স্টাফ রিপোর্টার
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির ওয়েবসাইটে ১৩ আগস্ট ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত “জামায়াত নেতার নির্দেশে হত্যাকাণ্ড” শিরোনামের ভিত্তিহীন ও মিথ্যা প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। শনিবার এক বিবৃতিতে এই প্রতিবাদ প্রদান করেন তিনি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিতে প্রকাশিত উক্ত প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, মনগড়া এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সেখানে জামায়াত নেতাদের নির্দেশে একজন সরকারি কর্মকর্তাকে হত্যা করে তার লাশ সিঁড়ি দিয়ে টেনে তোলার যে দৃশ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তা বাস্তবতার সাথে একেবারেই সাংঘর্ষিক। এমন কোনো ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেনি।
খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে, উক্ত ভিডিওটি আসলে ভারতের বিহার রাজ্যের পশ্চিম চম্পারণ জেলার বেত্তিয়া শহরের সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের একটি ঘটনার অংশ-যেখানে ১১ আগস্ট ২০২৫ তারিখে একজন ব্যক্তির লাশ সিঁড়ি দিয়ে টেনে তোলার দৃশ্য ধরা পড়ে। সেই ভিডিওকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে জামায়াতের নামে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে, যা চরম বিভ্রান্তিকর ও নিন্দনীয়।
তিনি আরও বলেন, ভারতীয় একটি প্রভাবশালী গণমাধ্যমের এমন ধরনের অপপ্রচার গোয়েবলসীয় প্রচার কৌশলকেও হার মানিয়েছে। আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর থেকেই ভারতের কিছু মিডিয়া জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ পরিবেশন করে চলেছে—যার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণসহ আন্তর্জাতিক সমাজকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, এই ধরনের তথ্যসন্ত্রাসের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। বরং এতে ভারতীয় গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তাই আমি ভারতীয় মিডিয়াগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন ভিত্তিহীন, মনগড়া ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার থেকে বিরত থাকে এবং সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতার নীতি অনুসরণ করে।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির ওয়েবসাইটে ১৩ আগস্ট ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত “জামায়াত নেতার নির্দেশে হত্যাকাণ্ড” শিরোনামের ভিত্তিহীন ও মিথ্যা প্রতিবেদনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। শনিবার এক বিবৃতিতে এই প্রতিবাদ প্রদান করেন তিনি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিতে প্রকাশিত উক্ত প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, মনগড়া এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সেখানে জামায়াত নেতাদের নির্দেশে একজন সরকারি কর্মকর্তাকে হত্যা করে তার লাশ সিঁড়ি দিয়ে টেনে তোলার যে দৃশ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তা বাস্তবতার সাথে একেবারেই সাংঘর্ষিক। এমন কোনো ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেনি।
খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে, উক্ত ভিডিওটি আসলে ভারতের বিহার রাজ্যের পশ্চিম চম্পারণ জেলার বেত্তিয়া শহরের সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের একটি ঘটনার অংশ-যেখানে ১১ আগস্ট ২০২৫ তারিখে একজন ব্যক্তির লাশ সিঁড়ি দিয়ে টেনে তোলার দৃশ্য ধরা পড়ে। সেই ভিডিওকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে জামায়াতের নামে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে, যা চরম বিভ্রান্তিকর ও নিন্দনীয়।
তিনি আরও বলেন, ভারতীয় একটি প্রভাবশালী গণমাধ্যমের এমন ধরনের অপপ্রচার গোয়েবলসীয় প্রচার কৌশলকেও হার মানিয়েছে। আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পর থেকেই ভারতের কিছু মিডিয়া জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ধারাবাহিকভাবে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ পরিবেশন করে চলেছে—যার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণসহ আন্তর্জাতিক সমাজকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চলছে।
তিনি বলেন, এই ধরনের তথ্যসন্ত্রাসের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না। বরং এতে ভারতীয় গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তাই আমি ভারতীয় মিডিয়াগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, তারা যেন ভিত্তিহীন, মনগড়া ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার থেকে বিরত থাকে এবং সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতার নীতি অনুসরণ করে।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
১ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে