স্টাফ রিপোর্টার
স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার ও আওয়ামী লীগের বিগত পনেরো বছর ধরে ভারতকে খুশি রাখার মূল এজেন্ডা ছিলো বাংলাদেশের শিল্পখাতকে পর্যায়ক্রমে ধ্বংস করা এমন মন্তব্য করেছেন শ্রমিক জাগপার সভাপতি আসাদুজ্জামান বাবুল।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার লুটপাটের চিত্র শিল্পকারখানা ধ্বংসের বর্তমান প্রতিচ্ছবি শেখ হাসিনার আমলে কলকারখানার ধ্বংসযজ্ঞ থেকে এখনো বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পারে নাই। এখনো পতিত স্বৈরাচার হাসিনার দোসররা বিভিন্ন সরকারি -বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
শনিবার শ্রমিক জাগপা আয়োজিত বিজয়নগর ও পল্টন এলাকায় আগামী ৬ আগস্ট ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে পঙ্গু রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা করেছে ভারতীয় ভাতাপ্রাপ্ত আমলারা। কখনো গার্মেন্টেস কারখানায় আগুন দিয়ে শিল্প ধ্বংস করেছে। আবার কখনো শ্রমিকদের আগুন দিয়ে পুড়ে কয়লা বানিয়েছে। যে ষড়যন্ত্রের মূল লক্ষ্য ছিলো পোশাক উৎপাদনে বাংলাদেশ কে বিশ্বের কাছে অনিরাপদ রাষ্ট্র বানানো।
তিনি আরো বলেন, বিগত পনেরো বছর ধরে শেখ হাসিনার নির্দেশে যে সকল শ্রমিক হত্যা হয়েছে তার বিচার না হওয়া পর্যন্ত শ্রমিক -জনতা রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাবে। একই সাথে পঙ্গুত্ববরন করা সকল শ্রমিকদের পুনর্বাসন করার দাবি জানাচ্ছি। আন্দোলনের নামে পরিবহনখাতে উসকানি দিয়ে শ্রমিকদের আন্দোলনে নামানোর গভীর ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক জাগপার সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন, জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী, প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এনামুল হক এনাম, শ্রমিক নেতা কামরুল ইসলাম, রুবেল মিয়া, মাহবুব আলম প্রমুখ।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার ও আওয়ামী লীগের বিগত পনেরো বছর ধরে ভারতকে খুশি রাখার মূল এজেন্ডা ছিলো বাংলাদেশের শিল্পখাতকে পর্যায়ক্রমে ধ্বংস করা এমন মন্তব্য করেছেন শ্রমিক জাগপার সভাপতি আসাদুজ্জামান বাবুল।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার লুটপাটের চিত্র শিল্পকারখানা ধ্বংসের বর্তমান প্রতিচ্ছবি শেখ হাসিনার আমলে কলকারখানার ধ্বংসযজ্ঞ থেকে এখনো বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াতে পারে নাই। এখনো পতিত স্বৈরাচার হাসিনার দোসররা বিভিন্ন সরকারি -বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
শনিবার শ্রমিক জাগপা আয়োজিত বিজয়নগর ও পল্টন এলাকায় আগামী ৬ আগস্ট ভারতীয় দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে পঙ্গু রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা করেছে ভারতীয় ভাতাপ্রাপ্ত আমলারা। কখনো গার্মেন্টেস কারখানায় আগুন দিয়ে শিল্প ধ্বংস করেছে। আবার কখনো শ্রমিকদের আগুন দিয়ে পুড়ে কয়লা বানিয়েছে। যে ষড়যন্ত্রের মূল লক্ষ্য ছিলো পোশাক উৎপাদনে বাংলাদেশ কে বিশ্বের কাছে অনিরাপদ রাষ্ট্র বানানো।
তিনি আরো বলেন, বিগত পনেরো বছর ধরে শেখ হাসিনার নির্দেশে যে সকল শ্রমিক হত্যা হয়েছে তার বিচার না হওয়া পর্যন্ত শ্রমিক -জনতা রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাবে। একই সাথে পঙ্গুত্ববরন করা সকল শ্রমিকদের পুনর্বাসন করার দাবি জানাচ্ছি। আন্দোলনের নামে পরিবহনখাতে উসকানি দিয়ে শ্রমিকদের আন্দোলনে নামানোর গভীর ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন শ্রমিক জাগপার সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন, জাগপা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী, প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এনামুল হক এনাম, শ্রমিক নেতা কামরুল ইসলাম, রুবেল মিয়া, মাহবুব আলম প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে