স্টাফ রিপোর্টার
‘সমাজ বদলের লক্ষ্যে শোষণ-বৈষম্যহীন বাম গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করো’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) চার দিনব্যাপী ত্রয়োদশ কংগ্রেস।
বিকেল ৩টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে জাতীয় সংগীত ও আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে কংগ্রেসের উদ্বোধন হয়। উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে বিএমএ মিলনায়তনে শুরু হয় কাউন্সিল অধিবেশন। কংগ্রেস চলবে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান আবু সাইদ।
কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছেন জেলা সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচিত ৫২৫ জন প্রতিনিধি এবং ২৬ জন পর্যবেক্ষক। এছাড়া পার্টির প্রবীণ নেতাদের মধ্যে যারা বয়সে ৭০ বছর পেরিয়েছেন বা একটানা ৩০ বছর সিপিবির কর্মকাণ্ডে যুক্ত আছেন, তাদের সম্মাননা দেওয়া হবে।
পার্টির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবারের কংগ্রেসে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করে রণকৌশল রচনা, আগামী দিনের সংগ্রামমূলক কর্মকাণ্ড নির্ধারণ এবং কর্মসূচি প্রণয়ন করা হবে। এরই অংশ হিসেবে তিন মাস আগে সব শাখা, থানা, উপজেলা ও জেলায় নীতি-প্রস্তাব ও কর্মসূচির খসড়া পাঠানো হয়। সেসব আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতেই কংগ্রেসে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রস্তুতি কমিটির নেতারা বলেন, দেশে ক্রমবর্ধমান বৈষম্য, বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা, খুন-ধর্ষণসহ নানা সমস্যায় সাধারণ মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে নির্বাচনী ব্যবস্থা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ায় গণতান্ত্রিক অধিকার হুমকির মুখে। এসব পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে শোষণ-বৈষম্যহীন বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প শক্তি গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি।
এছাড়া কংগ্রেসে গঠন করা হবে প্রেসিডিয়াম, অডিট কমিটি, ক্রেডেনশিয়াল কমিটি, প্রস্তাব বাছাই কমিটি ও মুখপত্র নির্বাচন কমিটি। কংগ্রেসকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই সারাদেশে শাখা, থানা, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে।
সিপিবি মনে করছে, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সংকটময় এই সময়ে তাদের ত্রয়োদশ কংগ্রেস বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির প্রভাব, বিদেশি কোম্পানির হস্তক্ষেপ ও জাতীয় সম্পদ বন্দর লিজের মতো সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে কংগ্রেস থেকে সুসংহত নীতি ও কর্মসূচি প্রণীত হবে।
‘সমাজ বদলের লক্ষ্যে শোষণ-বৈষম্যহীন বাম গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করো’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) চার দিনব্যাপী ত্রয়োদশ কংগ্রেস।
বিকেল ৩টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে জাতীয় সংগীত ও আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে কংগ্রেসের উদ্বোধন হয়। উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে বিএমএ মিলনায়তনে শুরু হয় কাউন্সিল অধিবেশন। কংগ্রেস চলবে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কংগ্রেস প্রস্তুতি কমিটির চেয়ারম্যান আবু সাইদ।
কংগ্রেসে অংশ নিচ্ছেন জেলা সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচিত ৫২৫ জন প্রতিনিধি এবং ২৬ জন পর্যবেক্ষক। এছাড়া পার্টির প্রবীণ নেতাদের মধ্যে যারা বয়সে ৭০ বছর পেরিয়েছেন বা একটানা ৩০ বছর সিপিবির কর্মকাণ্ডে যুক্ত আছেন, তাদের সম্মাননা দেওয়া হবে।
পার্টির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবারের কংগ্রেসে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করে রণকৌশল রচনা, আগামী দিনের সংগ্রামমূলক কর্মকাণ্ড নির্ধারণ এবং কর্মসূচি প্রণয়ন করা হবে। এরই অংশ হিসেবে তিন মাস আগে সব শাখা, থানা, উপজেলা ও জেলায় নীতি-প্রস্তাব ও কর্মসূচির খসড়া পাঠানো হয়। সেসব আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতেই কংগ্রেসে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
প্রস্তুতি কমিটির নেতারা বলেন, দেশে ক্রমবর্ধমান বৈষম্য, বেকারত্ব, নিরাপত্তাহীনতা, খুন-ধর্ষণসহ নানা সমস্যায় সাধারণ মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে নির্বাচনী ব্যবস্থা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ায় গণতান্ত্রিক অধিকার হুমকির মুখে। এসব পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে শোষণ-বৈষম্যহীন বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প শক্তি গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি।
এছাড়া কংগ্রেসে গঠন করা হবে প্রেসিডিয়াম, অডিট কমিটি, ক্রেডেনশিয়াল কমিটি, প্রস্তাব বাছাই কমিটি ও মুখপত্র নির্বাচন কমিটি। কংগ্রেসকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই সারাদেশে শাখা, থানা, উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের সম্মেলন সম্পন্ন হয়েছে।
সিপিবি মনে করছে, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সংকটময় এই সময়ে তাদের ত্রয়োদশ কংগ্রেস বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির প্রভাব, বিদেশি কোম্পানির হস্তক্ষেপ ও জাতীয় সম্পদ বন্দর লিজের মতো সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে কংগ্রেস থেকে সুসংহত নীতি ও কর্মসূচি প্রণীত হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজ বুধবার বিকাল ৫টার পরিবর্তে সন্ধ্যা ৬টায় সাক্ষাৎ করবে জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমিরর সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহেরের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় যাবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান বলেছেন, মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে শিক্ষকরা জাতি ও সমাজ গঠনে অনন্য ভূমিকা পালন করেন। তাদের অবহেলা করে কোনো দেশ বা সমাজের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
৭ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৮৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। মঙ্গলবার রাজধানীর মগবাজারের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা ঘোষণা করেন দলটির সভাপতি ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম।
১১ ঘণ্টা আগে