প্রতিনিধি, ইবি
নিহত শিক্ষার্থী সাজিদের বন্ধু ইনসানুল ইমাম একটি ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, সাজিদ সাঁতার জানত, পানিতে ডুবে মারা যাবে বিশ্বাস করি না।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শাহ আজিজুর রহমান হল পুকুর থেকে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর লাশ উদ্ধারের পর থেকে তার মৃত্যু ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা রহস্য ও প্রশ্ন। ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষার্থীদের মনে।
শুক্রবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়ায় জানাজা শেষে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি সাদা কাগজে লিখিত মুচলেকা দেয়া হয়।
এতে সাজিদের আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনাটি তদন্তে প্রশাসন সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে এবং আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রাথমিক তদন্তের প্রতিবেদন প্রদান করা হবে বলে অঙ্গীকার করা হয়।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে শিক্ষার্থীদের নজরে আসে পুকুরে ভেসে থাকা একটি লাশ। পরে তা উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল
ঘটনার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। অনেক শিক্ষার্থী প্রশ্ন তুলেছেন, এমন একটি গুরুতর ঘটনা ঘটার পরও কেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তৎক্ষণাৎ কোনো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়া হয়নি? মেডিক্যাল প্রশাসনের নিরবতা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, নিহত সাজিদ আব্দুল্লাহ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘একটি তদন্ত কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে, আজকের মধ্যেই তা সম্পন্ন হবে। মৃত্যু স্বাভাবিক না অস্বাভাবিক, তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হচ্ছে না। পোস্টমর্টেমের রিপোর্ট হাতে পেলেই নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। সিসিটিভিসহ যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখা হবে।’
তবে শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন, ‘যেখানে লাশে মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল, সেখানে এখনও পর্যন্ত মৃত্যুর প্রকৃত কারণ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি কেন?’
এ বিষয়ে নিহত শিক্ষার্থীর বন্ধু ইনসানুল ইমাম একটি ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, ‘সাজিদ আমার খুব কাছের বন্ধু। সে সাঁতার জানত, পানিতে ডুবে মারা যাবে এটা বিশ্বাস করি না। আমি তাকে বিকেল ৫টা ৫১ মিনিটে ফোন করি, ফোন রিসিভ হয় এবং ২৪ সেকেন্ড সংযোগ থাকে, কিন্তু কোনো আওয়াজ পাইনি। অথচ ওই সময় থেকেই পুকুরে তার লাশ ভেসে ওঠে এটা।’
লাশ দেখেছেন এমন একজন চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘সাধারণত কেউ পানিতে ডুবে গেলে লাশ ভেসে উঠতে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগে। তবে সাজিদের লাশ দেখে মনে হয়নি এটি অনেক পুরোনো। অনুমান করা যাচ্ছে, মৃত্যুর ৬-১২ ঘণ্টার মধ্যেই লাশটি পানিতে ভেসে ওঠে। যদি বিকেলে লাশ উদ্ধার হয়, তাহলে সম্ভবত সে ভোর বা সকাল নাগাদ মারা গেছে।’
এদিকে শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ঘটনায় প্রশাসনের গাফিলতি এবং দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে সত্য উদঘাটনের পদক্ষেপ নিতে আগামীকাল শনিবার ক্লাস বর্জনের আহ্বান জানিয়েছে নিহতের ব্যাচমেট তথা সংবর্ত-৩৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
নিহত শিক্ষার্থী সাজিদের বন্ধু ইনসানুল ইমাম একটি ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, সাজিদ সাঁতার জানত, পানিতে ডুবে মারা যাবে বিশ্বাস করি না।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শাহ আজিজুর রহমান হল পুকুর থেকে আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহর লাশ উদ্ধারের পর থেকে তার মৃত্যু ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা রহস্য ও প্রশ্ন। ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষার্থীদের মনে।
শুক্রবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়ায় জানাজা শেষে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি সাদা কাগজে লিখিত মুচলেকা দেয়া হয়।
এতে সাজিদের আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনাটি তদন্তে প্রশাসন সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে এবং আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রাথমিক তদন্তের প্রতিবেদন প্রদান করা হবে বলে অঙ্গীকার করা হয়।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে শিক্ষার্থীদের নজরে আসে পুকুরে ভেসে থাকা একটি লাশ। পরে তা উদ্ধার করে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল
ঘটনার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। অনেক শিক্ষার্থী প্রশ্ন তুলেছেন, এমন একটি গুরুতর ঘটনা ঘটার পরও কেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তৎক্ষণাৎ কোনো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়া হয়নি? মেডিক্যাল প্রশাসনের নিরবতা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, নিহত সাজিদ আব্দুল্লাহ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘একটি তদন্ত কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে, আজকের মধ্যেই তা সম্পন্ন হবে। মৃত্যু স্বাভাবিক না অস্বাভাবিক, তা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব হচ্ছে না। পোস্টমর্টেমের রিপোর্ট হাতে পেলেই নিশ্চিতভাবে বলা যাবে। সিসিটিভিসহ যাবতীয় বিষয় খতিয়ে দেখা হবে।’
তবে শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন, ‘যেখানে লাশে মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল, সেখানে এখনও পর্যন্ত মৃত্যুর প্রকৃত কারণ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি কেন?’
এ বিষয়ে নিহত শিক্ষার্থীর বন্ধু ইনসানুল ইমাম একটি ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, ‘সাজিদ আমার খুব কাছের বন্ধু। সে সাঁতার জানত, পানিতে ডুবে মারা যাবে এটা বিশ্বাস করি না। আমি তাকে বিকেল ৫টা ৫১ মিনিটে ফোন করি, ফোন রিসিভ হয় এবং ২৪ সেকেন্ড সংযোগ থাকে, কিন্তু কোনো আওয়াজ পাইনি। অথচ ওই সময় থেকেই পুকুরে তার লাশ ভেসে ওঠে এটা।’
লাশ দেখেছেন এমন একজন চিকিৎসক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘সাধারণত কেউ পানিতে ডুবে গেলে লাশ ভেসে উঠতে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা সময় লাগে। তবে সাজিদের লাশ দেখে মনে হয়নি এটি অনেক পুরোনো। অনুমান করা যাচ্ছে, মৃত্যুর ৬-১২ ঘণ্টার মধ্যেই লাশটি পানিতে ভেসে ওঠে। যদি বিকেলে লাশ উদ্ধার হয়, তাহলে সম্ভবত সে ভোর বা সকাল নাগাদ মারা গেছে।’
এদিকে শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই ঘটনায় প্রশাসনের গাফিলতি এবং দ্রুত তদন্ত সাপেক্ষে সত্য উদঘাটনের পদক্ষেপ নিতে আগামীকাল শনিবার ক্লাস বর্জনের আহ্বান জানিয়েছে নিহতের ব্যাচমেট তথা সংবর্ত-৩৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে