তাজুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনা সেনাবাহিনীকে বলার চেষ্টা করেছেন, তোমাদের অফিসারদের বিচার হয়, তোমরা কেন রুখে দাঁড়াচ্ছ না? রাষ্ট্রের মধ্যে একটা সিভিল ওয়ার (গৃহযুদ্ধ) লাগানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী সেই পাতা ফাঁদে পা দেয়নি। বাংলাদেশের জনগণ সেই পাতা ফাঁদে পা দেয়নি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের আলাদা তিন মামলায় গ্রেফতার দেখানো ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কোন কারাগারে রাখা হবে তা কারা কর্তৃপক্ষ ঠিক করবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।
আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী পদ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা। এরপর ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এর কিছুদিন পরই গত ১৫ বছরের গুম,খুন, নির্যাতন ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িতদের বিচার শুরু হয়।
ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্কের সমাপনীতে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম