আমার দেশ অনলাইন
বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম নিয়ে দেওয়া বিতর্কিত স্লোগান দেওয়ায় ভুল স্বীকার করেছেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু।
তিনি তার ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, ‘সাদিক কায়েম পাকিস্তানি স্লোগানটি রাজনৈতিকভাবে ইনকারেক্ট। এই স্লোগান দেওয়া আমার ঠিক হয় নাই।’
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে তিনি এক ফেসবুক পোস্টে এসব কথা বলেন।
মেঘমল্লার পোস্টে লেখেন—‘সাদিক কায়েম পাকিস্তানি স্লোগানটি রাজনৈতিকভাবে ইনকারেক্ট। এই স্লোগান দেওয়া আমার ঠিক হয় নাই। ইট ওয়াজ বিনিথ মি। ভবিষ্যতে এই প্রজন্মের শিবিরের নেতাদের নিয়ে এহেন স্লোগান দেওয়া থেকে বিরত থাকব। কমরেডরাও সচেতন থাইকেন। বাকি যা করসি বেশ করসি, আরও করব।’
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামবো না’ শীর্ষক কর্মসূচির একাংশ ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক ও সমালোচনা। কর্মসূচির অংশ হিসেবে টিএসসি চত্বরে আয়োজিত একটি চিত্র প্রদর্শনীতে শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আমলে কথিত মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাদের অভিযোগে দণ্ডিত জামায়াত নেতাদের ছবি স্থান পাওয়ার অভিযোগে ক্যাম্পাসে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখি হয়। পরে শিক্ষার্থীদের সমালোচনার মুখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশে প্রদর্শনীর বিতর্কিত অংশটি সরিয়ে নেয়।
বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম নিয়ে দেওয়া বিতর্কিত স্লোগান দেওয়ায় ভুল স্বীকার করেছেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মেঘমল্লার বসু।
তিনি তার ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, ‘সাদিক কায়েম পাকিস্তানি স্লোগানটি রাজনৈতিকভাবে ইনকারেক্ট। এই স্লোগান দেওয়া আমার ঠিক হয় নাই।’
মঙ্গলবার দিবাগত রাতে তিনি এক ফেসবুক পোস্টে এসব কথা বলেন।
মেঘমল্লার পোস্টে লেখেন—‘সাদিক কায়েম পাকিস্তানি স্লোগানটি রাজনৈতিকভাবে ইনকারেক্ট। এই স্লোগান দেওয়া আমার ঠিক হয় নাই। ইট ওয়াজ বিনিথ মি। ভবিষ্যতে এই প্রজন্মের শিবিরের নেতাদের নিয়ে এহেন স্লোগান দেওয়া থেকে বিরত থাকব। কমরেডরাও সচেতন থাইকেন। বাকি যা করসি বেশ করসি, আরও করব।’
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামবো না’ শীর্ষক কর্মসূচির একাংশ ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক ও সমালোচনা। কর্মসূচির অংশ হিসেবে টিএসসি চত্বরে আয়োজিত একটি চিত্র প্রদর্শনীতে শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট আমলে কথিত মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাদের অভিযোগে দণ্ডিত জামায়াত নেতাদের ছবি স্থান পাওয়ার অভিযোগে ক্যাম্পাসে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখি হয়। পরে শিক্ষার্থীদের সমালোচনার মুখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশে প্রদর্শনীর বিতর্কিত অংশটি সরিয়ে নেয়।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে