
মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তদন্তের বিষয়ে মাঝপথে কোনো কিছু বলা সম্ভব না, যদি বলি তাহলে তদন্ত সম্পন্ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা থেকে যায়। তদন্তের বেশ অগ্রগতি হয়েছে, সাজিদকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই হত্যা করেছে বলে ধারণা করছি। তবে একটু সময় লাগবে। সে সময়টুকু আমাদের দিতে হবে। আশা করি সবার সহযোগিতা
এ বিষয়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত বলেন, এরা শিক্ষার্থীদের শিক্ষার্থী হিসেবে মূল্যায়ন করে কিনা তা ভাবতে কষ্ট হয়। যদি শিক্ষার্থী হিসেবে ভাবতেন, আপনার সন্তান হিসেবে ভাবতেন তাহলে আপনারা এই হত্যার বিচার করতেন। এই ১০০ দিন আপনাদের জন্য লজ্জার। একটা হত্যা তো ঠেকাতে পারলেন না এমনকি তা ব
ছাত্র সমাবেশে ছাত্রশিবির সভাপতি মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘সাজিদ আব্দুল্লাহ হত্যার খুনিদের এখনো গ্রেপ্তার করা যায় নাই, এটি শুধু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ব্যর্থতা না, আমরা বলবে এটি অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা। অন্তর্বর্তী সরকারের কি এত দুর্বল হয়ে গেল যে ৯০ দিন পেরিয়ে গেল অথচ একজন হত্যাকারীকে আপনারা
বিচারহীনতার এই ক্ষোভ থেকে বুধবার (১৫ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে একটি সাইনবোর্ড স্থাপন করেন শিক্ষার্থীরা। ওই বোর্ডে শিক্ষার্থীরা লেখেন, ‘সাবধান! সাজিদ হত্যার আজ ৯০তম দিন! এরপর কি আমি?’