স্টাফ রিপোর্টার
খাগড়াছড়িতে ‘ভারতীয় মদতে’ বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের সহিংসতায় ব্যাপক হতাহতের ঘটনায় চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও ইসলামী ঐক্যজোটসহ বিভিন্ন সংগঠন।
গতকাল সোমবার পৃথক পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা সহিংসতার ঘটনায় জড়িতদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং পার্বত্য এলাকায় সেনা নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
ইসলামী আন্দোলন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান গতকাল বিবৃতিতে বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ির ঘটনার পরম্পরা দেখলে পরিষ্কার বোঝা যায়, পরিকল্পিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। প্রশাসন আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পরও ক্রমাগত উসকানি দিয়ে পরিস্থিতিকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
তারা বলেন, আমরা আশা করি, আমাদের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের পূর্ণ মনোযোগ সহকারে দক্ষতার সঙ্গে এই কূটকৌশলকে প্রতিহত করবে ইনশাআল্লাহ। পুরো বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে আছে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমেদ গতকাল যৌথ বিবৃতিতে খাগড়াছড়ির গুইমারায় ভয়াবহ সহিংসতায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
তারা বলেন, ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক বিচার হওয়া আবশ্যক। কিন্তু ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের আড়ালে ভারতীয় মদতপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ইউপিডিএফ পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে পাহাড়ে রক্তপাত, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও সেনাবাহিনী–পুলিশের ওপর সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এই নাশকতা শুধু আইনশৃঙ্খলার উদ্বেগ নয়, এটি রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অখণ্ডতার জন্যও বিরাট হুমকি।
পাহাড়ে সেনা মোতায়েন ও বিজিবির তৎপরতা আরো জোরদার করার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় ভারতীয় মদতপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চিরতরে দমন করতে হবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী গতকাল যৌথ বিবৃতিতে বলেন, গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে সাম্প্রতিক সময়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও চরমপন্থি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর তৎপরতা আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা এসব তৎপরতায় চরমভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। এ বিষয়ে দলমত নির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
ইসলামী ঐক্যজোট
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল কাদের ও মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী গতকাল এক যৌথ বিবৃতিতে খাগড়াছড়িতে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
এ ঘটনায় আরো প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আল্লামা আবু জাফর কাসেমী ও মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোটের (একাংশ) চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা আব্দুর রকিব অ্যাডভোকেট এবং মুখ্য পাত্র ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াস আতহারী।
খাগড়াছড়িতে ‘ভারতীয় মদতে’ বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের সহিংসতায় ব্যাপক হতাহতের ঘটনায় চরম উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইসলামী আন্দোলন, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও ইসলামী ঐক্যজোটসহ বিভিন্ন সংগঠন।
গতকাল সোমবার পৃথক পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা সহিংসতার ঘটনায় জড়িতদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং পার্বত্য এলাকায় সেনা নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।
ইসলামী আন্দোলন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান গতকাল বিবৃতিতে বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ির ঘটনার পরম্পরা দেখলে পরিষ্কার বোঝা যায়, পরিকল্পিতভাবে উত্তেজনা তৈরি করা হয়েছে। প্রশাসন আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার পরও ক্রমাগত উসকানি দিয়ে পরিস্থিতিকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।
তারা বলেন, আমরা আশা করি, আমাদের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের পূর্ণ মনোযোগ সহকারে দক্ষতার সঙ্গে এই কূটকৌশলকে প্রতিহত করবে ইনশাআল্লাহ। পুরো বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে আছে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমেদ গতকাল যৌথ বিবৃতিতে খাগড়াছড়ির গুইমারায় ভয়াবহ সহিংসতায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
তারা বলেন, ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক বিচার হওয়া আবশ্যক। কিন্তু ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের আড়ালে ভারতীয় মদতপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ইউপিডিএফ পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে পাহাড়ে রক্তপাত, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও সেনাবাহিনী–পুলিশের ওপর সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এই নাশকতা শুধু আইনশৃঙ্খলার উদ্বেগ নয়, এটি রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অখণ্ডতার জন্যও বিরাট হুমকি।
পাহাড়ে সেনা মোতায়েন ও বিজিবির তৎপরতা আরো জোরদার করার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা রক্ষায় ভারতীয় মদতপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদীদের চিরতরে দমন করতে হবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক ও মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী গতকাল যৌথ বিবৃতিতে বলেন, গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে সাম্প্রতিক সময়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও চরমপন্থি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর তৎপরতা আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় নিরাপত্তা এসব তৎপরতায় চরমভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। এ বিষয়ে দলমত নির্বিশেষে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
ইসলামী ঐক্যজোট
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল কাদের ও মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী গতকাল এক যৌথ বিবৃতিতে খাগড়াছড়িতে সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
এ ঘটনায় আরো প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আল্লামা আবু জাফর কাসেমী ও মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোটের (একাংশ) চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মাওলানা আব্দুর রকিব অ্যাডভোকেট এবং মুখ্য পাত্র ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াস আতহারী।
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে