আমার দেশ অনলাইন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, দেশের জনগণের রায় নিয়ে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই। তিনি বলেন, আমাদের দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যদি সুস্থ থাকেন এবং কাজ করার উপযোগী থাকেন, তাহলে তো তিনি হবেন। তার অনুপস্থিতিতে আমাদের চেয়ারম্যান তারেক রহমান হবেন। এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত বা দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই।
পাশাপাশি মূল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় বিএনপির কৌশল সম্পর্কে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি। রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে গত ১০ অক্টোবর দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকার দেন বিএনপির মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যদি সুস্থ থাকেন এবং কাজ করার উপযোগী থাকেন, তাহলে তো তিনি হবেন। তার অনুপস্থিতিতে আমাদের চেয়ারম্যান তারেক রহমান হবেন। এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত বা দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই।
নির্বাচন কমিশনের প্রতি বিএনপির আস্থা নিয়ে তিনি বলেন, যথেষ্ট আস্থা আছে। আমরা এখন পর্যন্ত যা দেখেছি, আমি মনে করি যে তারা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে সক্ষম হবে।
তিনি বলেন, যখন ফ্যাসিজম ছিল, তখনও কিন্তু নির্বাচনে বিএনপি গেছে। ১৮-তে বিএনপি নির্বাচনে গেছে। এখন তো বিএনপি অনেক বেশি প্রস্তুত। বিএনপির তৃণমূলের পর্যায়ে নেতাকর্মীরা অনেক বেশি সজাগ ও একটিভ। জনগণের কাছে গিয়ে তারা দলের জন্য কাজ করছে।
প্রার্থী বাছাইয়ে বিশেষ কোনো চমক থাকবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ইয়াং জেনারেশনটা এবার আগের চাইতে আরেকটু বেশি অগ্রাধিকার পাবে। কারণ তারা অনেক বেশি একটিভ। আমাদের এমনি যারা ওল্ড জেনারেশন যারা আছেন, তারা অনেকেই শারীরিকভাবে অসুস্থ। তারা হয়তো নির্বাচন করতে চাইবেন না। বাকি আসবে কিছু প্রফেশনাল। তাছাড়া নারীরা যথেষ্ট অগ্রাধিকার পাবে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানিয়েছেন, দেশের জনগণের রায় নিয়ে বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই। তিনি বলেন, আমাদের দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যদি সুস্থ থাকেন এবং কাজ করার উপযোগী থাকেন, তাহলে তো তিনি হবেন। তার অনুপস্থিতিতে আমাদের চেয়ারম্যান তারেক রহমান হবেন। এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত বা দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই।
পাশাপাশি মূল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় বিএনপির কৌশল সম্পর্কে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি। রাজধানীর গুলশানে নিজ বাসভবনে গত ১০ অক্টোবর দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকার দেন বিএনপির মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যদি সুস্থ থাকেন এবং কাজ করার উপযোগী থাকেন, তাহলে তো তিনি হবেন। তার অনুপস্থিতিতে আমাদের চেয়ারম্যান তারেক রহমান হবেন। এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত বা দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই।
নির্বাচন কমিশনের প্রতি বিএনপির আস্থা নিয়ে তিনি বলেন, যথেষ্ট আস্থা আছে। আমরা এখন পর্যন্ত যা দেখেছি, আমি মনে করি যে তারা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে সক্ষম হবে।
তিনি বলেন, যখন ফ্যাসিজম ছিল, তখনও কিন্তু নির্বাচনে বিএনপি গেছে। ১৮-তে বিএনপি নির্বাচনে গেছে। এখন তো বিএনপি অনেক বেশি প্রস্তুত। বিএনপির তৃণমূলের পর্যায়ে নেতাকর্মীরা অনেক বেশি সজাগ ও একটিভ। জনগণের কাছে গিয়ে তারা দলের জন্য কাজ করছে।
প্রার্থী বাছাইয়ে বিশেষ কোনো চমক থাকবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ইয়াং জেনারেশনটা এবার আগের চাইতে আরেকটু বেশি অগ্রাধিকার পাবে। কারণ তারা অনেক বেশি একটিভ। আমাদের এমনি যারা ওল্ড জেনারেশন যারা আছেন, তারা অনেকেই শারীরিকভাবে অসুস্থ। তারা হয়তো নির্বাচন করতে চাইবেন না। বাকি আসবে কিছু প্রফেশনাল। তাছাড়া নারীরা যথেষ্ট অগ্রাধিকার পাবে।
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৫ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে