
স্টাফ রিপোর্টার

জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে মারামারি-হানাহানি বন্ধ করার আহবান জানিয়েছেন খেলাফত আন্দোলনের নেতারা। বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মজলিশে আমেলার সভায় এ আহবান জানানো হয়।
দলের আমির মাওলানা আবু জাফর কাশেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়ন নিয়ে মনোনয়ন বঞ্চিতদের যে মারামারি-হানাহানি শুরু হয়েছে তা দেশ ও জাতির জন্য শুভলক্ষণ নয়।
তিনি বলেন, বিশেষ করে চট্টগ্রামে একটি দলের ঘোষিত প্রার্থীর গণসংযোগকে কেন্দ্র করে মিছিলে গোলাগুলিতে প্রার্থীসহ কতিপয় লোক গুলিবিদ্ধ ও মৃত্যুবরণ করেন। তা দেশে গোলোযোগ ও হানাহানির লক্ষণ প্রতিয়মাণ হচ্ছে। নির্বাচনের আগে মনোনয়ন নিয়ে এখনই যদি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় তা হলে নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে কি পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তা বোধগম্য নয়। এই পরিস্থিতি রোধে সরকারের পক্ষ থেকে জোরপদক্ষেপ না নেয়া হলে আসন্ন নির্বাচনের পরিবেশকে দারুণভাবে বিঘ্নিত করবে এবং দেশের গণতন্ত্র চরমভাবে ব্যর্থ হবে।
সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের তলপিবাহকরা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলনে লিপ্ত হয়েছে। বিভিন্ন দল থেকে মনোনয়নপ্রাপ্ত হচ্ছে এটা দেশের ফ্যাসিবাদ বিরোধী ও জুলাই আগষ্ট বিপ্লবীদের জন্য বিলক্ষণ।
সভায় দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মোহাম্মদ আজম খান, মাওলানা আব্দুল কাদের কাশেমী, মাওলানা আব্দুল আজিজ, মাওলানা মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ আকন্দ, আলী মাকসুদ খান মামুন, ডা. মুহাম্মদ খালেদ হোসাইন, মাওলানা নিয়ামত উল্লাহ খান জাফরী, মুফতি কামালউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে মারামারি-হানাহানি বন্ধ করার আহবান জানিয়েছেন খেলাফত আন্দোলনের নেতারা। বৃহস্পতিবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মজলিশে আমেলার সভায় এ আহবান জানানো হয়।
দলের আমির মাওলানা আবু জাফর কাশেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়ন নিয়ে মনোনয়ন বঞ্চিতদের যে মারামারি-হানাহানি শুরু হয়েছে তা দেশ ও জাতির জন্য শুভলক্ষণ নয়।
তিনি বলেন, বিশেষ করে চট্টগ্রামে একটি দলের ঘোষিত প্রার্থীর গণসংযোগকে কেন্দ্র করে মিছিলে গোলাগুলিতে প্রার্থীসহ কতিপয় লোক গুলিবিদ্ধ ও মৃত্যুবরণ করেন। তা দেশে গোলোযোগ ও হানাহানির লক্ষণ প্রতিয়মাণ হচ্ছে। নির্বাচনের আগে মনোনয়ন নিয়ে এখনই যদি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয় তা হলে নির্বাচন ঘনিয়ে আসলে কি পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তা বোধগম্য নয়। এই পরিস্থিতি রোধে সরকারের পক্ষ থেকে জোরপদক্ষেপ না নেয়া হলে আসন্ন নির্বাচনের পরিবেশকে দারুণভাবে বিঘ্নিত করবে এবং দেশের গণতন্ত্র চরমভাবে ব্যর্থ হবে।
সভায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের তলপিবাহকরা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে আন্দোলনে লিপ্ত হয়েছে। বিভিন্ন দল থেকে মনোনয়নপ্রাপ্ত হচ্ছে এটা দেশের ফ্যাসিবাদ বিরোধী ও জুলাই আগষ্ট বিপ্লবীদের জন্য বিলক্ষণ।
সভায় দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে মোহাম্মদ আজম খান, মাওলানা আব্দুল কাদের কাশেমী, মাওলানা আব্দুল আজিজ, মাওলানা মুফতি ফখরুল ইসলাম, মাওলানা মুহাম্মদ আকন্দ, আলী মাকসুদ খান মামুন, ডা. মুহাম্মদ খালেদ হোসাইন, মাওলানা নিয়ামত উল্লাহ খান জাফরী, মুফতি কামালউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ড. কামাল হোসেন বলেছেন, বিগত সময়ে দেশের যেসব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান দলীয়করণের ফলে জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে সেগুলোর সংস্কার জরুরি। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এ বিষয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে না পারলে গণতন্ত্র কখনোই প্রাতিষ্ঠানিকরূপ লাভ পাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এবং গণভোট নিয়ে বিএনপি-জামায়াতে ইসলামী মল্ল যুদ্ধ করছে মন্তব্য করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী দুই দলকে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, নির্বাচনের দিনই গণভোট হবে, এর আগে পরে কিছু নয়। তিনি বলেন, ১৭ অক্টোবর সংস্কার বিষয়ে আমরা প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল সই করেছি। যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে, সেসব বিষয় সামনে রেখেই আমাদের পথ চলতে হবে। এখন নতুন নতুন প্রস্তাব আনছেন, যেগুলোতে মতানৈক্য রয়েছে, সেসব বি
৩ ঘণ্টা আগে
এসময় বিএনপির এ সিনিয়র নেতা বলেন, ‘তারেকের আমজনতার দল নিবন্ধিত হয়নি। আমি দেখিছি কিছু গুরুত্বহীন দলও নিবন্ধিত হয়েছে। কিন্তু তারেকের দলকে নিবন্ধন দেওয়া হলো না কেন আমি বুঝতে পারলাম না। তারেক এই দেশের স্বার্থে, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কথা বলেছন; দেশের সার্বভৌমত্বের পক্ষে কথা বলেছেন।’
৩ ঘণ্টা আগে