খুলনায় লেবার পার্টির সমাবেশে ডা. ইরান
স্টাফ রিপোর্টার
আওয়ামী ফ্যাসিবাদী অপশক্তি গণতন্ত্র মানবাধিকার, ভোটাধিকার ও আইনের শাসনে বিশ্বাস করে না মন্তব্য করে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। যারা দেশের মানুষকে গণহত্যা করেছে তাদের বাংলার মাটিতে রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই।
শেখ মুজিব গণতন্ত্র হত্যা করে বাকশাল কায়েম করেছে। হাসিনা গণতন্ত্রের মোড়কে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল। শাপলা চত্বর, পিলখানা হত্যাকান্ড ও ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে গণহত্যা চালিয়েছে। লাখ লাখ মামলা দিয়ে বিএনপি ও লেবার পার্টিসহ সমমনা রাজনৈতিক শক্তির নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা করছে। তাই অবিলম্বে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন ঘোষণার আলোকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করে জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা দিতে হবে।
তিনি শনিবার সকালে খুলনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে মহানগর লেবার পার্টি আয়োজিত রক্তাক্ত জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে মহানগর প্রতিনিধি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে একথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খুলনা মহানগর সভাপতি এডভোকেট এস এম শফিকুল আলম মনা বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদ দেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারের শত্রু। জনগণের মুক্তি ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, লুটপাট, দুর্নীতি, গুম-খুনের রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করে জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে আনাই আমাদের অঙ্গীকার। এ জন্য সকল গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
খুলনা মহানগর লেবার পার্টির সভাপতি অধ্যক্ষ এ এস এম সাইফুদ্দোহার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ টিপু সুলতানের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন খুলনা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড মো. আব্দুল্লাহ হোসেন বাচ্চু, লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট জহুরা খাতুন জুই, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, বিএনপির মহানগর সাবেক যুগ্ম আহবায়ক কে এম বদরুল আলম খান, দৈনিক আমার দেশের বূ্রো চীফ এহতেশামুল হক শাওন, ইউএনবির বুরোচীফ অধ্যাপক দিদারুল আলম, লেবার পার্টির দপ্তর সম্পাদক মো. মিরাজ খান, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক মো. মাসুম চৌধুরী, পিরোজপুর জেলা সমন্বয়কারী মো. ইলিয়াস হোসেন মাঝি, চুয়াডাঙ্গা জেলা সমন্বয়কারী সাইফুল ইসলাম মিঠু, যশোর জেলা সদস্য সচিব মো. রাজ্জাকুল ইসলাম, যুবমিশন আহবায়ক সালমান খান বাদসা, ছাত্রমিশনের সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন, খুলনা মহানগর লেবার পার্টির সহ সভাপতি অধ্যাপক আসাদুজ্জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মঈনুল ইসলাম মঈন, অধ্যাপক আবদুর রউফ, বিসিকের সাবেক পরিচালক কামরুল ইসলাম লাভলু প্রমুখ।
আওয়ামী ফ্যাসিবাদী অপশক্তি গণতন্ত্র মানবাধিকার, ভোটাধিকার ও আইনের শাসনে বিশ্বাস করে না মন্তব্য করে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেছেন, গণহত্যায় জড়িত আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। যারা দেশের মানুষকে গণহত্যা করেছে তাদের বাংলার মাটিতে রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই।
শেখ মুজিব গণতন্ত্র হত্যা করে বাকশাল কায়েম করেছে। হাসিনা গণতন্ত্রের মোড়কে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল। শাপলা চত্বর, পিলখানা হত্যাকান্ড ও ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে গণহত্যা চালিয়েছে। লাখ লাখ মামলা দিয়ে বিএনপি ও লেবার পার্টিসহ সমমনা রাজনৈতিক শক্তির নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা করছে। তাই অবিলম্বে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন ঘোষণার আলোকে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করে জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা দিতে হবে।
তিনি শনিবার সকালে খুলনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে মহানগর লেবার পার্টি আয়োজিত রক্তাক্ত জুলাই অভ্যুত্থান স্মরণে মহানগর প্রতিনিধি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে একথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে খুলনা মহানগর সভাপতি এডভোকেট এস এম শফিকুল আলম মনা বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদ দেশের গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও মানবাধিকারের শত্রু। জনগণের মুক্তি ও ইনসাফভিত্তিক কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
তিনি বলেন, লুটপাট, দুর্নীতি, গুম-খুনের রাজনীতি চিরতরে বন্ধ করে জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে আনাই আমাদের অঙ্গীকার। এ জন্য সকল গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
খুলনা মহানগর লেবার পার্টির সভাপতি অধ্যক্ষ এ এস এম সাইফুদ্দোহার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোঃ টিপু সুলতানের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন খুলনা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড মো. আব্দুল্লাহ হোসেন বাচ্চু, লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট জহুরা খাতুন জুই, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, বিএনপির মহানগর সাবেক যুগ্ম আহবায়ক কে এম বদরুল আলম খান, দৈনিক আমার দেশের বূ্রো চীফ এহতেশামুল হক শাওন, ইউএনবির বুরোচীফ অধ্যাপক দিদারুল আলম, লেবার পার্টির দপ্তর সম্পাদক মো. মিরাজ খান, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক মো. মাসুম চৌধুরী, পিরোজপুর জেলা সমন্বয়কারী মো. ইলিয়াস হোসেন মাঝি, চুয়াডাঙ্গা জেলা সমন্বয়কারী সাইফুল ইসলাম মিঠু, যশোর জেলা সদস্য সচিব মো. রাজ্জাকুল ইসলাম, যুবমিশন আহবায়ক সালমান খান বাদসা, ছাত্রমিশনের সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন, খুলনা মহানগর লেবার পার্টির সহ সভাপতি অধ্যাপক আসাদুজ্জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মঈনুল ইসলাম মঈন, অধ্যাপক আবদুর রউফ, বিসিকের সাবেক পরিচালক কামরুল ইসলাম লাভলু প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে