেন, একইসাথে আমি দেশের সকল নাগরিক, সকল সম্প্রদায়ের ভাইবোনদের অনুরোধ করবো—আপনারা প্রত্যেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতামূলক ও সৌহার্দ্যমূলক পরিবেশ নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকুন। মনে রাখবেন, সম্প্রীতি বা পারস্পরিক সৌহার্দ্যই আমাদের শক্তি। আসুন, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রমাণ করি, নতুন বাংলাদেশ হলো নিরাপত্তা, সম্মান, এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের বাংলাদেশ।
পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময় গত ১৫ বছরে রাজনৈতিক কূটচালের অংশ হিসেবে হিন্দু সম্প্রদায়কে বারবার রাজনৈতিক বলির শিকার করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
সোমবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পোস্টে হাসনাত বলেন, আমরা কঠোরভাবে নিশ্চিত করব, অতীতের কোনো অপচেষ্টা যেন এই সময়ে পুনরাবৃত্তি না হয়।
দেশবাসীর উদ্দেশ্যে হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, রোববার থেকে শুরু হয়েছে হিন্দু ধর্মালম্বী ভাইবোনদের সর্ববৃহৎ উৎসব: দুর্গাপূজার উৎসব। আপনারা জানেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আমলে এই উৎসবকে কেন্দ্র করে আমাদের সমাজে এক আতঙ্ক ও উদ্বেগের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল। আমরা দুঃখের সাথে দেখেছি, রাজনৈতিক কূটচালের অংশ হিসেবে হিন্দুদেরকে বারবার রাজনৈতিক বলির শিকার করা হয়েছে। শাসকদলের আশ্রয়ে থাকা দুষ্কৃতকারীরা বিভিন্ন স্থানে পূজা মণ্ডপে হামলার অপচেষ্টা করে সাম্প্রদায়িক বিভেদ সৃষ্টির ঘৃণ্য খেলায় মেতেছিল। এর ফলস্বরূপ, উৎসবের আনন্দ বদলে গিয়েছিলো নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্কে।
তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া এই নতুন বাংলাদেশে, আমরা সেই সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি ও ভয়ের সংস্কৃতিকে চিরতরে বিদায় জানাতে বদ্ধপরিকর। কোনো ধর্মীয় উৎসবকে আর কখনোই রাজনৈতিক কূটচালের শিকার হতে দেওয়া হবে না।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, এই মুহূর্তে আমি সরকার এবং প্রশাসনের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাই— আপনারা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। প্রতিটি পূজামণ্ডপ, প্রতিটি ঘর এবং প্রত্যেকটি হিন্দু ধর্মালম্বী নাগরিক যেন নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিন্তে এই উৎসব সম্পন্ন করতে পারেন। আমরা কঠোরভাবে নিশ্চিত করব, অতীতের কোনো অপচেষ্টা যেন এই সময়ে পুনরাবৃত্তি না হয়।
তিনি বলেন, একইসাথে আমি দেশের সকল নাগরিক, সকল সম্প্রদায়ের ভাইবোনদের অনুরোধ করবো—আপনারা প্রত্যেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতামূলক ও সৌহার্দ্যমূলক পরিবেশ নিশ্চিত করতে সচেষ্ট থাকুন। মনে রাখবেন, সম্প্রীতি বা পারস্পরিক সৌহার্দ্যই আমাদের শক্তি। আসুন, আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রমাণ করি, নতুন বাংলাদেশ হলো নিরাপত্তা, সম্মান, এবং সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের বাংলাদেশ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৯ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে