মানববন্ধনে জাগপা প্রধান
স্টাফ রিপোর্টার
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান বলেছেন, আমাদের দেশের পার্বত্য অঞ্চলকে অশান্ত করে দেশের শান্তি শৃংখলা ধ্বংস করতে চায় হিন্দুস্তান। সীমান্ত দিয়ে নকল জাল নোট প্রবেশ করানো হচ্ছে।
বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানানোর জন্য তারা যে কোন মূল্যে খুনি হাসিনাকে পুনর্বাসন করতে চায়। দেশের তৌহিদী জনতা প্রস্তুত আছে, পার্বত্য অঞ্চলকে অশান্ত করে হিন্দুস্তানি আওয়ামী খোয়াব পূরণ হবে না।
শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে জাগপা ঢাকা মহানগর আয়োজিত, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৭দফা দাবীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারত যখন তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজনে সীমান্তের পাহাড়ি এলাকা গুলোতে অতিরিক্ত সেনা ক্যাম্প বসিয়েছে তখন আমার দেশের সীমান্ত অরক্ষিত কেন? দেশবাসী জানতে চায়, কাদের ইশারায় কোন সংস্থাকে খুশি করার জন্য পার্বত্য অঞ্চলে এখনো পর্যাপ্ত সেনা ক্যাম্প বৃদ্ধি করা হয়নি?
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের কতিপয় ভারতপন্থী সুশীলদের কারণে জুলাইয়ের আইনি ভিত্তি চূড়ান্ত করা বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছে। একই সাথে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় উপদেষ্টার সাম্প্রতিক কর্মকান্ড সন্দেহজনক মনে হচ্ছে। অবিলম্বে জুলাই শহীদদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি এবং আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসন করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর জাগপা সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম হাসু বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের সাথে বেইমানি করা যাবে না। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি লাগবে। পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগের দোসরদের বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকে রুখতে হবে। হিন্দুস্তানের সাথে শেখ হাসিনার সকল অসম চুক্তি বাতিল করতে হবে।
জাগপা ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম হাসুর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির আলম এর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক জাগপার সভাপতি আসাদুজ্জামান বাবুল, যুব জাগপার সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর জাগপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম প্রমুখ।
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান বলেছেন, আমাদের দেশের পার্বত্য অঞ্চলকে অশান্ত করে দেশের শান্তি শৃংখলা ধ্বংস করতে চায় হিন্দুস্তান। সীমান্ত দিয়ে নকল জাল নোট প্রবেশ করানো হচ্ছে।
বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানানোর জন্য তারা যে কোন মূল্যে খুনি হাসিনাকে পুনর্বাসন করতে চায়। দেশের তৌহিদী জনতা প্রস্তুত আছে, পার্বত্য অঞ্চলকে অশান্ত করে হিন্দুস্তানি আওয়ামী খোয়াব পূরণ হবে না।
শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে জাগপা ঢাকা মহানগর আয়োজিত, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি, গণহত্যার বিচার, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল নিষিদ্ধ, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৭দফা দাবীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ভারত যখন তাদের নিরাপত্তার প্রয়োজনে সীমান্তের পাহাড়ি এলাকা গুলোতে অতিরিক্ত সেনা ক্যাম্প বসিয়েছে তখন আমার দেশের সীমান্ত অরক্ষিত কেন? দেশবাসী জানতে চায়, কাদের ইশারায় কোন সংস্থাকে খুশি করার জন্য পার্বত্য অঞ্চলে এখনো পর্যাপ্ত সেনা ক্যাম্প বৃদ্ধি করা হয়নি?
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিতে আগামী জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের কতিপয় ভারতপন্থী সুশীলদের কারণে জুলাইয়ের আইনি ভিত্তি চূড়ান্ত করা বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছে। একই সাথে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় উপদেষ্টার সাম্প্রতিক কর্মকান্ড সন্দেহজনক মনে হচ্ছে। অবিলম্বে জুলাই শহীদদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি এবং আহতদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসন করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর জাগপা সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম হাসু বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের সাথে বেইমানি করা যাবে না। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি লাগবে। পিআর পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আওয়ামী লীগের দোসরদের বিভিন্ন ষড়যন্ত্রকে রুখতে হবে। হিন্দুস্তানের সাথে শেখ হাসিনার সকল অসম চুক্তি বাতিল করতে হবে।
জাগপা ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম হাসুর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির আলম এর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক জাগপার সভাপতি আসাদুজ্জামান বাবুল, যুব জাগপার সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর জাগপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৪ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে