রংপুর অফিস
সদ্য কারামুক্ত জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, আমি আপনাদের সাথে মিলিত হতে পারব এটা কোনো সময় চিন্তায় আসে নাই। আমি কারাগারে ফাঁসির কাস্টে ঝোলার জন্য প্রস্তুত ছিলাম।
শুক্রবার বিকেলে রংপুর জিলা স্কুল মাঠে বাংলাদেশ জামায়াত রংপুর মহানগরী ও জেলা শাখার আয়োজিত ছয় দফা দাবির জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আল্লাহর রহমতে আজকে আমি ফাঁসির কাষ্ঠ থেকে লাখো জনতার মঞ্চে হাজির হয়েছি। সবই আল্লাহর মেহেরবানি। যে গলায় আমার দড়ির রশি ঝোলানোর কথা ছিল সেই গলায় আপনারা মালা পড়িয়েছে। সবই আল্লাহর রহমত। আমার ফাঁসি দেয়ার জন্য যে সমস্ত সাক্ষী তৈরি করা হয়েছিল আপনারা শুনেছেন তাদের মাধ্যমে মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে ফাঁসির কাস্টে ঝোলানোর চেষ্টা করা হয়েছিলো। কিন্তু মহান আল্লাহ আমাকে মুক্ত করেছেন। আমার পরিবার থেকে আমি সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আমি কারাগারে থাকা অবস্থায় আমার স্ত্রী ইন্তেকাল করেছেন। আমার ছেলেকেও আমার সঙ্গে গ্রেপ্তার করেছিল।
তিনি বলেন, আমার মামলায় যারা সাক্ষী দিয়েছে তারাও পরে বলেছে তাদেরকে জোর জুলুম করে মিথ্যা সাক্ষী দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। কারো প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ বা দুঃখ নাই। আজকে আমার মুক্তির প্রথম সোবহান হচ্ছে আবু সাঈদ। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নিজের শরীরের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে যে গণঅভ্যুত্থান শুরু হয়েছিলো যার পরিসমাপ্তি হয়েছিল ৫ আগস্ট। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট না হলে আপনারা আমার জানাজা পড়তেন। কিন্তু মহান আল্লাহতালা ৫ আগস্টের পরিবেশ সৃষ্টি করার কারণেই আমি মুক্ত হয়েছি।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান প্রধান অতিথিসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সদ্য কারামুক্ত জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, আমি আপনাদের সাথে মিলিত হতে পারব এটা কোনো সময় চিন্তায় আসে নাই। আমি কারাগারে ফাঁসির কাস্টে ঝোলার জন্য প্রস্তুত ছিলাম।
শুক্রবার বিকেলে রংপুর জিলা স্কুল মাঠে বাংলাদেশ জামায়াত রংপুর মহানগরী ও জেলা শাখার আয়োজিত ছয় দফা দাবির জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আল্লাহর রহমতে আজকে আমি ফাঁসির কাষ্ঠ থেকে লাখো জনতার মঞ্চে হাজির হয়েছি। সবই আল্লাহর মেহেরবানি। যে গলায় আমার দড়ির রশি ঝোলানোর কথা ছিল সেই গলায় আপনারা মালা পড়িয়েছে। সবই আল্লাহর রহমত। আমার ফাঁসি দেয়ার জন্য যে সমস্ত সাক্ষী তৈরি করা হয়েছিল আপনারা শুনেছেন তাদের মাধ্যমে মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে ফাঁসির কাস্টে ঝোলানোর চেষ্টা করা হয়েছিলো। কিন্তু মহান আল্লাহ আমাকে মুক্ত করেছেন। আমার পরিবার থেকে আমি সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন ছিলাম। আমি কারাগারে থাকা অবস্থায় আমার স্ত্রী ইন্তেকাল করেছেন। আমার ছেলেকেও আমার সঙ্গে গ্রেপ্তার করেছিল।
তিনি বলেন, আমার মামলায় যারা সাক্ষী দিয়েছে তারাও পরে বলেছে তাদেরকে জোর জুলুম করে মিথ্যা সাক্ষী দিতে বাধ্য করা হয়েছিল। কারো প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ বা দুঃখ নাই। আজকে আমার মুক্তির প্রথম সোবহান হচ্ছে আবু সাঈদ। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নিজের শরীরের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে যে গণঅভ্যুত্থান শুরু হয়েছিলো যার পরিসমাপ্তি হয়েছিল ৫ আগস্ট। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট না হলে আপনারা আমার জানাজা পড়তেন। কিন্তু মহান আল্লাহতালা ৫ আগস্টের পরিবেশ সৃষ্টি করার কারণেই আমি মুক্ত হয়েছি।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান প্রধান অতিথিসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মঞ্চে বক্তব্য শুরুর কিছুক্ষণ পরেই প্রথমবার লুটিয়ে পড়েন তিনি। পরে দ্রুত নেতাকর্মীরা তাকে সামলে নিলে আবারও উঠে বক্তব্য অব্যাহত রাখেন তিনি। তবে এরপর আবারও দ্বিতীয়বারের মতো পড়ে যান জামায়াত আমির। মঞ্চে বসে থাকা অবস্থায় বক্তব্য দিয়ে তিনি বক্তব্য শেষ করেন।
১৭ মিনিট আগেজামায়াতের এই মহাসমাবেশে অংশ নিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী জড়ো হয়েছেন। দলটির পক্ষ থেকে সমাবেশে দেশের ডান ও ধর্মভিত্তিক ঘরানার একাধিক রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এনসিপি ছাড়াও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, গণঅধিকার পরিষদসহ কয়েকটি দল সমাবেশে প্রতিনিধি পা
৩৫ মিনিট আগেজাতীয় সমাবেশে বক্তৃতাকালে অসুস্থবোধ করে টানা দুইবার মঞ্চে লুটে পড়েন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এরপর তিনি বসে বক্তব্য শেষ করেন।
১ ঘণ্টা আগেঅভ্যুত্থানের পরে নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়নে মনোযোগী না হয়ে যারা শুধু নির্বাচন নির্বাচন করছেন তারা পতিত ফ্যাসীবাদী শাসনই ফিরিয়ে আনার অপচেষ্টা করছেন। শুধু ব্যালটের মাধ্যমে নয়, রক্ত দিয়েও নির্বাচন হয়। বর্তমান সরকার রক্তের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় এসেছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে